­
­
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
চারুকলায় আগুনে পুড়ে গেছে আলোচিত ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফ, রহস্যজনক বলছে পুলিশ  » «   ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে ভারতের বিতর্কিত সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা  » «   ‘বাংলাদেশিসহ’ ৪০ অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় পাঠাল ইতালি  » «   বিনিয়োগ সম্মেলনে কেমন সাড়া পেলো বাংলাদেশ?  » «   আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল  » «   ২০২৪ সালে লন্ডন ছেড়েছেন ১১ হাজার ধনী, কোথায় যাচ্ছেন তাঁরা  » «   জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নেমে আসবে: গভর্নর  » «   মডেল মেঘনা বিশেষ ক্ষমতা আইনে জেলে, অভিযোগ ছাড়াই আটকের যৌক্তিকতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন  » «   ‘আলোয় আলোয় মুক্তির’ সন্ধানে বর্ষবরণ করবে ছায়ানট  » «   মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলে গেল  » «   যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধ: বিপজ্জনক খেলা, পথ নেই পিছু হটার  » «   বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশ ক্রেজি আইডিয়ার দেশ  » «   প্রবাসীদের ভোট পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি  » «   নাসার সাথে চুক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা জোটে যুক্ত হলো বাংলাদেশ  » «   সারা দেশে সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার  » «  

যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় মারা গেলেন সাংবাদিক স্বপন দাস



করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারালেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সীর পার্শ্ববর্তি ‘রংকল-কমা’র বাসিন্দা সাংবাদিক ও কলামিষ্ট স্বপন দাশ (৫৫)। তিনি সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা সদরের পূর্ব-জানাইয়ার স্বর্গীয় ব্যবসায়ী ঠাকুর মণি দাশ ও প্রীতি রানী দাশ দম্পতির বড় ছেলে। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি সিলেট থেকে প্রকাশিত দৈনিক সিলেট-বাণী পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধির দায়িত্বপালন করার পাশাপাশি বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালনও করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রে তিনি স্ত্রী সিকা রানী দাশ ও ১৯ বছরের একমাত্র ছেলে রিমন দাশ অর্ক, ছোটবোন পল্লবী দাশ, দেশে ৭৫বছর বয়স্ক মা ও দুই ভাই, এক বোন ও আত্মীয় স্বজনসহ দেশে-বিদেশে অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাত ৯ টারদিকে নিউজার্সী এলাকার ‘স্পনীব্রোক’ নামের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।

জানা যায়, স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য ২০১৬ সালে স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন স্বপন দাস। সর্বশেষ ২০১৯ সালের জুলাই মাসে স্বপরিবারে দেশে ফিরে দু’মাস পর আবার যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। এরপর ২০২০ সালের এপ্রিলে তার করোনা পজিটিভ হলে ২০এপ্রিল তাকে নিউজার্সী এলাকার ‘স্পনীব্রোক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর একমাস পর ২২ মে তার অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে ওই হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু দীর্ঘ প্রায় দেড়মাস হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর অবশেষে করোনার কাছেই হার মানতে হয়েছে তাকে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন