
শনিবার দুপুরে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম আলী খানের হাতে কিট তুলে দেন বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাব সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম, জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মুকিত মোহাম্মদ, আমিনুল হক দিলু ও উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আশরাফুল হক রুনু। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান কিট প্রদানকারী শরিফুল হক মনজু ও ইফজাল আহমদকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা: খায়রুল বাশার রোমানও উপস্থিত ছিলেন।
কিট প্রদান বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলেছেন, বৈশ্বিক মহামারির ক্রান্তিকালে, অনেকে অনেক ভাবেই মানুষকে সাহায্য সহযোগীতা করছেন। আমরাও মনে করেছি, খাওয়ার জন্য বেঁচে থাকা নয়। বেঁচে থাকার জন্য খাওয়া। বৈশ্বিক ক্রান্তিকালে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে এখন মূখ্য বিষয় হচ্ছে দ্রুত রোগ সনাক্ত করা। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন নিয়ন্ত্রন করা। ল্যাব টেস্টের মাধ্যমে, দ্রুতগতিতে যতবেশী কোভিড-১৯ রোগ সনাক্ত হবে, মানুষের জন্য ততই মঙ্গল হবে। টেস্টের মাধ্যমে মানুষকে যতটা নিয়ন্ত্রণ, পৃথককরণ বা ব্যক্তিকে রোগ- অন্তরণ সঙ্গরোধ করে রাখা যাবে সংক্রমন ও প্রাণহানি তত কম হবে। যাদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের লক্ষন আছে, কমিউনিটি সংক্রমন থেকে রক্ষা করতে, দ্রুত তাঁদের করোনা পজিটিভ কিনা নিশ্চিত করতে, আরোও অনেকের মানবিক মানুষের মতো এটিও আমাদের সামান্যতম একটি উদ্যোগ। যদি জনস্বার্থে এই করোনা কিটের সদ্ব্যবহার হয়, তাহলে তাঁরা এই উপজেলার মানুষের করোনা রোগ সনাক্তকরণের জন্য বড় পরিসরে এগিয়ে আসার পরিকল্পনার কথা জানান।