দীর্ঘদিন থেকে তিনি স্থানীয় কমিউনিটিতে কাজ করছেন । সংখ্যালঘিষ্ট মানুষের হয়ে তিনি কাজ করছেন এই এলাকায়। ওয়ারিংটনের এথনিক কমিউনিটি এসোসিয়েশন’র সাধারন সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন।
ওয়ারিংটন জামে মসজিদের প্রতিষ্টাতা সেক্রেটারীর দায়ীত্বে ছিলেন তিনি। পরে মুসলিম কম্যুনিটি জায়গা কিনে শ’সাতেক মানুষের ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন মসজিদ ও তৎসংলগ্ন মুর্দা গোসলখানা ও অন্যান্য সকল সুযোগসুবিধাসহ মুসলিম কম্যুনিটি সেন্টার তৈরীতে তাঁর নেতৃত্ব ছিল উল্লেখযোগ্য। এছাড়া কাউন্সিল থেকে মুসলিম কমিউনিটির জন্য গোরস্থানের জায়গা নির্ধারণ এবং অনুমতি নিতে তিনি কাজ করেছেন নিরলসভাবে । তিনি ওয়ারিংটন ইসলামিক এসোসিয়েশনের ট্রাষ্টি এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ার হিসেবে দায়ীত্ব পালন করছেন ।
মোয়াজ্জেম ওয়ারিংটন লেবার পার্টির নির্বাহী সদস্য এবং পার্টির কমিউনিটি অফিসারের (বেইম) দায়ীত্বরত। স্থানীয় ওয়ারিংটন ইসলামিক সেন্টারে সম্প্রতি ভ্যকসিনেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়ীত্ব পালন করেন । চেশায়ারের পুলিশের চীফ কনস্টেবল নিয়োগ কমিটির সদস্য হিসেবে মোয়াজ্জেম হোসেন কাজ করেছেন। বিভিন্ন জনহিতকর কাজের পাশাপাশি মোয়াজ্জেম স্থানীয় গৃহহীনদের জন্য কাজ করছেন।
পিতা ডা: মতিন উদ্দিন আহমেদের ওয়ারিংটন হসপিটালে কর্মরত থাকাকালীন ১৯৮১ সনে তিনি এ এলাকায় আসেন । পড়াশুনা শেষ করেই তিনি স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন জনহিতকর কাজে জড়িয়ে পড়েন ।মোয়াজ্জেম হোসেনের দেশের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার খাসা (কসবা) গ্রামে।
উল্লেখ্য যে, লেবার নেতৃত্ব এবারও ধরে রেখছে ওয়ারিংটন কাউন্সিল, যদিও ৯ টি আসন তারা হারিয়েছে এ নির্বাচনে ।