ঢাকা ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

ম্যানচেষ্টার সহকারী হাইকমিশনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালন

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৩:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মার্চ ২০২০
  • / 1137
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‘ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষনই ছিল স্বাধীনতার আহবান। বাঙালি জাতির মুক্তির দিকে যাত্রার দিক নির্দেশনা। এই ভাষন সম্মোহিত করেছিল গোটা জাতিকে, এই ভাষনই বাাঙ্গালি জাতিকে দিয়েছিল যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার মুল মন্ত্র।’—–এরকম কথাই উচ্চারিত হয়েছে ম্যনচেষ্টার সহকারী হাইকমিশনে গত ৭ ই মার্চ শনিবার।

বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক বক্তৃতার দিনটি পালন উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দূতাবাস প্রধান, সহকারী হাইকমিশনার এ এন এম আনওয়ারুল ইসলাম।দুতাবাসের প্রথম সচিব মাহমুদা খানম ও সোসিয়েল সেক্রেটারী জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় শুরুতেই কোরান তেলাওয়াত করেন নাজমুল হাসান।

এর আগে দুতাবাসের আঙ্গিনায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।রাষ্ট্রপতির বাণী পাঠ করেন সহকারি হাইকমিশনার এবং প্রধানমন্ত্রীর বাণি পাঠ করেন প্রথম সচিব। এরপর বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের সহসভাপতি গৌছ মিয়া, সৈয়দ মাহমুদুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মীর গোলাম মোস্তফা, ৫২বাংলা টিভি’র প্রধান সম্পাদক ফারুক যোশী, জিএমবিএ’র সাধারন সম্পাদক ডি এন কোরেশী, আওয়ামীলীগের ওয়ছে কামালী, সৈয়দ জাফর আহমদ, স্বেচ্ছা সেকব লীগের ফয়জুল হক জুয়েলসহ আরো অনেকে।

আলোচনা পর্বে উপস্থিত সকলেই তাঁদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী এ ভাষনের ঐতিহাসিক গুরত্বের কথাগুলো তুলে ধরেন।

সভাপতি বক্তব্যে সহকারী রাষ্ট্রদূত এ এন এম আনওয়ারুল ইসলাম ৭ই মার্চের বক্তৃতার ঐতিহাসিক পটভূমি তুলে ধরে বলেন, ‘জাতির পিতার এ ভাষনের মধ্যি দিয়ে সেসময় সারা বিশ্বেই তিনি একজন রাজনৈতিক বিচক্ষন নেতা হিসেবেই প্রমান তাঁকে করেছিলেন, আর সেজন্য আজও পৃথিবীর অন্যতম প্রধান ভাষন হিসেবেই তা আজ সারা বিশ্বে পরিচিত ও স্বীকৃত।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ম্যানচেষ্টার সহকারী হাইকমিশনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালন

আপডেট সময় : ০৮:৫৩:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মার্চ ২০২০

‘ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষনই ছিল স্বাধীনতার আহবান। বাঙালি জাতির মুক্তির দিকে যাত্রার দিক নির্দেশনা। এই ভাষন সম্মোহিত করেছিল গোটা জাতিকে, এই ভাষনই বাাঙ্গালি জাতিকে দিয়েছিল যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার মুল মন্ত্র।’—–এরকম কথাই উচ্চারিত হয়েছে ম্যনচেষ্টার সহকারী হাইকমিশনে গত ৭ ই মার্চ শনিবার।

বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক বক্তৃতার দিনটি পালন উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দূতাবাস প্রধান, সহকারী হাইকমিশনার এ এন এম আনওয়ারুল ইসলাম।দুতাবাসের প্রথম সচিব মাহমুদা খানম ও সোসিয়েল সেক্রেটারী জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় শুরুতেই কোরান তেলাওয়াত করেন নাজমুল হাসান।

এর আগে দুতাবাসের আঙ্গিনায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।রাষ্ট্রপতির বাণী পাঠ করেন সহকারি হাইকমিশনার এবং প্রধানমন্ত্রীর বাণি পাঠ করেন প্রথম সচিব। এরপর বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের সহসভাপতি গৌছ মিয়া, সৈয়দ মাহমুদুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মীর গোলাম মোস্তফা, ৫২বাংলা টিভি’র প্রধান সম্পাদক ফারুক যোশী, জিএমবিএ’র সাধারন সম্পাদক ডি এন কোরেশী, আওয়ামীলীগের ওয়ছে কামালী, সৈয়দ জাফর আহমদ, স্বেচ্ছা সেকব লীগের ফয়জুল হক জুয়েলসহ আরো অনেকে।

আলোচনা পর্বে উপস্থিত সকলেই তাঁদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী এ ভাষনের ঐতিহাসিক গুরত্বের কথাগুলো তুলে ধরেন।

সভাপতি বক্তব্যে সহকারী রাষ্ট্রদূত এ এন এম আনওয়ারুল ইসলাম ৭ই মার্চের বক্তৃতার ঐতিহাসিক পটভূমি তুলে ধরে বলেন, ‘জাতির পিতার এ ভাষনের মধ্যি দিয়ে সেসময় সারা বিশ্বেই তিনি একজন রাজনৈতিক বিচক্ষন নেতা হিসেবেই প্রমান তাঁকে করেছিলেন, আর সেজন্য আজও পৃথিবীর অন্যতম প্রধান ভাষন হিসেবেই তা আজ সারা বিশ্বে পরিচিত ও স্বীকৃত।’