­
­
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরে এক ঢিলে তিন পাখি  » «   অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের আরেকটি দল আসছে, নেতৃত্বে শিবিরের সাবেকরা  » «   আসছেন হামজা চৌধুরী, গ্রামে উৎসবের আমেজ  » «   ঈদের আগে চাঙা প্রবাসী আয়, ১৫ দিনে এলো ১৬৫ কোটি ডলার  » «   বালোচ লিবারেশন আর্মি কারা এবং কেন পাকিস্তানে হামলা চালাচ্ছে?  » «   সিপিবি অফিস দখলে পিনাকীর ডাকে সাড়া মিলেনি  » «   গুতেরেসের সঙ্গে কেন বৈঠক, ‘আমি ঠিক বুঝিনি’: ফখরুল  » «   ধর্ষণবিরোধী গণমিছিল নিয়ে বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা, কর্মসূচি স্থগিত করল বাম সংগঠনগুলো  » «   বিশ্বসেরা ৫৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বুয়েট-ঢাবি-নর্থ সাউথ  » «   ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব  » «   নৌকা হবে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, উপদেষ্টা পরিষদে সিদ্ধান্ত!  » «   মাগুরার ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে বাঁচানো গেল না, ধর্ষকের বাড়িতে আগুন, প্রতিবাদ  » «   এবার বিদায়ের ঘোষণা দিলেন মাহমুদউল্লাহ  » «   ১৫ বছরের নিচে কেউ হজে যেতে পারবে না  » «   ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রায় আসলে কী ঘটেছিল?  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

বাদুড়ের দেহে নতুন ধরনের করোনা



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

বাদুড়ের দেহে নতুন এক ধরনের করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি২০২৫) প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এই ভাইরাস খুঁজে পাওয়ার দাবি করেছেন তারা। কোভিড ১৯ মহামারির জন্য দায়ী ভাইরাসের মতো এটিও মানবদেহে অনুপ্রবেশ করে সংক্রমণে সক্ষম। এতে নতুনভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। চীনা সংবাদমাধ্যম দ্য সাউদ চায়না মর্নিং পোস্ট এ খবর জানিয়েছে।
ওই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের আরেকটি ধরন খুঁজে পাওয়া গেছে। এইচকেইউ ফাইভ-কোভ নামের এই ভাইরাস বাদুড়সহ মানুষ ও স্তন্যপায়ী অন্য জীবদেহেও সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।
প্রখ্যাত ভাইরাস বিশেষজ্ঞ শি ঝেংলি এই গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন। গুয়াংঝু ল্যাবরেটরির এই গবেষকের সঙ্গে কাজ করেছে গুয়াংঝু অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস, উহান ইউনিভার্সিটি এবং উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি।
এই করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব প্রথম পাওয়া যায় হংকংয়ে। এটি মারবেকোভাইরাস উপগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত যেটি মার্স সংক্রমণের জন্য দায়ী। এই ভাইরাসও কোভিড ১৯ মহামারির জন্য দায়ী সার্স-কোভ টু ভাইরাসের মতো অ্যানজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম সংক্রমণে সক্ষম।
আরেকটি আশঙ্কার বিষয় হলো, এইচকেইউ ফাইভ-কোভ ভাইরাস কেবল মানুষের দেহে সরাসরি সংক্রমণ ছাড়াও অন্য প্রাণিদেহে প্রবেশ করে সেখান থেকে মানব দেখে প্রবেশে সক্ষম।
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি উহান ইনস্টিটিউটের ল্যাব থেকে এসেছিল বলে ধারণা করা হয়। যদিও চীন বরাবর এটি অস্বীকার করেছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন