মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩ খ্রীষ্টাব্দ | ১৪ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
বিয়ানীবাজারবাসীর কাছে দানবীর পবিত্র নাথ দাসের খোলা চিঠি : আপনাদের ঐতিহ্যকে বাঁচান  » «   প্রতীকি ‘মধ্যবিত্ত পরিবার’ হিসাবে  রমজানের পুরো মাসের খাবার উপহার  » «   রমজান : সামাজিক যোগাযোগে ইফতার, দানের ছবি এবং মেয়ের বাবার ইফতারী  » «   ট্রিস ফর সিটিস এর কমিউনিটি বৃক্ষরোপণ  » «   রামাদ্বানে ইস্ট লন্ডন মসজিদের নানা আলোকিত আয়োজন  » «   স্বাগত মাহে রমজান  » «   স্মার্ট ব্যাংকিং সেবা নিয়ে ইউরোপে আবারো চালু হচ্ছে নেক মানি ট্রান্সফার  » «   সেতারা চাল পছন্দ না হলে টাকা ফেরত  » «   টরন্টোতে বিসিএসসির ফ্লাওয়ার (কর্ক) উৎসব  » «   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসব  » «   প্রবাসীদের যাপিত জীবন ও প্রবাসের সৌন্দর্য  » «   পান্ডব একজনই  » «   বিয়ানীবাজার ডেভলাপমেন্ট সোসাইটি ইউকের বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত  » «   স্পেনের বার্সেলোনায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত  » «   অমর একুশে ফেব্রুয়ারিকে ‘লন্ডন মাল্টিলিংগুয়াল ডে’ হিসেবে পালনের আহ্বান জানালেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

গোলাপগঞ্জে কালেক্টরেট সহকারী সমিতির দিনভর কর্মবিরতি



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

গোলাপগঞ্জ (সিলেট) প্রতিনিধিঃ সিলেটের উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ও উপজেলা ভূমি অফিস এর কর্মরত কর্মচারীদের (গ্রেড ১৩-১৬) পদ পদবী পরিবর্তন ও বেতন গ্রেড উন্নীতকরণের দাবীতে সারা দেশের ন্যায় পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করছে বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতির গোলাপগঞ্জ শাখা।

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্ট কালের জন্য এই কর্মবিরতি চলবে বলে জানান কর্মচারী বৃন্দ।
মঙ্গলবার ( ১মার্চ) কর্মবিরতি চলমান থাকার কারণে উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আগত সেবা প্রত্যাশীরা সেবা গ্রহণ থেকে বঞ্চিত হয় হতাশ হতে দেখা যায়।

কুশিয়ারা অঞ্চল থেকে আসা মীরগঞ্জ এলাকার সুমন আহমদ জানান, একটা জরুরি কাজে আমি উপজেলায় এসেছিলাম। কর্মবিরতির কারনে আমার কাজটা হচ্ছেনা।

উপজেলা ভূমি অফিসে ফুলবাড়ি ইউনিয়ন থেকে আসা করিম আহমদ জানান, অফিস সহকারীদের কর্মবিরতির কারণে খুবই বেপাকে পড়েছি আমরা। খুব একটা জরুরি কাজে এসেছিলাম। কিন্তু এসে দেখি কেউ উপস্থিত নেই। দ্রুত এই সমস্যা সমাধান না করলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং উপজেলা ভূমি অফিসে প্রতিদিন শত শত মানুষ সেবা গ্রহণের জন্য আসেন কিন্তু কর্মবিরতির কারণে সাধারণ সেবা প্রত্যাশীদের ভোগান্তি এখন চরমে।

কর্মবিরতি পালনকারীরা জানান, গত বছরের ২৪ জানুয়ারি পদোন্নতি দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর এক বছরের বেশি সময় ধরে ঝুলে আছে সেই পদোন্নতি প্রক্রিয়া। অর্থ মন্ত্রণালয়ে আটকে যায় মাঠ প্রশাসনের সংস্কার। কর্মসূচী পালনকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসের অফিস সহকারী লোকমান আহমদ জানান, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে সকাল ৯টায় হাজিরা খাতায় সই করে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ না করে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে তারা অবস্থান করে কর্মবিরতি পালন করছেন ।

তিনি আরও বলেন, রাত ১০টা পর্যন্ত অফিসে থেকে সরকারের সব ধরনের কাজে সহায়তা করি। এর পরও অন্য দপ্তরে সমান পদের কর্মচারীর পদবি ও গ্রেডে উন্নীত হলেও মাঠ প্রশাসনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের কর্মচারীদের পদোন্নতি হয়নি।

কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন ইউএনও অফিসের অফিস সহকারী লোকমান হোসেন, মো: রুহুল আমিন জাকারিয়া, ষাঁট মুদ্রাক্ষরিক জিনিয়া সুলতানা, সার্টিফিকেট সহমারী মো: গোলাম মোস্তফা, অফিস সহকারী মো: আব্দুন নুর, মোঃ শিপন আলী, উপজেলা ভূমি অফিসের অফিস সহকারী মোঃ হাছনাতুজ্জামান, আব্দুস সালাম, ময়নুল হক প্রমুখ।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন