­
­
শনিবার, ৩ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
বাংলাদেশের ফুটবল দলের হয়ে খেলতে এবার আসছেন কানাডা থেকে শামিত সোম  » «   দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান : ৪ ধরনের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে চিঠি  » «   ভারত-পাকিস্তান : প্রকাশ্যে যুদ্ধংদেহি, আড়ালে বিশাল বাণিজ্য  » «   বন্ধ হয়ে গেল নভোএয়ারের ফ্লাইট, কোম্পানি বলছে ‘সাময়িক’  » «   পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞায় কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ–ভারতে  » «   কাশ্মীর হামলা: কেমন হতে পারে ভারতের জবাব, ইতিহাস কী বলে?  » «   মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের আর কোথায় আছে, কতটা কার্যকর?  » «   বিএনপি না জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?  » «   সুইডেনে অতর্কিত বন্দুক হামলায় নিহত ৩  » «   ইতালিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের  » «   ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ  » «   কানাডায় লিবারেলদের জয়, কী কারণ  » «   রাখাইনের জন্য করিডর বাংলাদেশের জন্য কী ঝুঁকি তৈরি করতে পারে?  » «   ইউরোপ ৪ দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন!  » «   ডলারের বিপরীতে টাকার মান বৃদ্ধি  » «  

বিয়ানীবাজার হাসপাতালে করোনা টেস্টের কিট দিলেন সাংবাদিক মনজু ও ইফজাল



বিয়ানীবাজার উপজেলা হাসপাতালকে দ্রুত করোনা ভাইরাস সনাক্তের জন্য প্রায় ছয়শত কিট প্রদান করেছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী দুই বন্ধ । প্রবাসীদ্বয় বিয়ানীবাজার উপজেলার মানুষের মধ্যে ভয়াবহ করোনা সংক্রামণ রোগ সনাক্তকরণ ও দ্রুত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে এই কিট প্রদান করেন। তারা হলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাংবাদিক শরিফুল হক মনজু ও তাঁর বন্ধু মুড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহির আলীর পুত্র ইফজাল আহমদ।
 শনিবার দুপুরে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম আলী খানের হাতে কিট তুলে দেন বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাব সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম, জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মুকিত মোহাম্মদ, আমিনুল হক দিলু ও উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আশরাফুল হক রুনু। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান কিট প্রদানকারী শরিফুল হক মনজু ও ইফজাল আহমদকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা: খায়রুল বাশার রোমানও উপস্থিত ছিলেন।
কিট প্রদান বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলেছেন, বৈশ্বিক মহামারির ক্রান্তিকালে, অনেকে অনেক ভাবেই মানুষকে সাহায্য সহযোগীতা করছেন। আমরাও মনে করেছি, খাওয়ার জন্য বেঁচে থাকা নয়। বেঁচে থাকার জন্য খাওয়া। বৈশ্বিক ক্রান্তিকালে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে এখন মূখ্য বিষয় হচ্ছে দ্রুত রোগ সনাক্ত করা। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন নিয়ন্ত্রন করা। ল্যাব টেস্টের মাধ্যমে, দ্রুতগতিতে যতবেশী কোভিড-১৯ রোগ সনাক্ত হবে, মানুষের জন্য ততই মঙ্গল হবে। টেস্টের মাধ্যমে মানুষকে যতটা নিয়ন্ত্রণ, পৃথককরণ বা ব্যক্তিকে রোগ- অন্তরণ সঙ্গরোধ করে রাখা যাবে সংক্রমন ও প্রাণহানি তত কম হবে। যাদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের লক্ষন আছে, কমিউনিটি সংক্রমন থেকে রক্ষা করতে, দ্রুত তাঁদের করোনা পজিটিভ কিনা নিশ্চিত করতে, আরোও অনেকের মানবিক মানুষের মতো এটিও আমাদের সামান্যতম একটি উদ্যোগ। যদি জনস্বার্থে এই করোনা কিটের সদ্ব্যবহার হয়, তাহলে তাঁরা এই উপজেলার মানুষের করোনা রোগ সনাক্তকরণের জন্য বড় পরিসরে এগিয়ে আসার পরিকল্পনার কথা জানান।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন