­
­
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি আটক  » «   ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা কোন দিকে মোড় নিতে পারে?  » «   পাকিস্তানের আছে ১৫০টি পরমাণু বোমা, ভারতের কত?  » «   কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?  » «   আট মাসে দেশে ২৬টি রাজনৈতিক দল ও প্ল্যাটফর্ম, উদ্দেশ্য কী?  » «   ঢাকায় হামজার অভিষেকে ছাড়া হবে ১৮ হাজার টিকিট  » «   রেমিট্যান্সের টাকায় দেনা শোধ, প্রবাসীদের কৃতজ্ঞতা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা  » «   কাশ্মিরে হামলা : কোন পথে যাবে ভারত, হামলা করবে পাকিস্তানে?  » «   ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে জয় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রেই  » «   চট্টগ্রাম থেকে চীনে চালু হচ্ছে কার্গো ফ্লাইট, খুলবে বাণিজ্যের নতুন দুয়ার  » «   ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ মামলা বাতিল  » «   হামজার ওপর চড়াও বার্নলি সমর্থকরা  » «   যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩১ জনকে ফেরত, বাংলাদেশিদের মধ্যে উদ্বেগ  » «   লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আ.লীগের সাকেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী  » «   ব্রিটেনে কি দ্বিদলীয় রাজনীতি অবসানের পথে  » «  

আগুনে পোড়া লন্ডনের সেই গ্রেনফেল টাওয়ার ভেঙে ফেলা হচ্ছে



পশ্চিম লন্ডনের বহুতল ভবন গ্রেনফেল টাওয়ার ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তাঝুঁকির কারণে এ সিদ্ধান্ত বলে জানা যায়। ভবনটির কাঠামো বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এটি এমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এটি খুব সতর্কতার সঙ্গে সরিয়ে ফেলা উচিত। দ্যা গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

২০১৭ সালের ১৩ জুন বহুতল ভবনটিতে ভয়াবহ আগুন লাগে। ৪৮ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। এ অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু হয় ৭২ জনের। দুর্ঘটনার চার বছর পর চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ভবনটি। সে কারণেই ভেঙে ফেলার এ সিদ্ধান্ত।

ভবনটির সেক্রেটারি রবার্ট জেনরিক বলেন, পশ্চিম লন্ডনের কিংস্টন অলড্রিজ অ্যাকাডেমিসহ স্থানীয় সম্প্রদায়ের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।

হোয়াইট হলের শীর্ষ এক কর্মকর্তা সানডে টাইমসকে বলেন, ভবনটির কাঠামো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য প্রকৌশলীদের নেওয়া হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, ভবনটি নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া দরকার। সরকারি কর্মকর্তারা ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে কথা বলে ভবনটি ব্লক করে দেবেন এ মাসে।

দ্যা মিনিস্ট্রি অব হাউজিং অ্যান্ড লোকাল গভর্নমেন্ট (এমএইচসিএলজি) ২০১৮ সালে ভবনটির মালিকানা নিয়ে নেয়। তারা আশ্বস্ত করে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো ২০২২ সালের জুনে, দুর্ঘটনার পাঁচবছর পূর্তির আগেই ক্ষতিপূরণ পাবে। গ্রেনফেল টাওয়ার মেমোরিয়াল কমিশনের পক্ষ থেকে ভবনটির সাইটে দুর্ঘটনায় নিহত, আহত ও বাসিন্দাদের জন্য একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করার কথা জানা যায়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন