ঢাকা ০১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা ইসলামে পারিবারিক নির্যাতনের কোনো স্থান নেই-শায়খ আব্দুল কাইয়ুম লিবিয়া থেকে ৩১০ বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আরও ৩০ দেশের নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা খাঁচা থেকে বের হওয়া সিংহী আড়াই ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে লন্ডনে ফ্লাই রবিবার, নির্জন কারাবাস থেকেই খালেদা জিয়ার ‘নানা রোগের সূচনা’ জানালেন ফখরুল মহাকাশ থেকে পবিত্র  কাবা শরিফের উজ্জ্বল ছবি আন্দোলনে থাকা প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি, ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি স্থগিত তারেক রহমানের দেশে ফেরা আবার অনিশ্চিত, কীভাবে ভোটার হবেন? খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ ভিভিআইপি সুবিধা পাবেন না

ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’: না করার অনুরোধ এনসিপি নেতাদের

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০১:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
  • / 323
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন, এমন একটি গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ার পর জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দুই শীর্ষ নেতা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করেন। এক ঘণ্টার এই বৈঠকে এনসিপি নেতারা ইউনূসকে পদত্যাগ না করার আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের একজন কর্মকর্তা জানান, বৃহস্পতিবার (২২ মে ২০২৫) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় যান জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তারা প্রায় এক ঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন।

নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, “দেশের চলমান পরিস্থিতি, স্যারেরতো পদত্যাগের একটা খবর আমরা আজকে সকাল থেকে শুনছি। তো ওই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে স্যারের সাথে দেখা করতে গেছিলাম।”

সাক্ষাতের এই সময়ে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।

প্রধান উপদেষ্টা দেশের চলমান পরিস্থিতিতে কাজ করতে পারবেন না এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ” স্যার বলছেন আমি যদি কাজ করতে না পারি… যে জায়গা থেকে তোমরা আমাকে আনছিলা একটা গণ অভ্যুত্থানের পর। দেশের পরিবর্তন, সংস্কার…..। কিন্তু যেই পরিস্থিতি যেভাবে আন্দোলন বা যেভাবে আমাকে জিম্মি করা হচ্ছে। আমিতো এভাবে কাজ করতে পারবো না। তো রাজনৈতিক দলগুলা তোমরা সবাই একটা জায়গায়, কমন জায়গায় না পৌঁছাতে পারো ” ।

প্রধান উপদেষ্টাকে পদত্যাগের মতো সিদ্ধান্ত না নিতে আহ্বান জানিয়ে নাহিদ প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছেন, ” আমাদের গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও দেশের ভবিষ্যৎ সবকিছু মিলিয়ে উনি যাতে শক্ত থাকেন। এবং সবগুলা দলকে নিয়ে যাতে ঐক্যের জায়গায় থাকেন। সবাই তার সাথে আশা করি কো-অপারেট করবেন। “

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের বিষয়টি বিবেচনা করছেন বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, “হ্যাঁ যদি কাজ করতে না পারেন, থাকবেন, থেকে কী লাভ।” এই আলোচনার পরে প্রধান উপদেষ্টা নাহিদকে জানিয়েছেন “পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন” তিনি। “উনি বলছেন উনি এ বিষয়ে ভাবতেছেন। ওনার কাছে মনে হয়েছে পরিস্থিতি এরকম যে তিনি কাজ করতে পারবেন না।

পদত্যাগের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার এখনকার মনোভাবের বিষয়ে নাহিদ বলেন, “এখন ওনি যদি রাজনৈতিক দল তার পদত্যাগ চায়…. সেই আস্থার জায়গা, আশ্বাসের জায়গা না পাইলে উনি থাকবেন কেন?”

প্রসঙ্গত বৃহস্পতিবারই অন্তর্বর্তী সরকারের দুইজন উপদেষ্টা এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদত্যাগ বা অব্যাহতি চেয়েছে বিএনপি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়ানোর চলমান আন্দোলন থেকে আজ দুই উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ দাবি করা হয়েছে। পরে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে বিএনপি এই দুই উপদেষ্টাসহ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানেরও অব্যাহতি দাবি করেছে।

এদিকে, বিএনপি’র এই দাবির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের তিনজন উপদেষ্টাকে ‘বিএনপির মুখপাত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করে পদত্যাগে বাধ্য করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এনসিপি’র এক শীর্ষ নেতা, তবে তা “সংস্কার সুপারিশ বাস্তবায়ন না হলে”। এই তিনজন হলেন— আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।

এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে পূর্বের যে কোনো বিভাজনমূলক বক্তব্য ও শব্দচয়নের কারণে দুঃখপ্রকাশ করেছেন।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের তিন দিন পর ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়। সেই সরকারে যোগ দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পরে নাহিদ সরকার থেকে পদত্যাগ করে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করা এনসিপির নেতৃত্ব নেন।

এই সরকার শুরু থেকেই সংস্কারের কথা বলে আসছে, তবে সরকারের দশম মাসে এসে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ভাষা পাল্টে গেছে। নেতারা সরাসরি সরকারকে প্রশ্ন রাখছেন, কী সংস্কার হয়েছে?

বিএনপি একাধিকবার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানিয়ে সুনির্দিষ্ট জবাব না পেয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছে যে, এই দাবি পূরণ না হলে ডিসেম্বরের পর তারা সরকারকে আর সহযোগিতা করবে না।

নানামুখী আন্দোলনের কারণে রাজধানীতে কর্মদিবসে যে যানজট পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যাতে মানুষের বিরক্তি স্পষ্ট। সরকার কোনো কিছুর ব্যবস্থাপনায় মুন্সিয়ানা দেখাতে পারছে না, এমন অভিযোগ উঠছে। দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতিও ভালো না, সরকারি পরিসংখ্যানেই দেখা যাচ্ছে বেকারত্ব বেড়ে চলেছে।

আবার সেনা সদরে কর্মকর্তাদের এক বৈঠকের খবর এসেছে সংবাদ মাধ্যমে, যেখানে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সেনাপ্রধান নির্বাচিত সরকার দেখতে চেয়েছেন। সেনাপ্রধানের এই বক্তব্য আসার পরদিন সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও লেখা হচ্ছে ইউনূস পদত্যাগের কথা ভাবছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’: না করার অনুরোধ এনসিপি নেতাদের

আপডেট সময় : ০১:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন, এমন একটি গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ার পর জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দুই শীর্ষ নেতা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করেন। এক ঘণ্টার এই বৈঠকে এনসিপি নেতারা ইউনূসকে পদত্যাগ না করার আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের একজন কর্মকর্তা জানান, বৃহস্পতিবার (২২ মে ২০২৫) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় যান জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তারা প্রায় এক ঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন।

নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, “দেশের চলমান পরিস্থিতি, স্যারেরতো পদত্যাগের একটা খবর আমরা আজকে সকাল থেকে শুনছি। তো ওই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে স্যারের সাথে দেখা করতে গেছিলাম।”

সাক্ষাতের এই সময়ে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।

প্রধান উপদেষ্টা দেশের চলমান পরিস্থিতিতে কাজ করতে পারবেন না এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ” স্যার বলছেন আমি যদি কাজ করতে না পারি… যে জায়গা থেকে তোমরা আমাকে আনছিলা একটা গণ অভ্যুত্থানের পর। দেশের পরিবর্তন, সংস্কার…..। কিন্তু যেই পরিস্থিতি যেভাবে আন্দোলন বা যেভাবে আমাকে জিম্মি করা হচ্ছে। আমিতো এভাবে কাজ করতে পারবো না। তো রাজনৈতিক দলগুলা তোমরা সবাই একটা জায়গায়, কমন জায়গায় না পৌঁছাতে পারো ” ।

প্রধান উপদেষ্টাকে পদত্যাগের মতো সিদ্ধান্ত না নিতে আহ্বান জানিয়ে নাহিদ প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছেন, ” আমাদের গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও দেশের ভবিষ্যৎ সবকিছু মিলিয়ে উনি যাতে শক্ত থাকেন। এবং সবগুলা দলকে নিয়ে যাতে ঐক্যের জায়গায় থাকেন। সবাই তার সাথে আশা করি কো-অপারেট করবেন। “

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের বিষয়টি বিবেচনা করছেন বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, “হ্যাঁ যদি কাজ করতে না পারেন, থাকবেন, থেকে কী লাভ।” এই আলোচনার পরে প্রধান উপদেষ্টা নাহিদকে জানিয়েছেন “পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন” তিনি। “উনি বলছেন উনি এ বিষয়ে ভাবতেছেন। ওনার কাছে মনে হয়েছে পরিস্থিতি এরকম যে তিনি কাজ করতে পারবেন না।

পদত্যাগের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার এখনকার মনোভাবের বিষয়ে নাহিদ বলেন, “এখন ওনি যদি রাজনৈতিক দল তার পদত্যাগ চায়…. সেই আস্থার জায়গা, আশ্বাসের জায়গা না পাইলে উনি থাকবেন কেন?”

প্রসঙ্গত বৃহস্পতিবারই অন্তর্বর্তী সরকারের দুইজন উপদেষ্টা এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদত্যাগ বা অব্যাহতি চেয়েছে বিএনপি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়ানোর চলমান আন্দোলন থেকে আজ দুই উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ দাবি করা হয়েছে। পরে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে বিএনপি এই দুই উপদেষ্টাসহ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানেরও অব্যাহতি দাবি করেছে।

এদিকে, বিএনপি’র এই দাবির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের তিনজন উপদেষ্টাকে ‘বিএনপির মুখপাত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করে পদত্যাগে বাধ্য করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এনসিপি’র এক শীর্ষ নেতা, তবে তা “সংস্কার সুপারিশ বাস্তবায়ন না হলে”। এই তিনজন হলেন— আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।

এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে পূর্বের যে কোনো বিভাজনমূলক বক্তব্য ও শব্দচয়নের কারণে দুঃখপ্রকাশ করেছেন।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের তিন দিন পর ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়। সেই সরকারে যোগ দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পরে নাহিদ সরকার থেকে পদত্যাগ করে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করা এনসিপির নেতৃত্ব নেন।

এই সরকার শুরু থেকেই সংস্কারের কথা বলে আসছে, তবে সরকারের দশম মাসে এসে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ভাষা পাল্টে গেছে। নেতারা সরাসরি সরকারকে প্রশ্ন রাখছেন, কী সংস্কার হয়েছে?

বিএনপি একাধিকবার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানিয়ে সুনির্দিষ্ট জবাব না পেয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছে যে, এই দাবি পূরণ না হলে ডিসেম্বরের পর তারা সরকারকে আর সহযোগিতা করবে না।

নানামুখী আন্দোলনের কারণে রাজধানীতে কর্মদিবসে যে যানজট পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যাতে মানুষের বিরক্তি স্পষ্ট। সরকার কোনো কিছুর ব্যবস্থাপনায় মুন্সিয়ানা দেখাতে পারছে না, এমন অভিযোগ উঠছে। দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতিও ভালো না, সরকারি পরিসংখ্যানেই দেখা যাচ্ছে বেকারত্ব বেড়ে চলেছে।

আবার সেনা সদরে কর্মকর্তাদের এক বৈঠকের খবর এসেছে সংবাদ মাধ্যমে, যেখানে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সেনাপ্রধান নির্বাচিত সরকার দেখতে চেয়েছেন। সেনাপ্রধানের এই বক্তব্য আসার পরদিন সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও লেখা হচ্ছে ইউনূস পদত্যাগের কথা ভাবছেন।