শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
গ্রেটার বড়লেখা এসোশিয়েশন ইউকে নতুন প্রজন্মদের নিয়ে কাজ করবে  » «   স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল  » «   কানাডা যাত্রায়  ইমিগ্রেশন বিড়ম্বনা এড়াতে সচেতন হোন  » «   ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন ক্যানসারে আক্রান্ত  » «   যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজাবাসীদের সাহায্যার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের অনুদান  » «   বড়লেখায় পাহাড়ি রাস্তা সম্প্রসারণে বেরিয়ে এলো শিলাখণ্ড  » «   মাইল এন্ড পার্কে ট্রিস ফর সিটিস এর কমিউনিটি বৃক্ষরোপণ  » «   রয়েল টাইগার্স স্পোর্টস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন  » «   গোলাপগঞ্জ স্যোশাল এন্ড কালচারাল ট্রাস্ট ইউকে’র সাধারণ সভা ও নির্বাচন সম্পন্ন  » «   যুক্তরাজ্যবাসি  সাংবা‌দিক সাইদুল ইসলামের পিতা আব্দুল ওয়াহিদের ইন্তেকাল  » «   ইউকে বাংলা রিপোটার্স ইউনিটি‘র নতুন কার্যকরী কমিটির অভিষেক  » «   রোটারিয়ান মোহাম্মদ খতিবুর রহমান বার্লিন যাচ্ছেন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটসের নতুন বাজেটে হাউজিং, শিক্ষা, অপরাধ দমন, তরুণ, বয়স্ক ও মহিলাদের জন্য বিশেষ কর্মসূচিতে বিপুল বিনিয়োগ প্রস্তাব  » «   আজীবন সম্মাননা পেলেন সৈয়দ আফসার উদ্দিন এমবিই  » «   লন্ডন বাংলা স্কুলের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

২০ জুন বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালন করবে ফ্রান্স



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

যিনি নিজ ভূমি ছেড়ে অথবা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করতে বাধ্য হন যিনি, তিনিই শরনার্থী। জাতিগত সহিংসতা, ধর্মীয় উগ্রতা, জাতীয়তাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শগত সংঘাত প্রভৃতি কারনেই প্রতিবছর বাড়ছে শরনার্থীদের দীর্ঘ লাইন সারা বিশ্বে।

শরনার্থীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেই ২০০০ সালের ৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে শরনার্থী দিবস হিসেবে পালন করার অনুমোদন লাভ করে। এবং সেই অনুমোদনের পর ২০০১ সাল থেকেই জুন মাসের প্রতি ২০ তারিখ এ দিবসটি পালন করা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী।ইতিপূর্বে ২০০০ সাল পর্যন্ত আফ্রিকান শরণার্থী দিবস নামে একটি দিবস বিভিন্ন দেশে পালিত হয়ে আসছিলো।শরণার্থীদের অমানবিক জীবনাচার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ব্যাপক  দৃষ্ঠি কাড়তে প্রতি বছর ২০ জুন বিশ্বজুড়ে এ দিনটি পালন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষ্যে শরণার্থী সংকট সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য আইফেল টাওয়ারের পাদদেশে ২০০০ ফুট দীর্ঘ বিশাল প্রতীকী চিত্র এঁকেছেন চিত্রশিল্পী গিয়োম লোগ্রোসে সায়ফ । বিস্ময়কর এ গ্রাফিতিটি প্যারিসের চ্যাম্পস দে মারস এ ঘাসের ওপর চক, কাঠ কয়লা ও রং দিয়ে বিশেষভাবে আঁকা। এ চিএটি আইফেল টাওয়ারের ওপর থেকে স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়।

শনিবার প্যারিসের মেয়র আনা হিদালগো এই বিশাল চিত্রশিল্পের উদ্বোধন করেন ।

চিত্রে দেখানো হ্যান্ডশেকটি ভূমধ্যসাগরে অসহায় ও বিপন্ন শরণার্থীদের উদ্ধারের প্রতীক এবং ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপগামী অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া দেশগুলোর সরকার ও অভিবাসী বিরোধী কট্টরপন্থী নেতাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতীকী চিত্র ।

উল্লেখ্য যে,আজ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘাত বা নিপীড়নের কারণে ৬ কোটি ৮০ লাখেরও বেশি মানুষ শরণার্থী কিংবা অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যূত।এই সংখ্যা বিশ্বের ২০তম বৃহৎ দেশের জনসংখ্যার সমান।পরিসংক্যান বলছে,গত বছর প্রতি দুই সেকেন্ডে একজন করে বাস্তুচ্যূত হয়েছে।এদের অধিকাংশই অধিকাংশই দরিদ্রতম দেশগুলোয়।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন