রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
দ্বিতীয় মুসলিম কমিউনিটি সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড আগামী ৯ই জুলাই লন্ডনে  » «   বিশ্বনাথে ব্যারিস্টার নাজির আহমদ ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে শিশুদের ফ্রি খৎনা প্রদান  » «   রাস্তা খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের পক্ষে হাইকোর্টের রায়  » «   দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ আর নেই  » «   লন্ডন মুসলিম সেন্টারে দুই শতাধিক মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো ‘ফেইথ ইন এনভারনমেন্ট’ সামিট  » «   রোবটিক্স বিজ্ঞানী ড. হাসান শহীদের নেতৃত্বে কুইন মেরি ইউনভার্সিটি অব লন্ডনে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মাল্টিরোটর সোলার ড্রোন উদ্ভাবন  » «   লন্ডন এন্টারপ্রাইজ একাডেমির অফস্টেড রিপোর্টে ‘গুড’ গ্রেড অর্জন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটস এডুকেশন অ্যাওয়ার্ডস : ১৮৫ জন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা  » «   ব্যারিস্টার নাজির আহমদের “ইন্সপায়ার এ মিলিয়ন”নামে চ্যারিটি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা  » «   সম্মিলিত সাহিত্য ও  সাংস্কৃতিক পরিষদের ২০২৫-২৬ পরিচালনা পর্ষদ গঠন  » «   গ্রেটার ফতেহপুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকের সাধারণ সভা ও সম্মেলন অনুষ্ঠিত  » «   আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের মিল আর গুজব রাজনীতি  » «   পাচারকৃত টাকা বাংলাদেশে ফেরত আনার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ডা. শফিকুর রহমান  » «   প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন  » «   শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোয়ারী বন্ধ: কয়েক লক্ষ শ্রমিকের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

মোঃইবাদুর রহমান জাকির

সিলেটের কয়েকটি থানা যেমন জৈন্তাপুর, গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ এবং কানাইঘাট এর সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ পাথর এর ব্যাবসার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাস ও একাধারে ৪ বার এর বন্যার ফলে এ অঞ্চলগুলোতে প্রায় ১২ লক্ষ সাধারণ শ্রমিক বেকারত্বে ভোগছে। তাদের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত ঝুকির মধ্যে ঝুলে আছে।

জানা যায় এ অঞ্চল গুলোতে ১০ থেকে ১২ টি পাথর কোয়ারি রয়েছে, যে কোয়ারি গুলোর জন্ম প্রায় ৭১ এর অাগে। পাথর কোয়ারি গুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ১২ লক্ষ শ্রমিকের জীবন জীবিকা, এছাড়া নিটল মটরস ও আইসার কোম্পানির হিসেব অনুযায়ী প্রায় ছোট বড় ১৫ হাজার ট্রাক পাথর পরিবহনের জন্য ব্যাবহার করা হয় যার প্রতিটার সর্বনিম্ন মূল্য ৩০ লক্ষ টাকার মতো। আরো পাথর ক্রাশিং এর জন্য এসব অঞ্চলগুলোতে গড়ে উঠেছে প্রায় ১০ হাজার ক্রাশার মেশিন, যার প্রতিটার অনুমানিক বাজার মূল্য ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা। সিলেট শহরের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে প্রায় ৩ হাজার এজেন্সি, সরকারী/বেসরকারি ব্যাংক লোন সাপোর্ট হাজার কোটি টাকার উপরে।

পরিবেশবাদীর মতে, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অনুযায়ী সিলেট ঝুঁকিপূর্ণ এরিয়া, যে কোনো সময় ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক বড় ধরনের দূর্যোগ হতে পারে। অপরদিকে পরিবেশের দোহাই দিয়ে যদি ১০ থেকে ১২ টি কোয়ারি খুলে দেয়া না হয় তাহলে কোথায় যাবে ১২ লক্ষ শ্রমিক, ব্যাবসায়ীরা দেউলিয়া হওয়ার ফলে কিভাবে শোধ করবে তাদের ব্যাংক লোন এবং শিল্প কারখানার গুলোই বা অবস্হা কি হবে, এসব প্রশ্ন গুলো কি পরিবেশবাদীদের ভাবায় না। সুতরাং এখনি সময় প্রশাসন, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ এবং পরিবেশবাদীদের একটা সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া, যার ফলে বেঁচে যাবে লক্ষাধিক শ্রমিক, ব্যাবসায়ী এবং এজেন্সগুলো।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন