ঢাকা ০৫:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বিএনপি থেকে তিন দফা বহিষ্কৃত আখতারুজ্জামানকে দলে নিল জামায়াত তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক: ‘ষড়যন্ত্রকারীরা প্রশিক্ষিত শুটার নামিয়েছে মাঠে’ ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চুরির ঘটনা হাদিকে গুলি: প্রধান সন্দেহভাজনের ছবি প্রকাশ, ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার রিকশায় থাকা হাদিকে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে গুলি হাদির মাথা ফুঁড়ে গুলি বেরিয়ে গেছে, ঢাকা মেডিকেল থেকে এভারকেয়ারে স্থানান্তর তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন, জানালেন মির্জা ফখরুল ধানমন্ডি এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন আসিফ মাহমুদ ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থীকে প্রকাশ্যে গুলি, নির্বাচনী পরিবেশ বানচালের ‘নীলনকশা’ বলছে বিএনপি ৩২ ঘণ্টা পর ৬০ ফুট নিচ থেকে শিশু সাজিদকে উদ্ধার

তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক: ‘ষড়যন্ত্রকারীরা প্রশিক্ষিত শুটার নামিয়েছে মাঠে’

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৩:২১:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / 34

তিন দলের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক

অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তারা বলেছেন, এই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার যেকোনো চেষ্টা প্রতিহত করতে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে বোঝা যাচ্ছে—ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে এবং প্রশিক্ষিত শুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে।

শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা এ প্রতিশ্রুতি দেন। ওই বৈঠকেই প্রধান উপদেষ্টা এসব মন্তব্য করেন।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ; জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের; এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ; ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ, যার পেছনে বড় ধরনের শক্তি কাজ করছে।

তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল করা। এই হামলাটি খুবই সিম্বলিক। তারা শক্তি প্রদর্শন করতে চায় এবং নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এসব মোকাবিলা করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এই পরিস্থিতিতে ঐক্যবদ্ধ থাকা অত্যন্ত জরুরি। কোনো অবস্থাতেই একে অপরকে দোষারোপ করা যাবে না।

তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কোনো ধরনের অপশক্তিকে বরদাস্ত করা হবে না।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক বক্তব্যে মতভেদ থাকলেও জাতির স্বার্থে এবং জুলাইয়ের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে।

অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরদার করার পরামর্শও দেন তিনি।

গোলাম পরওয়ার বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে একে অপরকে দোষারোপের প্রবণতা বেড়েছে, যা বিরোধীদের সুযোগ করে দিয়েছে। আগের মতো ঐক্য ধরে রাখতে হবে।

তিনি বলেন, ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থে আমরা একে অপরকে প্রতিপক্ষ বানিয়েছি। জাতিকে বিভক্ত করে এমন বক্তব্য কেন দেব? সব দলকে তাদের কমিটমেন্ট ঠিক রাখতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই একটি গোষ্ঠী এটিকে খাটো করার জন্য নানা অপতৎপরতা চালাচ্ছে।

তিনি বলেন, সুসংগঠিতভাবে জুলাইবিরোধী ক্যাম্পেইন চলছে—মিডিয়া ও প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে। নির্বাচনের পর যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাও এর শিকার হবে। কেউ একা সরকার চালাতে পারবে না।

তিনি বলেন, মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে যেন অভ্যুত্থানকারীরাই অপরাধী। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে ‘নরমালাইজ’ করতে চেষ্টা চলছে—টিভি টকশোতে তাদের নিয়মিত উপস্থিতি, প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক, বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবেশ এবং আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান তার উদাহরণ।

তিনি বলেন, আমাদের বিশেষ নিরাপত্তা দরকার নেই, আমরা তা নেবো না। জুলাইকে ঘিরে কে কী বলছে—এই টানাপোড়েনে জুলাইকেই আমরা ক্ষতিগ্রস্ত করছি। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের অনৈক্যকে পরাজয় হিসেবে দেখছে। তারা ভারতে বসে যা খুশি করছে, আর আমরা কিছুই করতে পারছি না।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীর ছদ্মবেশে যারা আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করছে, তাদের থামাতে হবে এবং এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।

হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, নিজেদের মধ্যে ঐক্য না থাকলে কোনো নিরাপত্তাই কাজে আসবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে দলগুলো আওয়ামী লীগকে নানাভাবে সুযোগ করে দিচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভবিষ্যতের জন্য কী করা যায়—সে বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।

তিনি বলেন, শুধু সরকার নয়, সবাইকে দৃঢ় থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে পড়ছে কি না, সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্য থাকবে, তবে কাউকে শত্রু ভাবা বা আক্রমণের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের সময় উত্তেজনা তৈরি হয়—তবে সেটি যেন একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকে, তা নিশ্চিত করতে হবে।

আসিফ নজরুল বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি শুরুর পর থেকেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে।

তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, শুধু দলীয় স্বার্থ নয়, জাতীয় স্বার্থের দিকেও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক: ‘ষড়যন্ত্রকারীরা প্রশিক্ষিত শুটার নামিয়েছে মাঠে’

আপডেট সময় : ০৩:২১:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তারা বলেছেন, এই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার যেকোনো চেষ্টা প্রতিহত করতে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে বোঝা যাচ্ছে—ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে এবং প্রশিক্ষিত শুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে।

শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা এ প্রতিশ্রুতি দেন। ওই বৈঠকেই প্রধান উপদেষ্টা এসব মন্তব্য করেন।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ; জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের; এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ; ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ, যার পেছনে বড় ধরনের শক্তি কাজ করছে।

তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল করা। এই হামলাটি খুবই সিম্বলিক। তারা শক্তি প্রদর্শন করতে চায় এবং নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এসব মোকাবিলা করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এই পরিস্থিতিতে ঐক্যবদ্ধ থাকা অত্যন্ত জরুরি। কোনো অবস্থাতেই একে অপরকে দোষারোপ করা যাবে না।

তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কোনো ধরনের অপশক্তিকে বরদাস্ত করা হবে না।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক বক্তব্যে মতভেদ থাকলেও জাতির স্বার্থে এবং জুলাইয়ের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে।

অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরদার করার পরামর্শও দেন তিনি।

গোলাম পরওয়ার বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে একে অপরকে দোষারোপের প্রবণতা বেড়েছে, যা বিরোধীদের সুযোগ করে দিয়েছে। আগের মতো ঐক্য ধরে রাখতে হবে।

তিনি বলেন, ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থে আমরা একে অপরকে প্রতিপক্ষ বানিয়েছি। জাতিকে বিভক্ত করে এমন বক্তব্য কেন দেব? সব দলকে তাদের কমিটমেন্ট ঠিক রাখতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই একটি গোষ্ঠী এটিকে খাটো করার জন্য নানা অপতৎপরতা চালাচ্ছে।

তিনি বলেন, সুসংগঠিতভাবে জুলাইবিরোধী ক্যাম্পেইন চলছে—মিডিয়া ও প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে। নির্বাচনের পর যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাও এর শিকার হবে। কেউ একা সরকার চালাতে পারবে না।

তিনি বলেন, মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে যেন অভ্যুত্থানকারীরাই অপরাধী। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে ‘নরমালাইজ’ করতে চেষ্টা চলছে—টিভি টকশোতে তাদের নিয়মিত উপস্থিতি, প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক, বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবেশ এবং আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান তার উদাহরণ।

তিনি বলেন, আমাদের বিশেষ নিরাপত্তা দরকার নেই, আমরা তা নেবো না। জুলাইকে ঘিরে কে কী বলছে—এই টানাপোড়েনে জুলাইকেই আমরা ক্ষতিগ্রস্ত করছি। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের অনৈক্যকে পরাজয় হিসেবে দেখছে। তারা ভারতে বসে যা খুশি করছে, আর আমরা কিছুই করতে পারছি না।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীর ছদ্মবেশে যারা আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করছে, তাদের থামাতে হবে এবং এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।

হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, নিজেদের মধ্যে ঐক্য না থাকলে কোনো নিরাপত্তাই কাজে আসবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে দলগুলো আওয়ামী লীগকে নানাভাবে সুযোগ করে দিচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভবিষ্যতের জন্য কী করা যায়—সে বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।

তিনি বলেন, শুধু সরকার নয়, সবাইকে দৃঢ় থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে পড়ছে কি না, সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্য থাকবে, তবে কাউকে শত্রু ভাবা বা আক্রমণের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের সময় উত্তেজনা তৈরি হয়—তবে সেটি যেন একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকে, তা নিশ্চিত করতে হবে।

আসিফ নজরুল বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি শুরুর পর থেকেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে।

তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, শুধু দলীয় স্বার্থ নয়, জাতীয় স্বার্থের দিকেও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।