­
­
শুক্রবার, ২ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞায় কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ–ভারতে  » «   কাশ্মীর হামলা: কেমন হতে পারে ভারতের জবাব, ইতিহাস কী বলে?  » «   মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের আর কোথায় আছে, কতটা কার্যকর?  » «   বিএনপি না জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?  » «   সুইডেনে অতর্কিত বন্দুক হামলায় নিহত ৩  » «   ইতালিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের  » «   ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ  » «   কানাডায় লিবারেলদের জয়, কী কারণ  » «   রাখাইনের জন্য করিডর বাংলাদেশের জন্য কী ঝুঁকি তৈরি করতে পারে?  » «   ইউরোপ ৪ দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন!  » «   ডলারের বিপরীতে টাকার মান বৃদ্ধি  » «   বিশ্বে সামরিক ব্যয় রেকর্ড বেড়ে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার  » «   নতুন এক লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ  » «   ৬০ টন পণ্য নিয়ে সিলেট থেকে উড়ল প্রথম কার্গো ফ্লাইট  » «   রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার  » «  

ইমরান খান ও স্ত্রী বুশরা বিবির ১৪ বছরের কারাদণ্ড



পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এবং তার স্ত্রী বুশরা বিবি আল-কাদির ট্রাস্ট মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। ১৯ কোটি পাউন্ডের দুর্নীতির এ মামলার রায় শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি ২০২৫) ঘোষণা করা হয়েছে। রায়ে ইমরানকে ১৪ বছরের এবং বুশরাকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন এ খবর জানিয়েছে।
আদিয়ালা কারাগারের অস্থায়ী আদালতে বিচারক নাসির জাভেদ রানা এ রায় ঘোষণা করেন। আদালত ইমরান ও বুশরার যথাক্রমে ১০ লাখ এবং ৫ লাখ রুপি জরিমানা করেন। জরিমানা পরিশোধে ব্যর্থ হলে তাদের কারাদণ্ড ছয় মাস এবং তিন মাস বাড়বে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

রায়ে বলা হয়েছে, ভুয়া ট্রাস্ট আল-কাদির ইউনিভার্সিটি প্রজেক্ট ট্রাস্ট-এর সম্পত্তি জাতীয় জবাবদিহি অধ্যাদেশ, ১৯৯৯-এর ধারা ১০(ক) অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে বাজেয়াপ্ত করা হলো।
রায় ঘোষণার পর আদালত থেকে বুশরা বিবিকে গ্রেফতার করা হয়। এই মামলায় ইমরান ও বুশরা প্রথম দোষী সাব্যস্ত হন ২০২৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছিল, ইমরান ও বুশরা বেআইনিভাবে বেসরকারি কোম্পানি বেহরিয়া টাউন লিমিটেড থেকে বিপুল অর্থ ও জমি নিয়েছিলেন। এই সম্পদ যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা কর্তৃক পাকিস্তানের জন্য ফেরত আনা ৫০ বিলিয়ন রুপির আইনি বৈধতা প্রদানের বিনিময়ে গ্রহণ করা হয়।

২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এই মামলার রায় ঘোষণা করার কথা থাকলেও শীতকালীন ছুটির কারণে তা পেছানো হয়। পরবর্তী শুনানিতে বিচারক উপস্থিত না থাকায় রায় জানানো সম্ভব হয়নি।
রায় ঘোষণার পর আদালতে ইমরান খান বলেন, আমি কোনও সমঝোতা করবো না এবং মুক্তির জন্য কারও কাছে আবেদন করবো না। একনায়কত্বের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো ব্যক্তিদের এভাবেই শাস্তি দেওয়া হয়।
পিটিআই নেতারা রায়কে ‘অন্যায়’ ও ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’ বলে অভিহিত করেছেন। ব্যারিস্টার গওহর বলেন, ইমরান এই প্রকল্পের মালিক নন, তিনি শুধু একজন ট্রাস্টি। এটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ। ইনশাআল্লাহ, এই অবিচার দূর হবে।

ওয়ান মিলিয়ন কোরআন বিতরণের উদ্যোগ নিলেন  মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম | 52Bangla TV

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন