শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ আর নেই  » «   লন্ডন মুসলিম সেন্টারে দুই শতাধিক মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো ‘ফেইথ ইন এনভারনমেন্ট’ সামিট  » «   রোবটিক্স বিজ্ঞানী ড. হাসান শহীদের নেতৃত্বে কুইন মেরি ইউনভার্সিটি অব লন্ডনে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মাল্টিরোটর সোলার ড্রোন উদ্ভাবন  » «   লন্ডন এন্টারপ্রাইজ একাডেমির অফস্টেড রিপোর্টে ‘গুড’ গ্রেড অর্জন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটস এডুকেশন অ্যাওয়ার্ডস : ১৮৫ জন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা  » «   ব্যারিস্টার নাজির আহমদের “ইন্সপায়ার এ মিলিয়ন”নামে চ্যারিটি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা  » «   সম্মিলিত সাহিত্য ও  সাংস্কৃতিক পরিষদের ২০২৫-২৬ পরিচালনা পর্ষদ গঠন  » «   গ্রেটার ফতেহপুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকের সাধারণ সভা ও সম্মেলন অনুষ্ঠিত  » «   আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের মিল আর গুজব রাজনীতি  » «   পাচারকৃত টাকা বাংলাদেশে ফেরত আনার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ডা. শফিকুর রহমান  » «   প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন  » «   শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা  » «   ব্রিটিশ-বাংলাদেশী হুজহু’র ১৫তম প্রকাশনা ও এওয়ার্ড অনুষ্ঠান ১২ নভেম্বর  » «   বিসিএর ১৭তম এওয়ার্ড : উদযাপিত হলো বাংলাদেশী কারি শিল্পের সাফল্য  » «   কবি ফয়জুল ইসলাম ফয়েজনূরের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ভালোবাসার আগ্রাসন’র মোড়ক উন্মোচন  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

দুবাইয়ে বাংলাদেশি বাছিরের সততার দৃষ্টান্ত
দুবাই পুলিশ থেকে পেয়েছেন সততার সনদ



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন


সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে সততার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বাংলাদেশি বাছির আহমেদ। ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার কসবার মইনপুরের আমির হোসেনের ছেলে বাছির মানুষের হারিয়ে যাওয়া মালামাল পুলিশের মাধ্যমে ফিরিয়ে দিয়ে সততার অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। বয়ে এনেছেন দেশের সুনাম। বাংলাদেশি মানুষের এমন সততায় মুগ্ধ দুবাই পুলিশ।

বাছির ২০০৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে আসেন। সেখানে কাজ করার পর ২০১৫ সালে দুবাইয়ে পাড়ি জমান। স্টার সিকিউরিটি সার্ভিস দুবাইয়ে সিকিউরিটির কাজ করেন তিনি। তার কাজের এলাকা ড্রাগন মার্ট ।

সিকিউরিটির কাজ করা অবস্থায় মলে আসা মানুষদের কোন স্বর্ণ, টাকা, মানিব্যাগ সহ দরকারি জিনিস তিনি পেয়ে থাকলে ঠিক ঐ জায়গা থেকেই সিসিটিভি চেক করেন। এরপর ওই মানুষটা কোন গাড়িতে বা কিভাবে বের হয়ে গেছে দেখে তার তথ্য উদ্ধার করে স্থানীয় পুলিশে মালগুলো তিনি জমা দেন। পরে হারিয়ে যাওয়া মালের মানুষ উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে মাল গুলো ফেরত নেন। এ জন্য শুধু পুলিশ নয় অনেক হারানো মালের মানুষও তাকে পুরষ্কৃত করেছেন।

বাছির শুধু হারানো মাল ফেরত দেন না বরং তার কর্ম এলাকার আশপাশে কোন অবৈধ কাজও হতে দেন না। এ জন্য পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ সেজন্যও তাকে সনদ প্রদান করেছে।

২০১৬ সালের ০৭ই জুন প্রথম ধন্যবাদ পত্র পেয়েছেন আল রাশেদিয়া পুলিশ স্টেশন থেকে। ৫ই জুলাই ২০১৮ সালে Department of Planing and Development – TRAKHEES PCFC “Port, Customs and Free zone Corporation. থেকে Appreciation সার্টিফিকেট পেয়েছেন তিনি। এছাড়া ১৭ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে Nakheel থেকে appreciation সার্টিফিকেট এবং ২ এপ্রিল ২০১৯ Dubai police থেকে Appreciation পেয়েছেন।

এমন কাজ করে নিজের মনে শান্তি পান বাছির। আগামি জীবনে বিদেশের মাটিতে নিজের সততায় দেশকে তোলার চেষ্টার কথা জানিয়েছেন তিনি। এ জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন