­
­
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
চারুকলায় আগুনে পুড়ে গেছে আলোচিত ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফ, রহস্যজনক বলছে পুলিশ  » «   ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে ভারতের বিতর্কিত সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা  » «   ‘বাংলাদেশিসহ’ ৪০ অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় পাঠাল ইতালি  » «   বিনিয়োগ সম্মেলনে কেমন সাড়া পেলো বাংলাদেশ?  » «   আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল  » «   ২০২৪ সালে লন্ডন ছেড়েছেন ১১ হাজার ধনী, কোথায় যাচ্ছেন তাঁরা  » «   জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নেমে আসবে: গভর্নর  » «   মডেল মেঘনা বিশেষ ক্ষমতা আইনে জেলে, অভিযোগ ছাড়াই আটকের যৌক্তিকতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন  » «   ‘আলোয় আলোয় মুক্তির’ সন্ধানে বর্ষবরণ করবে ছায়ানট  » «   মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলে গেল  » «   যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধ: বিপজ্জনক খেলা, পথ নেই পিছু হটার  » «   বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশ ক্রেজি আইডিয়ার দেশ  » «   প্রবাসীদের ভোট পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি  » «   নাসার সাথে চুক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা জোটে যুক্ত হলো বাংলাদেশ  » «   সারা দেশে সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার  » «  

ইতালীতে কোভিড-19 এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হয়ে কোমায় থেকে ফিরে এসেছে হাফিজা



বাংলাদেশী ৩৪ বছর বয়সী হাফিজা কোভিড-19 এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হয়ে ফিরে এসেছে স্বাভাবিক জীবনে। দীর্ঘ দিন হাসপাতালে কোমায় থাকার পরে এখন সে সুস্থ । গত মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে লন্ডন থেকে ইতালি’র রোম হয়ে পালেরমো শহরে ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে আসেন করোনা ভাইরাস পজিটিভ ২৮সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের এক মহিলা হাফিজা।

ঈদুল ফিতরের দিন তার অবস্থা খুবই অবনতি হলে এম্বুলেন্স ফোন করে পালেরমো শহরের সের্ভেল্লো হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরবর্তীতে হাফিজা নারীর অবস্থা আরও অবনতি হলে ইতালিয়ান সরকার ইতালির অন্য একটি শহরের হাসপাতাল হতে জরুরী ভিত্তিতে বিশেষ ফ্লাইটে করে অসুস্থ মা ও তাঁর গর্ভের সন্তানকে বাঁচানোর জন্য প্লাসমা নিয়ে আসে।

দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি হাসপাতালে ডাক্তারদের গভীর পর্যবেক্ষণে ছিলেন। কিন্তু অবস্থার উন্নতি না হলে,হাসপাতালে জরুরী ভিত্তিতে সিজারের মাধ্যমে ৩০ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা হাফিজা  ১কেজি ৪০০গ্রাম ওজনের এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন।যার নাম রাইসা। এখন কিছুটা জন্মগত কার্ডিয়াক সমস্যার কারণে রাইসা তরমিনার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
মেয়ের অবস্থা মোটামুটি ভালো হলেও মায়ের অবস্থা খুবই আশংকা জনক ছিল। তিনি দীর্ঘ দিন যাবৎ সম্পূর্ণ   অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন। চিকিৎসকের অক্লান্ত সেবা এবং অগণিত মানুষের প্রার্থনায় অবশেষ পর্যন্ত তিনি করোনা ভাইরাস কে পরাস্ত করে কোমায় থেকে ফিরে এসেছেন।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন