­
­
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
মার্চ ফর গাজা: ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতে সোহরাওয়ার্দীতে জনসমুদ্র  » «   চারুকলায় আগুনে পুড়ে গেছে আলোচিত ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফ, রহস্যজনক বলছে পুলিশ  » «   ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে ভারতের বিতর্কিত সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা  » «   ‘বাংলাদেশিসহ’ ৪০ অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় পাঠাল ইতালি  » «   বিনিয়োগ সম্মেলনে কেমন সাড়া পেলো বাংলাদেশ?  » «   আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল  » «   ২০২৪ সালে লন্ডন ছেড়েছেন ১১ হাজার ধনী, কোথায় যাচ্ছেন তাঁরা  » «   জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নেমে আসবে: গভর্নর  » «   মডেল মেঘনা বিশেষ ক্ষমতা আইনে জেলে, অভিযোগ ছাড়াই আটকের যৌক্তিকতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন  » «   ‘আলোয় আলোয় মুক্তির’ সন্ধানে বর্ষবরণ করবে ছায়ানট  » «   মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলে গেল  » «   যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধ: বিপজ্জনক খেলা, পথ নেই পিছু হটার  » «   বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশ ক্রেজি আইডিয়ার দেশ  » «   প্রবাসীদের ভোট পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি  » «   নাসার সাথে চুক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা জোটে যুক্ত হলো বাংলাদেশ  » «  

বড়লেখা হলি লাইফ হসপিটালের চেয়ারম্যানসহ ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
প্ররোচিত করে ভর্তিকৃত রোগির মৃত্যুর অভিযোগ



মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা সদরের হলি লাইফ স্পেশালাইজ্ড হসপিটালের চেয়ারম্যান মৌসুমী কিবরিয়া, সিনিয়র ব্যবস্থাপক বিপুল কান্তি দাস ও হসপিটালের চেম্বার চিকিৎসক নুর নবী রাজুর বিরুদ্ধে প্ররোচিত করে ভর্তি করা এক নারী রোগীর মৃত্যুর অভিযোগে বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা (সিআর-১৫৩/২১) হয়েছে। ২৮ জুন সোমবার বিকেলে মামলাটি করেছেন নিহত নারীর স্বামী মোহন দে। তিনি পৌরশহরের তেলিগুল এলাকার মহানন্দ দে’র ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, ২০ জুন মোহন দে’র স্ত্রী সুমা রানী দে পারিবারিক কলহে কীটনাশক পান করেন। আহত অবস্থায় স্বজনরা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। অবস্থা আশংকাজনক হওয়াতে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। সিলেট যাওয়ার প্রাক্কালে আসামীরা প্ররোচিত করে ভিকটিমকে সুস্থ্য করার আশ্বাসে তাদের প্রাইভেট হসপিটালে ভর্তি করায়। ২০ ঘন্টা আটকানোর পর আসামীরা দ্রুত রোগীকে সিলেটে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজপত্র ও ছাড়পত্র চাইলে আসামীরা গালমন্দ ও হুমকি-ধমকি দেয়। এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট পৌঁছার পরই রোগীর মৃত্যু ঘটে।

মামলার বাদী মোহন দে অভিযোগ করেন, সিরিয়াস অবস্থা জেনেও আসামীরা আর্থিক ফায়দা হাসিলের অসৎ উদ্দেশে আমার স্ত্রীকে তাদের হসপিটালে ভর্তি করে। ২০ ঘন্টা আটকে রাখায় এবং চিকিৎসায় অবহেলার কারণে তার স্ত্রীর মৃত্যু ঘটেছে। তিনি ন্যায় বিচার পেতে আদালতের শরনাপন্ন হয়েছেন।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন