মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো ১১তম মুসলিম চ্যারিটি রান, দেড়শত হাজার পাউন্ডের বেশি সংগ্রহ  » «   লন্ডনে পেশাজীবীদের সেমিনারে বক্তারা : দেড় কোটি প্রবাসী বাংলাদেশীরা বাংলাদেশ পূনর্গঠনে ভূমিকা রাখতে চায়  » «   মুসলিম কমিউনিটি এসোসিয়েশন (এম সি এ) এর সদস্য সম্মেলন সম্পন্ন  » «   সাংবাদিক আব্দুল বাছিত রফির পিতা হাজী মো: আব্দুল হান্নান এর মৃত্যুতে লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের শোক  » «   বাংলাদেশে ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সম্পদ সুরক্ষায় অন্তবর্তীকালীন সরকারকে জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে  » «   ইস্টহ্যান্ডস চ্যারিটির উদ্যোগে ক্যাপাসিটি বিল্ডিং কর্মশালায় বিভিন্ন পেশার মানুষের অংশগ্রহণ  » «   হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের  বিরুদ্ধে নীতিহীন কর্মকান্ডের অভিযোগ  » «   সাংবাদিক ক্যারলকে গ্লোবাল জালালাবাদ ফ্রান্সের বিশেষ সম্মাননা প্রদান  » «   গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক জালালাবাদ উৎসব প্যারিস অনুষ্ঠিত  » «    সাকিব : নক্ষত্রের কক্ষচ্যুতি  » «   লন্ডনে ইউরোপের সবচেয়ে বড় ঐতিহ্যবাহী চাটগাঁয়ে মেজবান ৬ অক্টোবর রবিবার  » «   ১১তম মুসলিম চ্যারিটি রান ২০ অক্টোবর ভিক্টোরিয়া পার্কে  » «   ৭৫ শেফ এর অংশগ্রহণে বিসিএর শেফ অব দ্যা ইয়ার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  » «   ৩০ বছরেও ধরা পড়েনি কোনো আসামী, বিচারের দাবীতে মেয়ের সংবাদ সম্মেলন  » «   ইস্টহ্যান্ডসের ফ্রি স্মার্ট ফোন পেলেন ৪০ জন  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

ঐতিহাসিক নানকার দিবস পালন



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

 

১৮ই আগষ্ট ঐতিহাসিক নানকার কৃষক বিদ্রোহ দিবস । ১৯৪৯ সালের আজকের এই দিনে বাংলাদেশে জন্ম নিয়েছিল একটি নির্মম ইতিহাস। ১৯৩৭ সালের ১৮ই আগষ্ট নানকার প্রথার বিরদ্ধে সংগ্রাম করতে গিয়ে ব্রজনাথ দাস, কটুমনি দাস, প্রসন্ন কুমার দাস, পবিত্র কুমার দাস, অমূল্য কুমার দাস, ও রজনী দাস এই ছয়জন কুষক রক্ত দিয়ে তাদের পূর্বসূরীদের ঋণ শোধ করেন। রক্তাক্ত অবস্থায় পরিসমাপ্তি ঘটে নানকার আন্দোলনের। আর তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৫০ সালে তৎকালিন সরকার জমিদারী প্রথা বাতিল ও নানকার প্রথা রদ করে কৃষকদের জমির মালিকানার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। নানকার বিদ্রোহ ছিল পাকিস্থান আমলে অধিকার আদায়ের প্রথম সফল সংগ্রাম।

 

বিয়ানীবাজার সাংস্কৃতিক কমান্ডের উদ্যোগে ২০০৯ সালে বিয়ানীবাজার উপজেলার সানেশ্বর ও উলুউরী গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে সুনাই নদীর তীরে নানকার বিদ্রোহের শহীদ স্মরণে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।

 

প্রতিবছরের মত এবছরও দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহন করে বিয়ানীবাজার সাংস্কৃতিক কমান্ড। গত শনিবার নানকার স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে সম্মান জানানো ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিয়ানীবাজার সাংস্কৃতিক কমান্ডের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ এর পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান খান, কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি মজির উদ্দিন আনসার, তিলপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন,  নানকার স্মৃতি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কেতকী রঞ্জন দাস, শহীদ প্রসন্ন কুমার দাসের নাতি শিক্ষক বিপ্লব কুমার দাস,  বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি বিয়ানীবাজার শাখার সাধারণ সম্পাদক কমরেড আনিসুর রহমান,  বিয়ানীবাজার জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি আহমেদ ফয়সাল,৭১ টিভির আমিরাত প্রতিনিধি লুৎফুর রহমান, সাংবাদিক সাবুল আহমেদ, সহ আরো অনেকে।

সন্ধ্য়ায় বিয়ানীবাজার কলেজ হলরুমে সাংস্কৃতিক কমান্ডের আয়োজনে মঞ্চনাটক উপস্থাপন করা হয়।

 

কণ্ঠ: তিশা সেন


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন