ঢাকা ০৬:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

ঢাবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ইউকের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো শতবর্ষের বর্ণিল আয়োজন

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৩:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২
  • / 858
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যুক্তরাজ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের সংগঠন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ইউকে (ডুয়াক) অনবদ্য আয়োজনে উদযাপন করলো গৌরবের একশো বছর। গ্রেটার লন্ডনের হেইনল্ট এলাকার বিখ্যাত ইভেন্টস ভেন্যু দ্য উইলোজে ১৬ অক্টোবর রবিবার দুপুর ১২টায় শুরু হওয়া বর্ণিল এই আয়োজনে যোগ দেন বাংলাদেশসহ ইউরোপের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আট শতাধিক প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের পরিবার। অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার কবীর খান এবং শতবর্ষ উদযাপন কমিটির আহবায়ক বুলবুল হাসানের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয় বর্ণিল এই আয়োজন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি কাউন্সিলর সায়মা আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা পর্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা ইউনির্ভাসিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় কমিটির বর্তমান সভাপতি আনোয়ার উল আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কর্মকার, খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ডলি ইসলাম ও কেন্দ্রীয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সদস্য অনুপম রায়। এ সময় স্মৃতিচারণ করেন পঞ্চাশের দশক থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ের সব অ্যালামনাই। এ সময় ঢাকা ইউনির্ভাসিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ইউকে’র বিশেষ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

বক্তারা বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং দেশের বিভিন্ন সংকটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক অবদান অনস্বীকার্য। ১৯২১ সালের ১লা জুলাই যাত্রা শুরু করা দেশের সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় গত একশো বছরে জ্ঞানচর্চা ও শিক্ষা বিস্তারে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছে।

সাংস্কৃতিক পর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে দর্শকদের মন মাতিয়েছেন নন্দিত ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ। এছাড়াও বিশেষ সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেন বাংলাদেশ থেকে আসা সঙ্গীত শিল্পী তামান্না প্রমিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দশকের সাবেক শিক্ষার্থীরা।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কৃতি ও মেধাবী সন্তানদের এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। সব শেষে চোখ ধাঁধানো আতশবাজি ও আলোকসজ্জার মধ্য দিয়ে শেষ হয় শতবর্ষের এই জমকালো আয়োজন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঢাবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ইউকের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো শতবর্ষের বর্ণিল আয়োজন

আপডেট সময় : ০৮:৩৩:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২

যুক্তরাজ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের সংগঠন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ইউকে (ডুয়াক) অনবদ্য আয়োজনে উদযাপন করলো গৌরবের একশো বছর। গ্রেটার লন্ডনের হেইনল্ট এলাকার বিখ্যাত ইভেন্টস ভেন্যু দ্য উইলোজে ১৬ অক্টোবর রবিবার দুপুর ১২টায় শুরু হওয়া বর্ণিল এই আয়োজনে যোগ দেন বাংলাদেশসহ ইউরোপের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আট শতাধিক প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের পরিবার। অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার কবীর খান এবং শতবর্ষ উদযাপন কমিটির আহবায়ক বুলবুল হাসানের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয় বর্ণিল এই আয়োজন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি কাউন্সিলর সায়মা আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা পর্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা ইউনির্ভাসিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় কমিটির বর্তমান সভাপতি আনোয়ার উল আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কর্মকার, খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ডলি ইসলাম ও কেন্দ্রীয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সদস্য অনুপম রায়। এ সময় স্মৃতিচারণ করেন পঞ্চাশের দশক থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ের সব অ্যালামনাই। এ সময় ঢাকা ইউনির্ভাসিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ইউকে’র বিশেষ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

বক্তারা বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং দেশের বিভিন্ন সংকটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক অবদান অনস্বীকার্য। ১৯২১ সালের ১লা জুলাই যাত্রা শুরু করা দেশের সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় গত একশো বছরে জ্ঞানচর্চা ও শিক্ষা বিস্তারে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছে।

সাংস্কৃতিক পর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে দর্শকদের মন মাতিয়েছেন নন্দিত ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ। এছাড়াও বিশেষ সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেন বাংলাদেশ থেকে আসা সঙ্গীত শিল্পী তামান্না প্রমিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দশকের সাবেক শিক্ষার্থীরা।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কৃতি ও মেধাবী সন্তানদের এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। সব শেষে চোখ ধাঁধানো আতশবাজি ও আলোকসজ্জার মধ্য দিয়ে শেষ হয় শতবর্ষের এই জমকালো আয়োজন।