­
­
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
‘বাংলাদেশিসহ’ ৪০ অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় পাঠাল ইতালি  » «   বিনিয়োগ সম্মেলনে কেমন সাড়া পেলো বাংলাদেশ?  » «   আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল  » «   ২০২৪ সালে লন্ডন ছেড়েছেন ১১ হাজার ধনী, কোথায় যাচ্ছেন তাঁরা  » «   জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নেমে আসবে: গভর্নর  » «   মডেল মেঘনা বিশেষ ক্ষমতা আইনে জেলে, অভিযোগ ছাড়াই আটকের যৌক্তিকতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন  » «   ‘আলোয় আলোয় মুক্তির’ সন্ধানে বর্ষবরণ করবে ছায়ানট  » «   মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলে গেল  » «   যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধ: বিপজ্জনক খেলা, পথ নেই পিছু হটার  » «   বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশ ক্রেজি আইডিয়ার দেশ  » «   প্রবাসীদের ভোট পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি  » «   নাসার সাথে চুক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা জোটে যুক্ত হলো বাংলাদেশ  » «   সারা দেশে সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার  » «   ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ থেকে বাটা-কেএফসি ভাংচুর : ৪ মামলা, গ্রেপ্তারে সাঁড়াশি অভিযান  » «   গাজায় গণহত্যা: ছয় জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর, হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ  » «  

৩৮তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে রেকর্ড গড়লেন রব্বানী-তৃপ্তি দম্পত্তি



৩৮তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে গতকাল মঙ্গলবার ৩০জুন।এতে মেধা তালিকায় ১ম ও অষ্টম স্থান অধিকার করে অনন্য রেকর্ড গড়লেন ঢাবির দুই সাবেক শিক্ষার্থী রব্বানী-তৃপ্তি দম্পতি।

প্রথম হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শেখ মোস্তাক রাব্বানী। একই ক্যাডারে অস্টম স্থান অধিকার করেছেন তার স্ত্রী একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নয়ন তারা তৃপ্তি। তারা দু’জনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ২০১০-১১ সেশনের শিক্ষার্থী। অনুপ্রেরণার গল্পে গতকাল মঙ্গলবার সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন এই ভাগ্যবান দম্পতি।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বিকেলে ৩৮তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে ২ হাজার ২০৪ জন প্রার্থীকে ক্যাডার পদের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া নন-ক্যাডারে আরও ৬ হাজার ১৭৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।

জানা গেছে, মোস্তাকের বাড়ি ফরিদপুর সদর উপজেলায়। আর নয়ন তারার পাবনার ভাঙুড়া উপজেলায়। শেখ মোস্তাক রাব্বানী সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। তার চলার পথের সঙ্গী হয়েছেন তার স্ত্রীও। সত্যিই এটা অন্যরকম অনুভূতি। তিন-চার বছর টানা পরিশ্রমের পর এমন ফলাফল পেয়ে খুব ভাল লাগছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, এই অর্জন সম্পূর্ণ আমাদের বোঝাপড়ার জন্য হয়েছে। আমরা পড়ালেখার ক্ষেত্রে সব সময় একে অপরকে সহযোগিতা করেছি। আমরা সাংসারিক কাজেও যেমন পরস্পরকে সহযোগিতা করেছি, ঠিক তেমনি লেখাপড়ার ক্ষেত্রেও করেছি। আমরা একে অপরকে পড়া দিতাম। সেগুলো আবার ধরতামও। এর মাধ্যমে কোথায় কি ভুল হচ্ছে সেটি ধরে সংশোধন করে নিতাম। দেশের শিক্ষায় কিছুটা হলেও অবদান রাখতে চান শেখ মোস্তাক রব্বানী।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন