বাংলাদেশ থেকে আসার পর পিতা মাতার উৎসাহ এবং নিজ আগ্রহে পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছেন বার্সেলোনার ইস্টিটিউট মিকেল তারাদেই-এ, পাশাপাশি সেবিকা হিসেবে খন্ডকালীন চাকুরী করছেন হসপিটাল রেসিড্যান্সিয়া এল মিলেনারিতে।
সেবিকা হিসেবে ২৭শে ডিসেম্বর স্পেনে ভ্যাকসিন প্রয়োগের প্রথমধাপের কয়েকজনের মধ্যে এবং বাংলাদেশীদের মধ্যে প্রথম করোনার ফাইজার ভ্যাকসিন নেয়ার পর মীম সামান্য ব্যথা ছাড়া অন্য কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন নি।
প্রতিবেদককে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি বলেন- “আমি আনন্দিত, আমি চাই বার্সেলোনায় বসবাসরত সকলের পাশাপাশি যেন প্রত্যেক বাংলাদেশিও যাতে খুব তাড়াতাড়ি এ প্রতিষেধকটি নিতে পারে”। তিনি আরোও বলেন, আমি বিশ্বাস করি শতকরা পঞ্চাশ ভাগ লোক ভ্যাকসিনটির আওতায় আসলে জনসাধারণের ভয় দূর হওয়ার পাশাপাশি জনজীবন স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, স্পেনে ২৭শে ডিসেম্বর গুয়াদালাখারার লস অলমোতে প্রথম একজন প্রবীন এবং একজন শ্রমিকের উপর ভ্যাকসিনটি প্রয়োগ করার পর পর্যায়ক্রমিক ভাবে স্পেনের বিভিন্ন জায়গার মানুষের উপর প্রয়োগ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী আলবা ভের্গেস।