রমজান মাস আসলেই বাংলাদেশ সহ মুসলিম প্রধান অনেক দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম বেড়ে যায়। অনেক খাদ্য দ্রব্যের মূল্য মধ্যবিত্ত পরিবারের ক্রয় ক্ষমতার নাগালের বাইরে চলে যায়। আর তার চেয়ে নিন্ম আয়ের মানুষের জন্য তো বলা যায়- এসব অকল্পনীয়।
রমজান মাসে সংযম , মিতব্যয় এবং মানবিক কল্যাণ ও উৎকর্ষের মর্মবাণী যেখানে উজ্জ্বল ভাবে প্রকাশ পাওয়ার কথা রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারক থেকে শুরু করে সকল স্তরে।সেখানে, দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধির রীতিমতো উল্টো প্রতিযোগিতা লেগে যায়।
মানবিকতা ও অনাহারে থাকা দুস্থদের কষ্ট অনুধাবন ও চর্চার বিপরীতে পবিত্র রমজান শুরুর কয়েক দিন আগে থেকেই শুরু হয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেট দৌরাত্ন। এই চর্চা চলছে প্রতি বছর। যেন ধারাবাহিক নিয়মে। এসব দেখার ও তদারকীর মতো সংশ্লিষ্ট প্রশাসন থাকলেও বাস্তবে যেন-কোথাও কেউ নেই।
ত্যাগ ও মানবিকতা চর্চার মাসে মূলত বলির পাঠা হোন- যাদের দিকে রমজান মাসে সকলের সাহায্যের হাত দ্বিগুন প্রসারিত হওয়ার কথা।অর্থাৎ মধ্যবিত্ত, নিন্মমধ্যবিত্ত ও নিডি মানুষ।
কিন্তু, তাই বলে, ব্যতিক্রমও যে নেই, তা বলা যাবে না। আছে,অনুকরণীয় ব্যতিক্রমও। আছে কয়েকটি মুসলিম রাষ্ট্রের রমজান মাসে অনুকরনীয় মানবিকতা চর্চার দৃষ্টান্তও। বিস্তারিত দেখুন ৫২বাংলা মধ্যপ্রাচ্য ব্যুরো চীফ মাছুম চৌধুরীর প্রতিবেদনে। কণ্ঠ: সাব্বির আহমেদ পরাগ-