ঢাকা ০৬:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

বিক্ষোভকারীদের আগুনে প্রাণ গেল নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ১২:২০:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 112

নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঝালনাথ কানালের সঙ্গে তার স্ত্রী রাজ্যলক্ষ্মী চিত্রকর

অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নেপালে বিক্ষোভকারীরা দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঝালনাথ কানালের বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দিলে তাঁর স্ত্রী রাজ্যলক্ষ্মী চিত্রকর আটকে পড়ে মারা যান।

দেশটির গণমাধ্যমের তথ্য উদ্ধৃত করে এনডিটিভি জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানী কাঠমান্ডুর ডাল্লু এলাকায়।

পারিবারিক সূত্রের বরাতে জানা যায়, আহত অবস্থায় রাজ্যলক্ষ্মী চিত্রকরকে উদ্ধার করে কীর্তিপুর বার্ন হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

এর আগে সকালে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ ঘোষণার আগেই বিক্ষোভকারীরা ভক্তপুরের বালকোট এলাকায় তাঁর ব্যক্তিগত বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।

তবে শুধু অলির বাসভবনই নয়, বিক্ষোভকারীরা ক্ষমতাসীন জোটের শরিক নেপালি কংগ্রেস পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ কয়েকজন মন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের বাড়িতেও হামলা চালায়। এ সময় কয়েকটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।

পরিস্থিতি ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে সেনারা ভৈসেপাতিতে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে কয়েকজন মন্ত্রীকে তাঁদের বাসভবন থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিক্ষোভকারীদের আগুনে প্রাণ গেল নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর

আপডেট সময় : ১২:২০:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নেপালে বিক্ষোভকারীরা দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঝালনাথ কানালের বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দিলে তাঁর স্ত্রী রাজ্যলক্ষ্মী চিত্রকর আটকে পড়ে মারা যান।

দেশটির গণমাধ্যমের তথ্য উদ্ধৃত করে এনডিটিভি জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানী কাঠমান্ডুর ডাল্লু এলাকায়।

পারিবারিক সূত্রের বরাতে জানা যায়, আহত অবস্থায় রাজ্যলক্ষ্মী চিত্রকরকে উদ্ধার করে কীর্তিপুর বার্ন হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

এর আগে সকালে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ ঘোষণার আগেই বিক্ষোভকারীরা ভক্তপুরের বালকোট এলাকায় তাঁর ব্যক্তিগত বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।

তবে শুধু অলির বাসভবনই নয়, বিক্ষোভকারীরা ক্ষমতাসীন জোটের শরিক নেপালি কংগ্রেস পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ কয়েকজন মন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের বাড়িতেও হামলা চালায়। এ সময় কয়েকটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।

পরিস্থিতি ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে সেনারা ভৈসেপাতিতে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে কয়েকজন মন্ত্রীকে তাঁদের বাসভবন থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়।