বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল  » «   কানাডা যাত্রায়  ইমিগ্রেশন বিড়ম্বনা এড়াতে সচেতন হোন  » «   ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন ক্যানসারে আক্রান্ত  » «   যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজাবাসীদের সাহায্যার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের অনুদান  » «   বড়লেখায় পাহাড়ি রাস্তা সম্প্রসারণে বেরিয়ে এলো শিলাখণ্ড  » «   মাইল এন্ড পার্কে ট্রিস ফর সিটিস এর কমিউনিটি বৃক্ষরোপণ  » «   রয়েল টাইগার্স স্পোর্টস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন  » «   গোলাপগঞ্জ স্যোশাল এন্ড কালচারাল ট্রাস্ট ইউকে’র সাধারণ সভা ও নির্বাচন সম্পন্ন  » «   যুক্তরাজ্যবাসি  সাংবা‌দিক সাইদুল ইসলামের পিতা আব্দুল ওয়াহিদের ইন্তেকাল  » «   ইউকে বাংলা রিপোটার্স ইউনিটি‘র নতুন কার্যকরী কমিটির অভিষেক  » «   রোটারিয়ান মোহাম্মদ খতিবুর রহমান বার্লিন যাচ্ছেন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটসের নতুন বাজেটে হাউজিং, শিক্ষা, অপরাধ দমন, তরুণ, বয়স্ক ও মহিলাদের জন্য বিশেষ কর্মসূচিতে বিপুল বিনিয়োগ প্রস্তাব  » «   আজীবন সম্মাননা পেলেন সৈয়দ আফসার উদ্দিন এমবিই  » «   লন্ডন বাংলা স্কুলের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  » «   লন্ডনবাসী প্রবীণ মুরব্বী জমির উদ্দিন( টেনাই মিয়া)র ইন্তেকাল  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোয়ারী বন্ধ: কয়েক লক্ষ শ্রমিকের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

মোঃইবাদুর রহমান জাকির

সিলেটের কয়েকটি থানা যেমন জৈন্তাপুর, গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ এবং কানাইঘাট এর সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ পাথর এর ব্যাবসার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাস ও একাধারে ৪ বার এর বন্যার ফলে এ অঞ্চলগুলোতে প্রায় ১২ লক্ষ সাধারণ শ্রমিক বেকারত্বে ভোগছে। তাদের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত ঝুকির মধ্যে ঝুলে আছে।

জানা যায় এ অঞ্চল গুলোতে ১০ থেকে ১২ টি পাথর কোয়ারি রয়েছে, যে কোয়ারি গুলোর জন্ম প্রায় ৭১ এর অাগে। পাথর কোয়ারি গুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ১২ লক্ষ শ্রমিকের জীবন জীবিকা, এছাড়া নিটল মটরস ও আইসার কোম্পানির হিসেব অনুযায়ী প্রায় ছোট বড় ১৫ হাজার ট্রাক পাথর পরিবহনের জন্য ব্যাবহার করা হয় যার প্রতিটার সর্বনিম্ন মূল্য ৩০ লক্ষ টাকার মতো। আরো পাথর ক্রাশিং এর জন্য এসব অঞ্চলগুলোতে গড়ে উঠেছে প্রায় ১০ হাজার ক্রাশার মেশিন, যার প্রতিটার অনুমানিক বাজার মূল্য ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা। সিলেট শহরের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে প্রায় ৩ হাজার এজেন্সি, সরকারী/বেসরকারি ব্যাংক লোন সাপোর্ট হাজার কোটি টাকার উপরে।

পরিবেশবাদীর মতে, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অনুযায়ী সিলেট ঝুঁকিপূর্ণ এরিয়া, যে কোনো সময় ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক বড় ধরনের দূর্যোগ হতে পারে। অপরদিকে পরিবেশের দোহাই দিয়ে যদি ১০ থেকে ১২ টি কোয়ারি খুলে দেয়া না হয় তাহলে কোথায় যাবে ১২ লক্ষ শ্রমিক, ব্যাবসায়ীরা দেউলিয়া হওয়ার ফলে কিভাবে শোধ করবে তাদের ব্যাংক লোন এবং শিল্প কারখানার গুলোই বা অবস্হা কি হবে, এসব প্রশ্ন গুলো কি পরিবেশবাদীদের ভাবায় না। সুতরাং এখনি সময় প্রশাসন, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ এবং পরিবেশবাদীদের একটা সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া, যার ফলে বেঁচে যাবে লক্ষাধিক শ্রমিক, ব্যাবসায়ী এবং এজেন্সগুলো।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন