ঢাকা ০৫:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

৮৬ বছর পর ঐতিহাসিক আয়া সোফিয়া মসজিদে প্রথম রমজান

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৩:০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২১
  • / 934
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

৮৬ বছর পর প্রথম বারের মতো তুরস্কের ঐতিহাসিক আয়া সোফিয়া মসজিদে পবিত্র রমজানের প্রথম তারাবি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে তা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ২৫-৩০ হাজার দর্শনার্থী আয়া সোফিয়ায় আসেন। প্রতিটি জুমা’র নামাজে মুসল্লিদের ঢল নামে এখানে।

উল্লেখ্য, গত ১১ জুলাই ১৯৩৪ সালের এক ডিক্রি অবৈধ ঘোষণা করে আয়া সোফিয়াকে ফের মসজিদে রূপান্তরের পক্ষে রায় দেয় আদালত। প্রশাসনিক আদালত থেকে রায় পাওয়ার এক ঘণ্টা পর নতুন ডিক্রি জারি করেন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। ওসমানী খেলাফত বিলুপ্ত হলে ১৯৩৪ সালে মুস্তফা কামাল আতাতুর্ক স্বাক্ষরিত এক ডিক্রিতে মসজিদটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়। এটি এখন ইউনেস্কো ঘোষিত একটি বিশ্ব ঐতিহ্যিক স্থান।

বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের অধিপতি সম্রাট প্রথম জাস্টিনিয়ানের নির্দেশে ষষ্ঠ শতাব্দীতে আয়া সোফিয়া নির্মিত হয়। ওই সময় এটিই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গির্জা। এরপর ১৪৫৩ সালে ইস্তাম্বুল ওসমানী খেলাফতের দখলে গেলে একে মসজিদে পরিণত করেন বিজেতা সুলতান মোহাম্মদ ফাতিহ তথা দ্বিতীয় মোহাম্মদ।

সূত্র:খালিজ টাইমস

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

৮৬ বছর পর ঐতিহাসিক আয়া সোফিয়া মসজিদে প্রথম রমজান

আপডেট সময় : ০৩:০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২১

৮৬ বছর পর প্রথম বারের মতো তুরস্কের ঐতিহাসিক আয়া সোফিয়া মসজিদে পবিত্র রমজানের প্রথম তারাবি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে তা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ২৫-৩০ হাজার দর্শনার্থী আয়া সোফিয়ায় আসেন। প্রতিটি জুমা’র নামাজে মুসল্লিদের ঢল নামে এখানে।

উল্লেখ্য, গত ১১ জুলাই ১৯৩৪ সালের এক ডিক্রি অবৈধ ঘোষণা করে আয়া সোফিয়াকে ফের মসজিদে রূপান্তরের পক্ষে রায় দেয় আদালত। প্রশাসনিক আদালত থেকে রায় পাওয়ার এক ঘণ্টা পর নতুন ডিক্রি জারি করেন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। ওসমানী খেলাফত বিলুপ্ত হলে ১৯৩৪ সালে মুস্তফা কামাল আতাতুর্ক স্বাক্ষরিত এক ডিক্রিতে মসজিদটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়। এটি এখন ইউনেস্কো ঘোষিত একটি বিশ্ব ঐতিহ্যিক স্থান।

বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের অধিপতি সম্রাট প্রথম জাস্টিনিয়ানের নির্দেশে ষষ্ঠ শতাব্দীতে আয়া সোফিয়া নির্মিত হয়। ওই সময় এটিই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গির্জা। এরপর ১৪৫৩ সালে ইস্তাম্বুল ওসমানী খেলাফতের দখলে গেলে একে মসজিদে পরিণত করেন বিজেতা সুলতান মোহাম্মদ ফাতিহ তথা দ্বিতীয় মোহাম্মদ।

সূত্র:খালিজ টাইমস