বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
ধর্মীয় উগ্রবাদ ঠেকাতে না পারলে ফের গণতন্ত্রের কবর হবে: তারেক রহমান  » «   জাতীয় পার্টির ইফতারে হামলা: দেশ ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে, এই সরকার দ্রুত বিদায় নিলেই মঙ্গল: জি এম কাদের  » «   আবার ‘জিয়া উদ্যান’ হলো ‘চন্দ্রিমা উদ্যান’  » «   বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতিসৌধে বাবার নাম ‘চান না’ সিলেটের আতাউর  » «   মহাসড়কে প্রবাসী গাড়ি টার্গেট করে ডাকাতি : নজরদারি বাড়ানের দাবি, অতিরিক্ত ৭০০ পুলিশ মোতায়েন  » «   রাজধানীতেই আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়! অনুমোদন পেল ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’  » «   আরসা প্রধান জুনুনিকে গ্রেপ্তারের দাবি র‌্যাবের  » «   হিন্দুদের ওপর আক্রমণ ধর্মীয় নয়, রাজনৈতিক: মার্কিন সিনেটরকে প্রধান উপদেষ্টা  » «   দেশের দীর্ঘতম যমুনা রেলসেতুর উদ্বোধন  » «   বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন: তুলসী গ্যাবার্ড  » «   রেমিটেন্সের নামে এক ব্যক্তি এনেছেন ৭৩০ কোটি টাকা!  » «   সিলেটে ভালোবাসায় সিক্ত হামজা চৌধুরী, বললেন, ‘ইনশাল্লাহ আমরা উইন খরমু’  » «   এমসি কলেজে ধর্ষণের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালেই  » «   জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরে এক ঢিলে তিন পাখি  » «   অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের আরেকটি দল আসছে, নেতৃত্বে শিবিরের সাবেকরা  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

বাদুড়ের দেহে নতুন ধরনের করোনা



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

বাদুড়ের দেহে নতুন এক ধরনের করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি২০২৫) প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এই ভাইরাস খুঁজে পাওয়ার দাবি করেছেন তারা। কোভিড ১৯ মহামারির জন্য দায়ী ভাইরাসের মতো এটিও মানবদেহে অনুপ্রবেশ করে সংক্রমণে সক্ষম। এতে নতুনভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। চীনা সংবাদমাধ্যম দ্য সাউদ চায়না মর্নিং পোস্ট এ খবর জানিয়েছে।
ওই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের আরেকটি ধরন খুঁজে পাওয়া গেছে। এইচকেইউ ফাইভ-কোভ নামের এই ভাইরাস বাদুড়সহ মানুষ ও স্তন্যপায়ী অন্য জীবদেহেও সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।
প্রখ্যাত ভাইরাস বিশেষজ্ঞ শি ঝেংলি এই গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন। গুয়াংঝু ল্যাবরেটরির এই গবেষকের সঙ্গে কাজ করেছে গুয়াংঝু অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস, উহান ইউনিভার্সিটি এবং উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি।
এই করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব প্রথম পাওয়া যায় হংকংয়ে। এটি মারবেকোভাইরাস উপগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত যেটি মার্স সংক্রমণের জন্য দায়ী। এই ভাইরাসও কোভিড ১৯ মহামারির জন্য দায়ী সার্স-কোভ টু ভাইরাসের মতো অ্যানজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম সংক্রমণে সক্ষম।
আরেকটি আশঙ্কার বিষয় হলো, এইচকেইউ ফাইভ-কোভ ভাইরাস কেবল মানুষের দেহে সরাসরি সংক্রমণ ছাড়াও অন্য প্রাণিদেহে প্রবেশ করে সেখান থেকে মানব দেখে প্রবেশে সক্ষম।
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি উহান ইনস্টিটিউটের ল্যাব থেকে এসেছিল বলে ধারণা করা হয়। যদিও চীন বরাবর এটি অস্বীকার করেছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন