­
­
মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেলেন কাজী নজরুল ইসলাম  » «   দ্বিতীয় মুসলিম কমিউনিটি সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড আগামী ৯ই জুলাই লন্ডনে  » «   বিশ্বনাথে ব্যারিস্টার নাজির আহমদ ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে শিশুদের ফ্রি খৎনা প্রদান  » «   রাস্তা খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের পক্ষে হাইকোর্টের রায়  » «   দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ আর নেই  » «   লন্ডন মুসলিম সেন্টারে দুই শতাধিক মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো ‘ফেইথ ইন এনভারনমেন্ট’ সামিট  » «   রোবটিক্স বিজ্ঞানী ড. হাসান শহীদের নেতৃত্বে কুইন মেরি ইউনভার্সিটি অব লন্ডনে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মাল্টিরোটর সোলার ড্রোন উদ্ভাবন  » «   লন্ডন এন্টারপ্রাইজ একাডেমির অফস্টেড রিপোর্টে ‘গুড’ গ্রেড অর্জন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটস এডুকেশন অ্যাওয়ার্ডস : ১৮৫ জন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা  » «   ব্যারিস্টার নাজির আহমদের “ইন্সপায়ার এ মিলিয়ন”নামে চ্যারিটি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা  » «   সম্মিলিত সাহিত্য ও  সাংস্কৃতিক পরিষদের ২০২৫-২৬ পরিচালনা পর্ষদ গঠন  » «   গ্রেটার ফতেহপুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকের সাধারণ সভা ও সম্মেলন অনুষ্ঠিত  » «   আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের মিল আর গুজব রাজনীতি  » «   পাচারকৃত টাকা বাংলাদেশে ফেরত আনার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ডা. শফিকুর রহমান  » «   প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

মর্গে জায়গা নেই, লাশ রাখা হচ্ছে হাসপাতালের বাথরুমে



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

করোনাভাইরাসে ভয়াবহ অবস্থা দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পশ্চিম অংশের দেশ ইকুয়েডরে। দেশটিতে মানুষের মৃত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। শহরের রাস্তায় মিলছে লাশ।

দেশটিতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়ানোর অন্যতম কেন্দ্রস্থল গয়াকিল শহর। সেখানকার একটি হাসপাতালের ভয়াবহ অবস্থা সামনে এসেছে। মর্গে মরদেহ রাখার জায়গা নেই। ফলে মরদেহ রাখা হচ্ছে বাথরুমে। এই ভয়াবহ অবস্থার কথা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন সেখানকার চিকিৎসক ও নার্সরা।

ওই হাসপাতালের নার্সরা বলেছেন, অনেক মানুষকে বেড দেয়া যায়নি। ফলে অনেকে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন। হাসপাতালজুড়ে হাহাকার। হাসপাতালের বাইরেও অনেকে মারা গেছেন।

একজন নার্স জানিয়েছেন, দিনে গড়ে ১৫—২০টি মৃতদেহ হাসপাতালের বাথরুমে রাখা হচ্ছে। আরেকজন নার্স জানান, হাসপাতালের প্রতিটি জায়গায় মরদেহ রাখা হয়েছে। জরুরি ওয়ার্ডেও লাশ ভর্তি।

দেশটির সরকারের বরাতে ওয়ার্ডোমিটারের তথ্য মতে, ইকুয়েডরে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ১৬৫৮ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজারের মত। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ হাজার ৪৩৩জন।

ইকুয়েডরের সরকার যে মৃতদেহের সংখ্যা প্রকাশ করেছে তা ভুল হিসাব বলছেন দেশটির নাগরিক ও চিকিৎসকরা। তাদের দাবি, ইকুয়েডরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। এমনকি এপ্রিলের শুরুতেই ইকুয়েডরের গায়াজ প্রদেশে মোট ৬ হাজার ৭০০ মানুষ মারা গেছে। সরকারি হিসাবে অনেক তথ্য গোপন করা হচ্ছে।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন