আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দেশের দুই প্রধান দল মনোনীত মেয়র প্রার্থীরা নিজেদের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন।
শনিবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে নগরীর চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরী তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন।
একই দিন দুপুরে নগরীর জামালখানের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে নিজের ইশতেহার তুলে ধরেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন।
এসময় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের শীর্ষনেতারা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গেও দলের কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও ছিলেন নগর ও জেলা কমিটির নেতারা।
চট্টগ্রামের উন্নয়নে ৩৭ প্রতিশ্রুতির ইশতেহার ঘোষণার সময় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. অনুপম সেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আনোয়ারুল আজিম আরিফ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, সহসভাপতি ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমএ সালাম ও সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, সহসভাপতি মাহমুদুল হাসান তুষার।
অন্যদিকে স্বাস্থ্য-শিক্ষা, পর্যটন ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণার সময় ডা. শাহাদাত হোসেনের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী অ্যানি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন।