ঢাকা ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সরকার সমালোচক সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে আটক ‘পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবী হত্যা করেনি’  চবি উপ-উপাচার্যের বক্তব্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ঢাবিতে ‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভ’, জুতা নিক্ষেপ লন্ডনে তারেক রহমানের শেষ কর্মসূচি ১৬ ডিসেম্বর গোলাম আজম ও নিজামীকে দেশপ্রেমিক বলায় পাবনায় প্রতিবাদ মিরপুরের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, ঘাতকদের বিচারের দাবি জগন্নাথ হলের সড়কে ছাত্রদের আঁকা গোলাম আজমদের ছবি মুছে দিল প্রশাসন নির্বাচন বয়কট করছে না আওয়ামী লীগ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ঘাঁটিতে হামলা: নিহত ৬ বাংলাদেশি বিএনপি থেকে তিন দফা বহিষ্কৃত আখতারুজ্জামানকে দলে নিল জামায়াত

“ফ্রান্সে’র লজ্জা” প্রতিরোধে লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালী

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৯
  • / 1818
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পারিবারিক সহিংসতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ১০ হাজার বিক্ষোভকারী ফান্সের রাস্তায় নেমে এসেছেন। দেশটির নারীরা ইউরোপের সবচেয়ে বেশী পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়। যাকে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়্যেল ম্যাক্রো “ফ্রান্সের লজ্জা” হিসেবে অভিহিত করেছেন।

এ বছরই দেশটিতে ১৩০ জন নারী বর্তমান বা সাবেক সঙ্গীর হাতে নিহত হয়েছে।

প্যারিস পদযাত্রায় সারা ফ্রান্সের ৭০টিরও বেশী সংস্থা অংশগ্রহন করেছে যাদের অধিকাংশই ছিল নারী সদস্য। ফ্রান্সে ১ লাখ এবং সারা দেশে দেড় লাখ মানুষ ফ্রান্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালীতে অংশ নিয়েছে বলে দাবী করা হয় আয়োজকদের পক্ষ থেকে।

২০১৪ সালে ইউরোপিয় ইউনিয়নের এ সমীক্ষায় দেখা গেছে ফ্রান্সের ২৬% নারীরা তাদের ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোন না কোন পুরুষ সঙ্গী দ্বারা শারীরিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিল।

ফ্রান্সের নারীরা প্রতি বছর ২ লাখ ২০ হাজার পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
জাতিসংঘ বলছে ২০১৭ সালে ৮৭ হাজার নারী ও শিশু বিশ্বব্যাপী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় যাদের মধ্যে অর্ধেক ভিকটিমরা তাদের সঙ্গী অথবা পরিবারের সদস্যদের হাতে প্রাণ হারান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

“ফ্রান্সে’র লজ্জা” প্রতিরোধে লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালী

আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৯

পারিবারিক সহিংসতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ১০ হাজার বিক্ষোভকারী ফান্সের রাস্তায় নেমে এসেছেন। দেশটির নারীরা ইউরোপের সবচেয়ে বেশী পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়। যাকে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়্যেল ম্যাক্রো “ফ্রান্সের লজ্জা” হিসেবে অভিহিত করেছেন।

এ বছরই দেশটিতে ১৩০ জন নারী বর্তমান বা সাবেক সঙ্গীর হাতে নিহত হয়েছে।

প্যারিস পদযাত্রায় সারা ফ্রান্সের ৭০টিরও বেশী সংস্থা অংশগ্রহন করেছে যাদের অধিকাংশই ছিল নারী সদস্য। ফ্রান্সে ১ লাখ এবং সারা দেশে দেড় লাখ মানুষ ফ্রান্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালীতে অংশ নিয়েছে বলে দাবী করা হয় আয়োজকদের পক্ষ থেকে।

২০১৪ সালে ইউরোপিয় ইউনিয়নের এ সমীক্ষায় দেখা গেছে ফ্রান্সের ২৬% নারীরা তাদের ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোন না কোন পুরুষ সঙ্গী দ্বারা শারীরিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিল।

ফ্রান্সের নারীরা প্রতি বছর ২ লাখ ২০ হাজার পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
জাতিসংঘ বলছে ২০১৭ সালে ৮৭ হাজার নারী ও শিশু বিশ্বব্যাপী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় যাদের মধ্যে অর্ধেক ভিকটিমরা তাদের সঙ্গী অথবা পরিবারের সদস্যদের হাতে প্রাণ হারান।