ঢাকা ০৭:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

লেবাননে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নারীকর্মীর মৃত্যু

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৬:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অগাস্ট ২০২০
  • / 1086
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সোমবার (১৭ আগষ্ট) ২০২০ইং রোজ সোমবার রাজধানী বৈরুতে বিস্ফোরণ স্হানে মহাসড়ক পারাপারের সময় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসী নারীকর্মী রিনা আক্তারের মৃত্যু হয়।

তার পিতার নাম সামছু গনি, মাতার নাম তাফুরা খাতুন এবং স্বামী মোহাম্মদ আলমগীর, তাদের দেশের বাড়ি হাপানিয়া,নারায়ানহাট,বুজপুর,চট্টগ্রাম।

তার স্বামী লেবানন প্রবাসী মোহাম্মদ আলমগীর প্রায় আড়াই বছর আগে রিনা আক্তারকে লেবানন নিয়ে আসেন।আসার পর থেকে বিভিন্ন কারণে কাগজপত্রহীন অর্থাৎ সে অবৈধভাবে বসবাস করেন লেবাননের বৈরুতের আইন আল রোমানী এলাকায়।

৪ আগষ্ট লেবাননে যে বিস্ফোরণ ঘটে অনেক আহত ও নিহত সহ ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিস্ফোরণ স্হান দেখতে গিয়ে মহাসড়ক পারাপারের সময় দ্রুতগামী একটি গাড়ি তাকে ধাক্কা দিয়ে চলে যায়।ঘটনাস্হল থেকে লেবানন রেডক্রস হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লেবাননের বাংলাদেশ দূতাবাসের হেল্পলাইন বিষয়টি জানানো হয়েছে। দূতাবাস বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান।তার লাশ বৈরুতে আসরাফিয়ে জেতেওয়ে হাসপাতাল হিমঘরে রাখা হয়েছে।

তার এমন মৃত্যুতে স্বামী কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন এবং দূতাবাসের প্রতি অনুরোধ জানান তার লাশ যেন দ্রুত দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

লেবাননে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নারীকর্মীর মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:৩৬:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অগাস্ট ২০২০

সোমবার (১৭ আগষ্ট) ২০২০ইং রোজ সোমবার রাজধানী বৈরুতে বিস্ফোরণ স্হানে মহাসড়ক পারাপারের সময় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসী নারীকর্মী রিনা আক্তারের মৃত্যু হয়।

তার পিতার নাম সামছু গনি, মাতার নাম তাফুরা খাতুন এবং স্বামী মোহাম্মদ আলমগীর, তাদের দেশের বাড়ি হাপানিয়া,নারায়ানহাট,বুজপুর,চট্টগ্রাম।

তার স্বামী লেবানন প্রবাসী মোহাম্মদ আলমগীর প্রায় আড়াই বছর আগে রিনা আক্তারকে লেবানন নিয়ে আসেন।আসার পর থেকে বিভিন্ন কারণে কাগজপত্রহীন অর্থাৎ সে অবৈধভাবে বসবাস করেন লেবাননের বৈরুতের আইন আল রোমানী এলাকায়।

৪ আগষ্ট লেবাননে যে বিস্ফোরণ ঘটে অনেক আহত ও নিহত সহ ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিস্ফোরণ স্হান দেখতে গিয়ে মহাসড়ক পারাপারের সময় দ্রুতগামী একটি গাড়ি তাকে ধাক্কা দিয়ে চলে যায়।ঘটনাস্হল থেকে লেবানন রেডক্রস হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লেবাননের বাংলাদেশ দূতাবাসের হেল্পলাইন বিষয়টি জানানো হয়েছে। দূতাবাস বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান।তার লাশ বৈরুতে আসরাফিয়ে জেতেওয়ে হাসপাতাল হিমঘরে রাখা হয়েছে।

তার এমন মৃত্যুতে স্বামী কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন এবং দূতাবাসের প্রতি অনুরোধ জানান তার লাশ যেন দ্রুত দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।