বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় বাড়লো, ‘মৃত্যুর দায় সরকার এড়াতে পারে না’  » «   গোপালগঞ্জে এনসিপির জনসভায় লোক ছিলেন ২০০ জন : পুলিশ প্রতিবেদনে যা উঠে এলো  » «   আবারও গোপালগঞ্জ যাওয়ার ঘোষণা নাহিদের, সরকার ও এনসিপি’র সমালোচনায় বিএনপি  » «   গোপালগঞ্জে কারফিউ, চলছে ধরপাকড়, সরকারের তদন্ত কমিটি  » «   ‘জুলাই শহীদ দিবসে’ রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে একি লেখা!  » «   নাহিদ-হাসনাতদের এপিসিতে ওঠার ব্যাখ্যা দিলেন এনসিপি নেতা  » «   গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতারা, ‘আমারে মারিস না কেন, আমারে মার’  » «   এনসিপির নেতারা খুলনায়, মাদারীপুরে পদযাত্রা হয়নি  » «   সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে গোপালগঞ্জ ছাড়লেন এনসিপির নেতারা, সন্ত্রাসীদের ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা  » «   গোপালগঞ্জে ১৪৪ ধারার পর এখন কারফিউ : বহু হতাহত, ১০ জনের মৃত্যু দাবি  » «   গোপালগঞ্জে হামলা ও প্রতিরোধের মুখে এনসিপির সমাবেশ  » «   স্পেনে অভিবাসন বিরোধী দাঙ্গায় গ্রেপ্তার ১৪  » «   পাকিস্তানের নিষিদ্ধ তেহরিক-ই-তালিবানের কার্যক্রম বাংলাদেশে?  » «   ‘জামায়াত-শিবির রাজাকার, এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’—বিএনপির স্লোগানে ‘মাথাব্যথা নেই’ জামায়াতের  » «   ১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার  » «  

মর্গে জায়গা নেই, লাশ রাখা হচ্ছে হাসপাতালের বাথরুমে



করোনাভাইরাসে ভয়াবহ অবস্থা দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পশ্চিম অংশের দেশ ইকুয়েডরে। দেশটিতে মানুষের মৃত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। শহরের রাস্তায় মিলছে লাশ।

দেশটিতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়ানোর অন্যতম কেন্দ্রস্থল গয়াকিল শহর। সেখানকার একটি হাসপাতালের ভয়াবহ অবস্থা সামনে এসেছে। মর্গে মরদেহ রাখার জায়গা নেই। ফলে মরদেহ রাখা হচ্ছে বাথরুমে। এই ভয়াবহ অবস্থার কথা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন সেখানকার চিকিৎসক ও নার্সরা।

ওই হাসপাতালের নার্সরা বলেছেন, অনেক মানুষকে বেড দেয়া যায়নি। ফলে অনেকে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন। হাসপাতালজুড়ে হাহাকার। হাসপাতালের বাইরেও অনেকে মারা গেছেন।

একজন নার্স জানিয়েছেন, দিনে গড়ে ১৫—২০টি মৃতদেহ হাসপাতালের বাথরুমে রাখা হচ্ছে। আরেকজন নার্স জানান, হাসপাতালের প্রতিটি জায়গায় মরদেহ রাখা হয়েছে। জরুরি ওয়ার্ডেও লাশ ভর্তি।

দেশটির সরকারের বরাতে ওয়ার্ডোমিটারের তথ্য মতে, ইকুয়েডরে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ১৬৫৮ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজারের মত। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ হাজার ৪৩৩জন।

ইকুয়েডরের সরকার যে মৃতদেহের সংখ্যা প্রকাশ করেছে তা ভুল হিসাব বলছেন দেশটির নাগরিক ও চিকিৎসকরা। তাদের দাবি, ইকুয়েডরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। এমনকি এপ্রিলের শুরুতেই ইকুয়েডরের গায়াজ প্রদেশে মোট ৬ হাজার ৭০০ মানুষ মারা গেছে। সরকারি হিসাবে অনেক তথ্য গোপন করা হচ্ছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন