শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩ খ্রীষ্টাব্দ | ১৭ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
ফুটবল : মেসির সেঞ্চুরী  » «   স্পেনে বাংলাদেশের ৫২তম স্বাধীনতা দিবস পালন  » «   সুনামগঞ্জ জেলা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকের স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান    » «   বিয়ানীবাজারবাসীর কাছে দানবীর পবিত্র নাথ দাসের খোলা চিঠি : আপনাদের ঐতিহ্যকে বাঁচান  » «   প্রতীকি ‘মধ্যবিত্ত পরিবার’ হিসাবে  রমজানের পুরো মাসের খাবার উপহার  » «   রমজান : সামাজিক যোগাযোগে ইফতার, দানের ছবি এবং মেয়ের বাবার ইফতারী  » «   ট্রিস ফর সিটিস এর কমিউনিটি বৃক্ষরোপণ  » «   রামাদ্বানে ইস্ট লন্ডন মসজিদের নানা আলোকিত আয়োজন  » «   স্বাগত মাহে রমজান  » «   স্মার্ট ব্যাংকিং সেবা নিয়ে ইউরোপে আবারো চালু হচ্ছে নেক মানি ট্রান্সফার  » «   সেতারা চাল পছন্দ না হলে টাকা ফেরত  » «   টরন্টোতে বিসিএসসির ফ্লাওয়ার (কর্ক) উৎসব  » «   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসব  » «   প্রবাসীদের যাপিত জীবন ও প্রবাসের সৌন্দর্য  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

সংরক্ষিত মহিলা আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সিলেটের কবি মুনা চৌধুরী



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন


হবিগঞ্জ-সিলেট সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়ন পেতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটি’র সদস্য শিততুল মুনা (মুনা চৌধুরী)। তিনি মাধবপুর উপজেলার আফজলপুর গ্রামের বাসিন্দা।

বহুমূখী প্রতিভার অধিকারী মুনা চৌধুরী আওয়ামী লীগের রাজনীতির পাশাপাশি লেখালেখি, বাংলাদেশ বেতারের সংবাদ পাঠক, উপস্থাপনা, আবৃত্তিসহ বিভিন্ন সৃজনশীল কাজের সাথে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত। তার পিতা শওকত হোসেন চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নিবেদিত প্রাণ আওয়ামী লীগ নেতা। মুনা চৌধুরীর স্বামী ওমর মোঃ ইমরুল মহসিন ১৭তম বিসিএসের মাধ্যমে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেন এবং বর্তমানে উপসচিব হিসেবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন। মুনা চৌধুরী ২০০৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত একটি স্বনামধন্য ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল এন্ড কলেজে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে বাংলাদেশ বেতারের একজন তালিকাভূক্ত সংবাদ পাঠিকা হিসেবে নিয়মিত খবর পাঠক করছেন। ইতিপূর্বে একটি টিমের মেম্বার হিসেবে খন্ডকালীন কাজ করেছেন স্যাটেলাইট টিভি ‘চ্যানেল আই’ এর সাথে। তিনি একজন লেখক ও আবৃত্তিশিল্পী। ২০১৮ সালের একুশে বই মেলায় তার ১টি কাব্যগ্রন্থ (অদৃশ্য জল) ও ১টি গল্পগ্রন্থ (অন্য প্রেম) প্রকাশিত হয়। এ বছরের একুশে বইমেলায়ও তার ১টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে। শিল্প ও সাহিত্যে অবদানের জন্য তাকে বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত করে সন্মাননা পদক প্রদান করেছেন।

তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণসহ উপস্থাপনার সাথে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত। রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সমর্থনপুষ্ট পরিবারের একজন সন্তান হিসেবে তিনি শৈশব থেকেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কে বুকে ধারণ করে আসছেন। দেশ গঠনে জাতির পিতার অনবদ্য অবদানের কথা বাবার মুখে শুনতে শুনতে কেটেছে শৈশবের দিনগুলো। বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া স্বপ্ন ও আদর্শকে বাস্তবে রূপান্তর করার প্রাণান্তকর চেষ্টা তাকে রাজনীতিতে আসার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি স্কুল জীবন থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ছাত্রলীগের সভাপতি জিল্লুর রহমান (জুয়েল) এর পাশাপাশি থেকে বিভিন্ন আন্দোলন ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি (তথ্য ও গবেষণা) এর একজন সক্রিয় সদস্য। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সক্রিয় রয়েছেন। নির্বাচনকালীন প্রচার কমিটির একজন সদস্য হিসেবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। ক্ষুধা, দারিদ্র ও দুর্নীতিমুক্ত একটি অসাম্প্রদায়িক ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং সর্বোপরি বাংলদেশকে একটি উন্নত দেশে গড়তে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর চেতনা ও আদর্শকে বুকে ধারণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের সকল সংকট ও বাধা বিপত্তি চূর্ণ করে বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বের তালিকায় নিয়ে যাওয়ার অগ্রযাত্রায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চান মুনা চৌধুরী নির্বাচিত হয়ে। প্রসঙ্গত, মুনা চৌধুরী ২০০৪ সালে ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে বি.কম ও ২০০৭ সালে ব্যবস্থাপনা এম.কম পাশ করেন। তিনি জন্মসূত্রে আওয়ামী রাজনৈতিক পরিবেশে বড় হয়েছেন। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত হোসেন চৌধুরী ১৯৬৯ এর গণআন্দোলনে চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রনেতা হিসেবে রাজপথে থেকে সাহসী ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে তিনি নিজস্ব ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ড এমনকি নির্বাচনের মাঠেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। চট্টগ্রামের মরহুম এম.এ আজিজ এবং মরহুম জহুর আহম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সহচর ছিলেন। পাকিস্তান আমলে চট্টগ্রাম সিটি কলেজে এন.এফ.এস এর দূর্গ ভেঙ্গে চট্টগ্রামের মেয়র মরহুম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন ১৯৬৮ সালে। সে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হয়ে জনকল্যানকর কাজ করে যেতে চান নিরলসভাবে।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন