­
­
বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের আর কোথায় আছে, কতটা কার্যকর?  » «   বিএনপি না জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?  » «   সুইডেনে অতর্কিত বন্দুক হামলায় নিহত ৩  » «   ইতালিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের  » «   ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ  » «   কানাডায় লিবারেলদের জয়, কী কারণ  » «   রাখাইনের জন্য করিডর বাংলাদেশের জন্য কী ঝুঁকি তৈরি করতে পারে?  » «   ইউরোপ ৪ দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন!  » «   ডলারের বিপরীতে টাকার মান বৃদ্ধি  » «   বিশ্বে সামরিক ব্যয় রেকর্ড বেড়ে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার  » «   নতুন এক লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ  » «   ৬০ টন পণ্য নিয়ে সিলেট থেকে উড়ল প্রথম কার্গো ফ্লাইট  » «   রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার  » «   শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না বলে জানান মোদি  » «   ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’ কবিতার কবি দাউদ হায়দার আর নেই  » «  

পর্তুগালে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
মো.সাহাব উদ্দিন



পর্তুগালে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে “মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। পর্তুগালের রাজধানী লিসবন, বাণিজ্যিক নগরী পর্তো-সহ দেশের সবগুলো বড় বড় শহরেও এ দিবসটি পালিত হয়েছে।

সকাল ৮.৩০ মিনিটের পর থেকেই লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি যথাযোগ্য সম্মান জানাতে উপস্থিত হতে শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, মিডিয়াসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সকাল ১০.৩০ মিনিটের সময় “বাংলাদেশ দূতাবাস অব পর্তুগাল” এর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রদূত তারিক আহসান। এরপর পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন লিসবন “আরোইস মিউনিসিপ্যালিটির” প্রেসিডেন্ট মাদালেনা নাতিভিদাধ। এরপর একে একে সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, সংস্থা, বিভিন্ন সমবায় সমিতি, প্রেস মিডিয়া ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি জানানো হয় যথাযথ সম্মান ও ভালোবাসা।

এরপর ভাষা শহীদদের সম্মানে ১ মিনিট নিরবতা পালন শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত তারিক আহসান ও “আরোইস মিউনিসিপ্যালিটির” প্রেসিডেন্ট মাদালেনা নাতিভিদাধ। এরপর সমবেত কন্ঠে পরিবেশন করা হয় অমর একুশে সংগীত ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো -একুশে ফেব্রুয়ারী” সংগীতটি। সংগীতের পর পরই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন