সংবাদ শিরোনাম :
লীগের পক্ষে কথা বলুক লীগ
স্বাস্থ্য-শিক্ষা-জনপ্রশাসন-নিরাপত্তা-অর্থ-বাণিজ্য সব খাতেই যেন এক সর্বগ্রাসী উত্তান ।সমাজ-রাজনীতির কতিপয় মানুষের ইশারার দুর্বৃত্তায়িত হচ্ছে এ রাষ্ট্র। দুর্বৃত্তায়নের এই রুদ্ধশ্বাস অবস্থা থেকে
বিদ্যাব্যবসা প্রসঙ্গে
শিক্ষাকে একসময় মৌলিক অধিকার ও সেবা হিসেবে বিবেচনা করা হলেও বর্তমান সময়ে তা এন্টারপ্রাইজে পরিণত হয়েছে। এটি একটি করুণ বাস্তবতা।
প্রণব বাবুর প্রয়াণ : নিভিছে দেউটি…
“What Bengal thinks today, India thinks tomorrow” বাক্যটি কত আত্মপ্রবঞ্চনামূলক, তা আমি সবিস্তারে লিখেছি আমার বিভিন্ন গ্রন্থে। বিশেষত, গবেষণা গ্রন্থ,”বাংলা
ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে থাকবে কোভিড জেনারেশানের জিসিএসই, এ লেভেল ও বিটেক রেজাল্ট !
রেজাল্ট কেলেঙ্কারীর স্মৃতি শিক্ষার্থীদের বয়ে বেড়াতে হবে আজীবন লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী, মা – বাবা ও অভিভাবকদের দীর্ঘ নির্ঘুম প্রতীক্ষার
আমার নজরুল
কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণদিবসে তাঁকে নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন বিলাপ আর তাঁর প্রতি কপট শ্রদ্ধানিবেদনের মাতলামি শেষ হওয়ার পর আমি
বিতর্ক আছে তবুও নির্দেশনার বাইরে যাবার পথ নেই
এশিয়ান কমিউনিটির বিরুদ্ধে আঙ্গুল তোলা হচ্ছে যদিও, কিন্তু শ্বেতাঙ্গদের একটা বিরাট অংশ আছে, যারা মনে করে এ ভাইরাস নিয়ে বাড়াবাড়ি
বিতৰ্কিত ‘এ লেভেল’ পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে বৃটেনজুড়ে চলছে তোলপাড়!
করোনা মহামারীর কারণে সামাজিক দূরত্ব এড়াতে চলতি বছরের মার্চে সরকার সমগ্র বৃটেনে গ্রীস্মকালীন জিসিএসই, এ লেভেল ও বিটেক পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করে। সরকারের পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে পরীক্ষার্থীরা। কারন মক পরীক্ষার (mock exam) পর থেকে গ্রীস্মকালীন ফাইনাল পরীক্ষাকে সামনে রেখে যে প্রস্তূতি শিক্ষার্থীরা শুরু করেছিল তা দুর্ভাগ্যক্রমে থমকে যায়। উদ্বেক, উৎকণ্ঠা আর মারাত্মক অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েন মা, বাবা এবং অভিভাবকরা। সরকারি এহেন ঘোষণার ফলে চুড়ান্ত ফলাফল(Final Results) অর্জনের উপর থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের ব্যক্তিগত নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। ফলাফলের বিষয়ে তাদের ভাগ্য নির্ধারণের দায়িত্ব বর্তায় নিজ নিজ স্কুল, কলেজের শিক্ষকদের ওপর। গত পাঁচ মাস ধরে শিক্ষার্থী, মা, বাবা আর অভিভাবকদের দুশ্চিন্তার অবসান ঘটিয়ে ১৩ই অগাস্ট, বৃহস্পতিবার একযোগে ইংল্যান্ড,
নিরাপত্তার অতন্দ্র প্রহরী এবং আলোহীন প্রদীপেরা
প্রদীপ বাংলাদেশের অপরাধ কিংবা অপরাধীদের একটা সিম্বল মাত্র। এ রকম প্রদীপ বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেই আছেন। সুতরাং কার ক্যাডার এটা কোনো
টিভি সাংবাদিকতা : আমার স্বপ্ন ও ভাবনা
করোনা ভাইরাসের আবহে বিশ্বজুড়ে যখন থমকে আছে জীবন, তখন অতীতকালের স্মৃতিতে ডুব দিতে মন চাইছে। মন বলছে স্মৃতির ঝাঁপি খুলে নিজের কিছু না বলা কথা পাঠকদের সাথে ভাগাভাগি করি। আর সে কারণেই আপনাদের জ্ঞাতার্থে আমার আজকের এই লেখা। খুব মনে পড়ে আমি যখন স্কুলে পড়ি , আমাদের সাদা – কালো টিভিতে সংবাদ দেখার সময় আমার আম্মা সব সময় বলতেন, “আমার ছেলেদের মধ্যে একজন যদি টেলিভিশন সংবাদ পাঠক হতে পারতো”! উনি প্রায়শই এ কথা বলতেন। তখন থেকেই বড়ো ছেলে হিসেবে আমি মনে মনে পণ করেছিলাম, আল্লাহ চাহেনতো আমি একদিন টিভি সংবাদ পাঠক হবার চেষ্টা করবো। আম্মার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমার টিভি সংবাদ পাঠক হবার যাত্রা শুরু সেই স্কুল জীবন থেকেই। পড়াশুনার পাশাপাশি রোজ টিভি সংবাদ দেখতাম। সে সময়ের বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় সংবাদ পাঠক / পাঠিকা – সিরাজুল মজিদ মামুন, রোকেয়া
দেশটাতো কাউয়াদের নয়!
বিশেষত ক্ষমতাসীন দলের কর্মী নেতারা হয়ে উঠেন এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়েও সবকিছুর নিয়ন্ত্রক। এই যে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা থাকার কারণে স্থানীয় মাস্তান

















