ভক্তদের আরাধনা, পূজা আর উপবাসের মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে জন্মাষ্টমী। শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিনে দেশ, জাতি ও বিশ্বজুড়ে শান্তি, সমৃদ্ধি আর সাম্প্রদায়িক সংহতি কামনা করা হয়। জন্মাষ্টমীর আয়োজনে অংশ নিয়ে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যের আহ্বান ছিল এমন কি প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠেও l
দুরাচার দুষ্টের দমন আর শিষ্টের লালন– এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে দ্বাপর যুগের সন্ধিক্ষণে স্বর্গ থেকে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন সনাতন ধর্মের প্রাণপুরুষ, মহাবতার পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ, দুষ্টের বিনাশ করতে। শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন পালনে ২ সেপ্টেম্বর, রবিবার সকাল থেকেই দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন মন্দিরে ছিল মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন, ভক্তদের আরাধনাসহ নানা আয়োজন।
পুরাণ মতে, পৃথিবীতে হিংসা, অনাচার আর অন্যায়- অবিচার বেড়ে গেলে সত্য, সুন্দর ও পবিত্রতার ত্রাতা হিসেবে পৃথিবীতে আগমন ঘটে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের। পাশবিক শক্তি, অসুন্দর আর অসত্যের বিনাশ ঘটিয়ে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করেন পরম ধর্ম আর শুভ শক্তির।
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে ধর্মীয় আরাধনায় অংশ নিয়ে ভক্তদের কণ্ঠে ছিল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জয়গান। প্রত্যাশা দেশ ও জাতির মঙ্গল, আর বিশ্বশান্তির।