­
­
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
মার্চ ফর গাজা: ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতে সোহরাওয়ার্দীতে জনসমুদ্র  » «   চারুকলায় আগুনে পুড়ে গেছে আলোচিত ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফ, রহস্যজনক বলছে পুলিশ  » «   ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে ভারতের বিতর্কিত সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা  » «   ‘বাংলাদেশিসহ’ ৪০ অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় পাঠাল ইতালি  » «   বিনিয়োগ সম্মেলনে কেমন সাড়া পেলো বাংলাদেশ?  » «   আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল  » «   ২০২৪ সালে লন্ডন ছেড়েছেন ১১ হাজার ধনী, কোথায় যাচ্ছেন তাঁরা  » «   জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নেমে আসবে: গভর্নর  » «   মডেল মেঘনা বিশেষ ক্ষমতা আইনে জেলে, অভিযোগ ছাড়াই আটকের যৌক্তিকতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন  » «   ‘আলোয় আলোয় মুক্তির’ সন্ধানে বর্ষবরণ করবে ছায়ানট  » «   মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলে গেল  » «   যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধ: বিপজ্জনক খেলা, পথ নেই পিছু হটার  » «   বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশ ক্রেজি আইডিয়ার দেশ  » «   প্রবাসীদের ভোট পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি  » «   নাসার সাথে চুক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা জোটে যুক্ত হলো বাংলাদেশ  » «  

করোনা ভ্যাকসিন সরবরাহে প্রয়োজন ৮ হাজার জাম্বো বিমান



 

করোনভাইরাস থেকে মুক্তির জন্য কোভিড নাইটিং ভ্যাকসিন এর দিকে চেয়ে আছে  বিশ্ব।  ভ্যাকসিন আবিস্কার নিয়েও চলছে তুমুল প্রতিযোগিতা। চলছে আলোচনা । সমালোচনাও। প্রাণ বাচানো এই ভ্যাকসিনটির পেছনে অবশ্য  লুকিয়ে আছে  আরেকটি বিষয়-তা হলো ব্যাবসা। আর  এই ব্যাবসায় এখন তুমুলভাবে  আলোচনায় উঠে এসেছে পরিবহন বিমানের নাম।

বলা হচ্ছে, গ্লোভালি এই ভ্যাকসিন দ্রুততম সময়ে নিরাপদে পৌছে দিতে একমাত্র বিমানই হবে ভরসা। আর  বিশ্বজুড়ে করোনা ভ্যাকসিন সরবরাহের কাজটি হবে বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোর জন্য এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

খাতটির সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক জোট ‘ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অথরিটি’ (আইএটিএ) এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, ‘এ কাজে প্রয়োজন পড়বে ৮ হাজার বোয়িং সেভেন ফোর সেভেন এর সমপরিমাণ জাম্বো বিমান।’

 

বিবিসির  এক প্রতিবেদনের তথ্যমতে  , ‘এ পর্যন্ত মহামারি কোভিড-নাইটিং এর কোনো ভ্যাকসিন নেই। কিন্তু ভ্যাকসিন আসার সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবহনে এয়ারলাইন্স, বিমানবন্দর, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা এবং ভ্যাকসিন উৎপাদক কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে- জোট ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অথরিটি।’

বিপুল এই পরিবহন কর্মসুচির আওতায় প্রত্যেকের জন্য ভ্যাকসিনের একটি ডোজ সরবরাহের কথা জানানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, করোনাকালে যাত্রীসংকটে ভুগতে থাকা বিমান সংস্থাগুলো যখন যাত্রীর চেয়ে পণ্য পরিবহনের ওপর বেশি মনযোগী হয়েছে ,তখন ভ্যাকসিন সরবরাহের এ কাজটি হয়ে উঠবে আরও জটিল।

আইএটিএ-র প্রধান নির্বাহনী আলেকজান্দ্রে ডি জুনিয়াক বলেছেন, ‘নিরাপদে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সরবরাহ করার কাজটি হবে বৈশ্বিক এয়ার কার্গো শিল্প খাতের জন্য শতাব্দীর সবচেয়ে বড় মিশন। তবে সতর্কতার সঙ্গে আগাম পরিকল্পনা করা ছাড়া এটা সম্ভব নয়। এবং এর জন্য এখন সময় এসেছে।’

বিবিসি জানাচ্ছে, সব ধরনের বিমান ভ্যাকসিন পরিবহনের উপযুক্ত নয়। কারণ ভ্যাকসিন পরিবহন করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিমানের তাপমাত্রা থাকতে হবে -২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। কিছু কিছু ভ্যাকসিন হয়তো হিমায়িত অবস্থায় রাখার প্রয়োজন পড়বে। ফলে অনেক বিমানে ভ্যাকসিন পরিবহন সম্ভব নয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন