সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
দ্বিতীয় মুসলিম কমিউনিটি সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড আগামী ৯ই জুলাই লন্ডনে  » «   বিশ্বনাথে ব্যারিস্টার নাজির আহমদ ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে শিশুদের ফ্রি খৎনা প্রদান  » «   রাস্তা খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের পক্ষে হাইকোর্টের রায়  » «   দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ আর নেই  » «   লন্ডন মুসলিম সেন্টারে দুই শতাধিক মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো ‘ফেইথ ইন এনভারনমেন্ট’ সামিট  » «   রোবটিক্স বিজ্ঞানী ড. হাসান শহীদের নেতৃত্বে কুইন মেরি ইউনভার্সিটি অব লন্ডনে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মাল্টিরোটর সোলার ড্রোন উদ্ভাবন  » «   লন্ডন এন্টারপ্রাইজ একাডেমির অফস্টেড রিপোর্টে ‘গুড’ গ্রেড অর্জন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটস এডুকেশন অ্যাওয়ার্ডস : ১৮৫ জন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা  » «   ব্যারিস্টার নাজির আহমদের “ইন্সপায়ার এ মিলিয়ন”নামে চ্যারিটি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা  » «   সম্মিলিত সাহিত্য ও  সাংস্কৃতিক পরিষদের ২০২৫-২৬ পরিচালনা পর্ষদ গঠন  » «   গ্রেটার ফতেহপুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকের সাধারণ সভা ও সম্মেলন অনুষ্ঠিত  » «   আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের মিল আর গুজব রাজনীতি  » «   পাচারকৃত টাকা বাংলাদেশে ফেরত আনার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ডা. শফিকুর রহমান  » «   প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন  » «   শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

ঐতিহাসিক নানকার দিবস পালন



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

 

১৮ই আগষ্ট ঐতিহাসিক নানকার কৃষক বিদ্রোহ দিবস । ১৯৪৯ সালের আজকের এই দিনে বাংলাদেশে জন্ম নিয়েছিল একটি নির্মম ইতিহাস। ১৯৩৭ সালের ১৮ই আগষ্ট নানকার প্রথার বিরদ্ধে সংগ্রাম করতে গিয়ে ব্রজনাথ দাস, কটুমনি দাস, প্রসন্ন কুমার দাস, পবিত্র কুমার দাস, অমূল্য কুমার দাস, ও রজনী দাস এই ছয়জন কুষক রক্ত দিয়ে তাদের পূর্বসূরীদের ঋণ শোধ করেন। রক্তাক্ত অবস্থায় পরিসমাপ্তি ঘটে নানকার আন্দোলনের। আর তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৫০ সালে তৎকালিন সরকার জমিদারী প্রথা বাতিল ও নানকার প্রথা রদ করে কৃষকদের জমির মালিকানার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। নানকার বিদ্রোহ ছিল পাকিস্থান আমলে অধিকার আদায়ের প্রথম সফল সংগ্রাম।

 

বিয়ানীবাজার সাংস্কৃতিক কমান্ডের উদ্যোগে ২০০৯ সালে বিয়ানীবাজার উপজেলার সানেশ্বর ও উলুউরী গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে সুনাই নদীর তীরে নানকার বিদ্রোহের শহীদ স্মরণে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।

 

প্রতিবছরের মত এবছরও দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহন করে বিয়ানীবাজার সাংস্কৃতিক কমান্ড। গত শনিবার নানকার স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে সম্মান জানানো ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিয়ানীবাজার সাংস্কৃতিক কমান্ডের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ এর পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান খান, কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি মজির উদ্দিন আনসার, তিলপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন,  নানকার স্মৃতি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কেতকী রঞ্জন দাস, শহীদ প্রসন্ন কুমার দাসের নাতি শিক্ষক বিপ্লব কুমার দাস,  বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি বিয়ানীবাজার শাখার সাধারণ সম্পাদক কমরেড আনিসুর রহমান,  বিয়ানীবাজার জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি আহমেদ ফয়সাল,৭১ টিভির আমিরাত প্রতিনিধি লুৎফুর রহমান, সাংবাদিক সাবুল আহমেদ, সহ আরো অনেকে।

সন্ধ্য়ায় বিয়ানীবাজার কলেজ হলরুমে সাংস্কৃতিক কমান্ডের আয়োজনে মঞ্চনাটক উপস্থাপন করা হয়।

 

কণ্ঠ: তিশা সেন


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন