­
­
শুক্রবার, ২ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞায় কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ–ভারতে  » «   কাশ্মীর হামলা: কেমন হতে পারে ভারতের জবাব, ইতিহাস কী বলে?  » «   মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের আর কোথায় আছে, কতটা কার্যকর?  » «   বিএনপি না জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?  » «   সুইডেনে অতর্কিত বন্দুক হামলায় নিহত ৩  » «   ইতালিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের  » «   ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ  » «   কানাডায় লিবারেলদের জয়, কী কারণ  » «   রাখাইনের জন্য করিডর বাংলাদেশের জন্য কী ঝুঁকি তৈরি করতে পারে?  » «   ইউরোপ ৪ দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন!  » «   ডলারের বিপরীতে টাকার মান বৃদ্ধি  » «   বিশ্বে সামরিক ব্যয় রেকর্ড বেড়ে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার  » «   নতুন এক লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ  » «   ৬০ টন পণ্য নিয়ে সিলেট থেকে উড়ল প্রথম কার্গো ফ্লাইট  » «   রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার  » «  

আমিরাতে ৯টি দেশের রাষ্ট্রদূত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ‘রাষ্ট্রদূত সম্মেলন’



১৩ জানুয়ারি আবুধাবীর শাংগ্রিলা হোটেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মধ্যপ্রাচ্যের ৯টি দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত যথাক্রমে বাহরাইন, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লেবানন, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতগণের অংশগ্রহনে ‘রাষ্ট্রদূত সম্মেলন’ (Envoys’ Conference) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাষ্ট্রদূতদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী– ‘আমরা শান্তি চাই। আমরা শান্তিতে বাস করতে চাই। যারা অস্ত্র বানায় তারা অস্ত্র বিক্রির একটা বাজার তৈরি করে। দেখা যায় যে মুসলিম দেশের জনগণই তার শিকার হয়। মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে হবে’।”

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন— প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বিনিয়োগ ও রপ্তানি কীভাবে বাড়ানো যায়, কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা কেমন, সেসব বিষয়ে কাজ করতে হবে রাষ্ট্রদূতদের। সেই তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়ে নতুন পণ্যের বাজার সৃষ্টি করতে হবে।

রাষ্ট্রদূতদের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন বলেই বাঙালি জাতি আত্মপরিচয় পেয়েছে।

“বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী। আগে অনেক কসরত করে দাতাদের কাছ থেকে ঋণ নিতে হতো। আমরা এখন সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসেছি। আমরা এখন কাউকে দাতা বলি না। তারা এখন বলি উন্নয়ন সহযোগী।”

এই সম্মেলনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ তম বার্ষিকী উদযাপন, অর্থনৈতিক কূটনীতি, মধ্যপ্রাচ্য হতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ আকর্ষণ ও বৃদ্ধি, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, অভিবাসন, মুসলিম দেশগুলোর সাথে আন্তঃসংস্থা সহযোগিতা উন্নয়ন, প্রবাসী বাংলাদেশীদের কল্যাণ ইত্যাদি উপস্থাপন করার সুযোগ এর কথা জানেনা হয়। সম্মেলনে মিশন সমূহ সংশ্লিষ্ট দেশে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুযোগ এবং বিভিন্ন অভিলক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান বাধা-বিপত্তির ব্যাপারেও অবহিত করার সুযোগ পান। ‘রাষ্ট্রদূত সম্মেলন’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মিশন প্রধানগণ সরকারের প্রাধিকার মূলক ক্ষেত্রসমূহের উপর যথাযথ দিক নির্দেশনা গ্রহনের সুযোগ ছিলো বলে জানা গেছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন