শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
গ্রেটার বড়লেখা এসোশিয়েশন ইউকে নতুন প্রজন্মদের নিয়ে কাজ করবে  » «   স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল  » «   কানাডা যাত্রায়  ইমিগ্রেশন বিড়ম্বনা এড়াতে সচেতন হোন  » «   ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন ক্যানসারে আক্রান্ত  » «   যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজাবাসীদের সাহায্যার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের অনুদান  » «   বড়লেখায় পাহাড়ি রাস্তা সম্প্রসারণে বেরিয়ে এলো শিলাখণ্ড  » «   মাইল এন্ড পার্কে ট্রিস ফর সিটিস এর কমিউনিটি বৃক্ষরোপণ  » «   রয়েল টাইগার্স স্পোর্টস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন  » «   গোলাপগঞ্জ স্যোশাল এন্ড কালচারাল ট্রাস্ট ইউকে’র সাধারণ সভা ও নির্বাচন সম্পন্ন  » «   যুক্তরাজ্যবাসি  সাংবা‌দিক সাইদুল ইসলামের পিতা আব্দুল ওয়াহিদের ইন্তেকাল  » «   ইউকে বাংলা রিপোটার্স ইউনিটি‘র নতুন কার্যকরী কমিটির অভিষেক  » «   রোটারিয়ান মোহাম্মদ খতিবুর রহমান বার্লিন যাচ্ছেন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটসের নতুন বাজেটে হাউজিং, শিক্ষা, অপরাধ দমন, তরুণ, বয়স্ক ও মহিলাদের জন্য বিশেষ কর্মসূচিতে বিপুল বিনিয়োগ প্রস্তাব  » «   আজীবন সম্মাননা পেলেন সৈয়দ আফসার উদ্দিন এমবিই  » «   লন্ডন বাংলা স্কুলের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

বড়লেখা হলি লাইফ হসপিটালের চেয়ারম্যানসহ ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
প্ররোচিত করে ভর্তিকৃত রোগির মৃত্যুর অভিযোগ



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা সদরের হলি লাইফ স্পেশালাইজ্ড হসপিটালের চেয়ারম্যান মৌসুমী কিবরিয়া, সিনিয়র ব্যবস্থাপক বিপুল কান্তি দাস ও হসপিটালের চেম্বার চিকিৎসক নুর নবী রাজুর বিরুদ্ধে প্ররোচিত করে ভর্তি করা এক নারী রোগীর মৃত্যুর অভিযোগে বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা (সিআর-১৫৩/২১) হয়েছে। ২৮ জুন সোমবার বিকেলে মামলাটি করেছেন নিহত নারীর স্বামী মোহন দে। তিনি পৌরশহরের তেলিগুল এলাকার মহানন্দ দে’র ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, ২০ জুন মোহন দে’র স্ত্রী সুমা রানী দে পারিবারিক কলহে কীটনাশক পান করেন। আহত অবস্থায় স্বজনরা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। অবস্থা আশংকাজনক হওয়াতে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। সিলেট যাওয়ার প্রাক্কালে আসামীরা প্ররোচিত করে ভিকটিমকে সুস্থ্য করার আশ্বাসে তাদের প্রাইভেট হসপিটালে ভর্তি করায়। ২০ ঘন্টা আটকানোর পর আসামীরা দ্রুত রোগীকে সিলেটে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজপত্র ও ছাড়পত্র চাইলে আসামীরা গালমন্দ ও হুমকি-ধমকি দেয়। এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট পৌঁছার পরই রোগীর মৃত্যু ঘটে।

মামলার বাদী মোহন দে অভিযোগ করেন, সিরিয়াস অবস্থা জেনেও আসামীরা আর্থিক ফায়দা হাসিলের অসৎ উদ্দেশে আমার স্ত্রীকে তাদের হসপিটালে ভর্তি করে। ২০ ঘন্টা আটকে রাখায় এবং চিকিৎসায় অবহেলার কারণে তার স্ত্রীর মৃত্যু ঘটেছে। তিনি ন্যায় বিচার পেতে আদালতের শরনাপন্ন হয়েছেন।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন