ঢাকা ১১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আরও ৩০ দেশের নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা খাঁচা থেকে বের হওয়া সিংহী আড়াই ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে লন্ডনে ফ্লাই রবিবার, নির্জন কারাবাস থেকেই খালেদা জিয়ার ‘নানা রোগের সূচনা’ জানালেন ফখরুল মহাকাশ থেকে পবিত্র  কাবা শরিফের উজ্জ্বল ছবি আন্দোলনে থাকা প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি, ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি স্থগিত তারেক রহমানের দেশে ফেরা আবার অনিশ্চিত, কীভাবে ভোটার হবেন? খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ ভিভিআইপি সুবিধা পাবেন না কুকুরছানা হত্যা মামলায় মায়ের সঙ্গে কারাগারে ২ বছরের শিশু খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে ঢাকায় আসছেন জুবাইদা যুক্তরাজ্যের ৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী!

করোনা মোকাবেলা করতে বাংলাদেশের কাছে চিকিৎসা সরঞ্জাম চেয়েছে আমেরিকা-পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ১০:১৮:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০
  • / 1947
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি


দিনদিন মহামারী আকার ধারণ করছে করোনা ভাইরাস।যা মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের কাছে মেডিকেল সরঞ্জাম চেয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।

তিনি বলেন,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের দেশে মেডিকেল ইকুইপমেন্ট পাঠানোর জন্য আমাদের কাছে অনুরোধ করেছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারী আকার নেয়ায় প্রত্যেক দেশেই করোনাভাইরাস সংক্রান্ত মেডিকেল ইকুইপমেন্টের চাহিদা খুব বেড়েছে।কয়েকটি দেশ তাদের দেশে এই মেডিকেল ইকুইপমেন্ট দেয়ার জন্য আমাদের অনুরোধ করেছে।এমনকি স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তাদের দেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানোর জন্য আমাদের কাছে অনুরোধ করেছে।আমাদের ব্যবসায়িক মহল তাদের অনুরোধ বিবেচনা করছে।

তিনি বলেন, সৌভাগ্যের বিষয় এই যে, আমাদের দেশে অনেক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এগুলো তৈরির কাজে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।

চীন থেকে চিকিৎসা সামগ্রী আসছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,আমাদের স্বাধীনতার দিন অর্থাৎ ২৬ মার্চ চীন সরকার তাদের প্রতিশ্রুত দশ হাজার টেস্টিং কিটস এবং দশ হাজার প্রটেকটিভ গাউন এবং এক হাজার ইনফ্রারেড থার্মোমিটার আমাদের গিফট হিসেবে হস্তান্তর করবে।এবং দুই দিন পর আরো ১৫ হাজার এন ৯৫ মাস্ক হস্তান্তর করবে।

করোনার কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে জানিয়ে এ কে আবদুল মোমেন আরও বলেন, সংক্রমণের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে পণ্যসামগ্রী রফতানিতে বড় ধরণের আঘাত এসেছে। ইতিমধ্যে বিজিএমইএর তথ্যমতে দুই বিলিয়ন ডলারের রফতানি মূল্য থেমে গেছে এবং কয়েক লাখ শ্রমিক বেকার হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

এ ছাড়াও করোনাভাইরাসের কারণে আমাদের রেমিট্যান্স প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে তিনি মনে করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

করোনা মোকাবেলা করতে বাংলাদেশের কাছে চিকিৎসা সরঞ্জাম চেয়েছে আমেরিকা-পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১০:১৮:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০


দিনদিন মহামারী আকার ধারণ করছে করোনা ভাইরাস।যা মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের কাছে মেডিকেল সরঞ্জাম চেয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।

তিনি বলেন,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের দেশে মেডিকেল ইকুইপমেন্ট পাঠানোর জন্য আমাদের কাছে অনুরোধ করেছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারী আকার নেয়ায় প্রত্যেক দেশেই করোনাভাইরাস সংক্রান্ত মেডিকেল ইকুইপমেন্টের চাহিদা খুব বেড়েছে।কয়েকটি দেশ তাদের দেশে এই মেডিকেল ইকুইপমেন্ট দেয়ার জন্য আমাদের অনুরোধ করেছে।এমনকি স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তাদের দেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানোর জন্য আমাদের কাছে অনুরোধ করেছে।আমাদের ব্যবসায়িক মহল তাদের অনুরোধ বিবেচনা করছে।

তিনি বলেন, সৌভাগ্যের বিষয় এই যে, আমাদের দেশে অনেক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এগুলো তৈরির কাজে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।

চীন থেকে চিকিৎসা সামগ্রী আসছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,আমাদের স্বাধীনতার দিন অর্থাৎ ২৬ মার্চ চীন সরকার তাদের প্রতিশ্রুত দশ হাজার টেস্টিং কিটস এবং দশ হাজার প্রটেকটিভ গাউন এবং এক হাজার ইনফ্রারেড থার্মোমিটার আমাদের গিফট হিসেবে হস্তান্তর করবে।এবং দুই দিন পর আরো ১৫ হাজার এন ৯৫ মাস্ক হস্তান্তর করবে।

করোনার কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে জানিয়ে এ কে আবদুল মোমেন আরও বলেন, সংক্রমণের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে পণ্যসামগ্রী রফতানিতে বড় ধরণের আঘাত এসেছে। ইতিমধ্যে বিজিএমইএর তথ্যমতে দুই বিলিয়ন ডলারের রফতানি মূল্য থেমে গেছে এবং কয়েক লাখ শ্রমিক বেকার হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

এ ছাড়াও করোনাভাইরাসের কারণে আমাদের রেমিট্যান্স প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে তিনি মনে করেন।