­
­
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
রাখাইনের জন্য করিডর বাংলাদেশের জন্য কী ঝুঁকি তৈরি করতে পারে?  » «   ইউরোপ ৪ দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন!  » «   ডলারের বিপরীতে টাকার মান বৃদ্ধি  » «   বিশ্বে সামরিক ব্যয় রেকর্ড বেড়ে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার  » «   নতুন এক লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ  » «   ৬০ টন পণ্য নিয়ে সিলেট থেকে উড়ল প্রথম কার্গো ফ্লাইট  » «   রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার  » «   শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না বলে জানান মোদি  » «   ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’ কবিতার কবি দাউদ হায়দার আর নেই  » «   গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি আটক  » «   ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা কোন দিকে মোড় নিতে পারে?  » «   পাকিস্তানের আছে ১৫০টি পরমাণু বোমা, ভারতের কত?  » «   কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?  » «   আট মাসে দেশে ২৬টি রাজনৈতিক দল ও প্ল্যাটফর্ম, উদ্দেশ্য কী?  » «   ঢাকায় হামজার অভিষেকে ছাড়া হবে ১৮ হাজার টিকিট  » «  

করোনা ভ্যাকসিন সরবরাহে প্রয়োজন ৮ হাজার জাম্বো বিমান



 

করোনভাইরাস থেকে মুক্তির জন্য কোভিড নাইটিং ভ্যাকসিন এর দিকে চেয়ে আছে  বিশ্ব।  ভ্যাকসিন আবিস্কার নিয়েও চলছে তুমুল প্রতিযোগিতা। চলছে আলোচনা । সমালোচনাও। প্রাণ বাচানো এই ভ্যাকসিনটির পেছনে অবশ্য  লুকিয়ে আছে  আরেকটি বিষয়-তা হলো ব্যাবসা। আর  এই ব্যাবসায় এখন তুমুলভাবে  আলোচনায় উঠে এসেছে পরিবহন বিমানের নাম।

বলা হচ্ছে, গ্লোভালি এই ভ্যাকসিন দ্রুততম সময়ে নিরাপদে পৌছে দিতে একমাত্র বিমানই হবে ভরসা। আর  বিশ্বজুড়ে করোনা ভ্যাকসিন সরবরাহের কাজটি হবে বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোর জন্য এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

খাতটির সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক জোট ‘ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অথরিটি’ (আইএটিএ) এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, ‘এ কাজে প্রয়োজন পড়বে ৮ হাজার বোয়িং সেভেন ফোর সেভেন এর সমপরিমাণ জাম্বো বিমান।’

 

বিবিসির  এক প্রতিবেদনের তথ্যমতে  , ‘এ পর্যন্ত মহামারি কোভিড-নাইটিং এর কোনো ভ্যাকসিন নেই। কিন্তু ভ্যাকসিন আসার সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবহনে এয়ারলাইন্স, বিমানবন্দর, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা এবং ভ্যাকসিন উৎপাদক কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে- জোট ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অথরিটি।’

বিপুল এই পরিবহন কর্মসুচির আওতায় প্রত্যেকের জন্য ভ্যাকসিনের একটি ডোজ সরবরাহের কথা জানানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, করোনাকালে যাত্রীসংকটে ভুগতে থাকা বিমান সংস্থাগুলো যখন যাত্রীর চেয়ে পণ্য পরিবহনের ওপর বেশি মনযোগী হয়েছে ,তখন ভ্যাকসিন সরবরাহের এ কাজটি হয়ে উঠবে আরও জটিল।

আইএটিএ-র প্রধান নির্বাহনী আলেকজান্দ্রে ডি জুনিয়াক বলেছেন, ‘নিরাপদে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সরবরাহ করার কাজটি হবে বৈশ্বিক এয়ার কার্গো শিল্প খাতের জন্য শতাব্দীর সবচেয়ে বড় মিশন। তবে সতর্কতার সঙ্গে আগাম পরিকল্পনা করা ছাড়া এটা সম্ভব নয়। এবং এর জন্য এখন সময় এসেছে।’

বিবিসি জানাচ্ছে, সব ধরনের বিমান ভ্যাকসিন পরিবহনের উপযুক্ত নয়। কারণ ভ্যাকসিন পরিবহন করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিমানের তাপমাত্রা থাকতে হবে -২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। কিছু কিছু ভ্যাকসিন হয়তো হিমায়িত অবস্থায় রাখার প্রয়োজন পড়বে। ফলে অনেক বিমানে ভ্যাকসিন পরিবহন সম্ভব নয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন