শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
লন্ডনে বিসিএ এ্যাওয়ার্ডস ২৮ অক্টোবর থাকছে নানা চমকপ্রদ আয়োজন  » «   বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৩২নং বাসভবন ভস্মীভূত এবং ভাস্কর্য ভাংচুরের নিন্দা ও প্রতিবাদ  » «    অদ্ভুত দেশপ্রেম ও খাঁটি ব্যক্তিগত স্বার্থ  » «   বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরাবারে বঙ্গবন্ধু লেখক সাংবাদিক ফোরামের স্মারকলিপি প্রদান  » «   দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা কারো দানে পাওয়া নয়  » «   টাওয়ার হ্যামলেটসের বো এলাকায় নতুন কাউন্সিল ভবনের উদ্বোধন করেছেন নির্বাহী মেয়র লুৎফুর  » «   বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকের প্রাণহানি এবং সৃষ্ট অস্থিরতা-সহিংসতায় লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের ক্ষোভ-নিন্দা  » «   সৃজনের আলোয় মুস্তাফিজ শফি, লন্ডনে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা  » «   বৃটেনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তাহমিনার অসাধারণ সাফল্য  » «   দুই বঙ্গকন্যা ব্রিটিশ মন্ত্রীসভায় স্থান পাওয়ায় বঙ্গবন্ধু লেখক এবং সাংবাদিক ফোরামের আনন্দ সভা ও মিষ্টি বিতরণ  » «   কেয়ার হোমের লাইসেন্স বাতিলের বিরুদ্ধে আইনী লড়াইয়ে ল’ম্যাটিক সলিসিটর্সের সাফল্য  » «   যুক্তরাজ্যে আবারও চার ব্রিটিশ-বাংলাদেশী  পার্লামেন্টে  » «   আমি লুলা গাঙ্গ : আমার আর্তনাদ কেউ  কী শুনবেন?  » «   বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদে লন্ডনে ইউনিভার্সেল ভয়েস ফর হিউম্যান রাইটসের সেমিনার অনুষ্ঠিত  » «   লন্ডনে বাংলা কবিতা উৎসব ৭ জুলাই  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

যুক্তরাষ্ট্রে স্ত্রীকে হত্যার পর এক বাংলাদেশীর আত্নহত্যা



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্স শহরের একটি বাসা থেকে এক বাংলাদেশি দম্পতির গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। কর্মকর্তারা বলছেন, স্ত্রীকে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন স্বামী।

গতকাল রোববার (২৭ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহরের বেজলাইন রোড ও ৩৯তম অ্যাভিনিউয়ের কাছের সেই বাসায় এ ঘটনা ঘটে।নিহত দুজন হলেন আবুল আহসান হাবিব (৫২) ও তার স্ত্রী সৈয়দা সোহেলী আক্তার (৪৩)।

২০০৮ সালে পারিবারিক ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে অ্যারিজোনায় থাকতে শুরু করেন এ দম্পতি। তাদের বাড়ি বাংলাদেশের মাগুরায়।

ফিনিক্স পুলিশ বিভাগ জানায়, কলহের জের ধরে স্বামীকে আটক করানোর জন্য সোহেলী আক্তার জরুরি সেবার ৯১১ নম্বরে কল করেন। তখন তার সঙ্গে প্রাপ্তবয়স্ক পুত্র থাকলেও ঘরে ছিলেন না স্বামী হাবিব।

পুলিশ বাসায় গিয়ে সোহেলীর সঙ্গে তার নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলে। এরপর পুলিশ বাসা থেকে ফিরে আসে, বের হয়ে যান তার পুত্রও। পরে স্বামী ঘরে ফিরে এলে সোহেলী আবার ৯১১ নম্বরে কল দিয়ে পুলিশ ডাকেন। তখনই পুলিশ ওই বাসায় রওয়ানা দিলেও গুলির শব্দ শুনতে পায়। পরে সেই বাসায় গিয়ে দুজনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে।

ফিনিক্স পুলিশ বিভাগের সার্জেন্ট টমি থমসন বলেন, এটি একটি মর্মান্তিক ঘটনা। দুজনের পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা রইলো।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন