­
­
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির উদ্বেগ কেন?  » «   আওয়ামী লীগ নিয়ে খবর প্রকাশ বা সোশাল মিডিয়ায় লেখাও কি নিষেধ?  » «   জুলাইয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর  » «   ভুয়া ‘জুলাই যোদ্ধা’র হাতে সরকারি অনুদানের চেক  » «   কে জিতল—ভারত, না পাকিস্তান?  » «   আওয়ামী লীগের ‘কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা’র মানে কী?  » «   বাংলাদেশে মার্কিন পণ্যের আমদানি বাড়বে, কমবে শুল্ক  » «   আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞার ফল কী? জামায়াতের বিচার নিয়ে প্রশ্ন  » «   পা দিয়ে লিখেই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাতালিকায় মানিক  » «   এখন লড়াই ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে: ফরহাদ মজহার  » «   ইতালিতে ‘জিহাদি উসকানি’র অভিযোগে দুই বাংলাদেশি যুবক আটক  » «   ভারত-পাকিস্তান সংঘাত থামলো কীভাবে, টিকবে কতদিন  » «   আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত, ৭১-এর পর দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ হলো  » «   ট্রাম্পের ঘোষণার পর যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করল ভারত ও পাকিস্তান  » «   সিলেট সীমান্তে ভারতের রাত্রিকালীন কারফিউ  » «  

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিদেশী নাগরিকদের জন্য ব্যবসায় শত ভাগ মালিকানার অনন্য সুযোগ 



 

 

বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখন থেকে আমিরাতের স্পনসর ছাড়াই মূলভূমিতে সম্পূর্ণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে একশ ভাগ মালিকানা পেতে পারেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের একটি নির্দেশ জারির মাধ্যমে এই আইনটি পাশ হওয়াতে দেশটিতে এখন যেকোনো বিদেশি নাগরিক স্থানীয় পৃষ্টপোষক ছাড়াই ১০০% মালিকানা নিয়ে যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলতে পারবেন ।

২০১৫ সালের বাণিজ্যিক সংস্থা আইন এর আওতায় বিদেশী শেয়ার হোল্ডাররা মূল ভূখণ্ডের একটি সংস্থার সর্বাধিক ৪৯ শতাংশ মালিক হতে পারতো ।
নতুন এই আইন অনুযায়ী পূর্বের মত এখন আর স্থানীয় স্পন্সরকে ৫১% মালিকানা দিতে হবে না যা আগে বলবদ ছিল । নতুন এই আইনটি কার্যকর হবে ১ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে ।

মূলত এই নির্দেশটি এসেছে আমিরাতে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীর জন্য অনুকূল পরিবেশ আরও মজবুত এবং বিশ্বব্যাপী সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্থানকে আরো আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে । এই আইনের সাথে আরও কিছু পরিবর্তন এসেছে , যেমন কোনও সংস্থার প্রধান না চেয়ারম্যান পদে আমিরাতি নাগরিক হওয়া বাধ্যতামূলক নয় এবং প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় পরিষদেও আমিরাতি সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রয়োজন নেই বলে বলা হযেছে।

তেল ,গ্যাস, ইউটিলিটি , পরিবহন এর মত খাতে ও এই আইন প্রযোজ্য বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয় । একজন আমিরাতি ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানটির বাকী ৫১ শতাংশ রাখতে পারে।

এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমিরাতে বৈদেশিক বিনিয়োগকে আরো আকৃষ্ট করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

 

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন