সংবাদ শিরোনাম :
‘ওয়াক উইথ দবির চাচা’র ক্যাম্পেইন ইতালীর রোমেও অনুষ্ঠিত হয়েছে
যুক্তরাজ্য তথা প্রবাসী বাঙালীদের জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল এসের উদ্যোগে মানবিক সাহায্যে ফান্ড রেইজিং এ ২৪শে এপ্রিল শনিবার দুপুর ২ ঘটিকায়
গোলাপগঞ্জে দুই যুক্তরাজ্য প্রবাসীর অর্থায়নে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
গোলাপগঞ্জে ফুলবাড়ি ইউনিয়নের হিলালপুর গ্রামে আব্দুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের চেয়ারম্যান, যুক্তরাজ্য প্রবাসী মো: দিলওয়ার হোসেন ও রেজিয়া রহিম মেমোরিয়াল ট্রাস্ট’র
বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে’র কুড়ারবাজার ইউনিয়নে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
[youtube]a6ZAVZcRf1g[/youtube] করোনাকালীন সময়ে সুবিধাবঞ্চিত ও দু্স্থদের সহায়তার লক্ষ্যে পবিত্র রমজানে নিজ অঞ্চলে খাদ্য সামগ্রী সহায়তা করছে যুক্তরাজ্যস্থ সিলেট বিয়ানীবাজারবাসীর
রউফুল ইসলামের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল
গত ১৮ এপ্রিল রবিবার বাদ তারাবিহ বিয়ানীবাজার ক্যান্সার এন্ড জেনারেল হাসপাতালের ভূমিদাতা, অন্যতম ট্রাস্টি ও হাসপাতালের পরিচালনা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান,
বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে’র শেওলা ইউনিয়নে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
‘হ্যান্ডস ফর হেল্প’ -শ্লোগাণ কে সামনে রেখে যুক্তরাজ্যে সিলেট বিয়ানীবাজারবাসীর সামাজিক সেবা মূলক সংগঠন বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে আর্তমানবতার সেবায়
শুভ জন্মদিন ‘হার ম্যাজেস্টি দ্যা কুইন’
বিধাতার খেলা বোঝা সত্যিই দুস্কর। তা না হলে নিজের জন্ম মাসে জীবন সঙ্গীর বিদায়, এও কি ভাবা যায়? গত বছর
বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে’র দুবাগ ইউনিয়নে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
[youtube]H0liRkXYeRI[/youtube] করোনা মহামারী সময়ে সিলেট বিয়ানীবাজার উপজেলার যুক্তরাজ্য প্রবাসীদের সংগঠন বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে
২৪ শে এপ্রিল দুপুর ২টায় দবির চাচার সঙ্গে হাঁটুন
যোগ দিচ্ছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ১০ হাজারের বেশি মানুষ
গত রামাদানের মতো এবারো রোজা রেখে নিজের ঘরের পাশের বাগানে হেঁটে চ্যানেল এস এর রামাদান ফ্যামিলি কমিটমেন্ট সংক্ষেপে আরএফসির জন্যে
ইটাউরি হ্যালপিং হ্যান্ডস ইন ইউকে দুস্থদের ঘরে পৌছে দিয়েছে রমজানের উপহার
ইটাউরি হ্যালপিং হ্যান্ডস ইন ইউকে এর উদ্যোগে ও ইটাউরী গ্রামের প্রবীনদের তত্বাবধানে গ্রামের দুস্থ ও সুবিধা বঞ্চিতদের মধ্যে খাদ্য ও
প্রিন্স ফিলিপ আমার প্রকৃত শক্তি, নির্ভরযোগ্য সঙ্গী এবং পরম আশ্রয়স্থল – রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ
গত বছর উইন্ডসর রাজপ্রাসাদে স্ত্রীর সঙ্গে ৯৯তম জন্ম বার্ষিকী পালন করতে পেরেছিলেন ঠিকই, হয়তো ভেবেছিলেন ১০০তম জন্মদিনও প্রানপ্রিয় স্ত্রীর সাথে পালন করবেন এ বছর। সে মাহেন্দ্রক্ষণ আসার দুমাস আগেই না ফেরার দেশে চলে যেতে হলো তাঁকে। হ্যাঁ, কথা বলছি “হিজ রয়্যাল হাইনেস ডিউক অফ এডিনবরা প্রিন্স ফিলিপকে” নিয়ে। ৯ এপ্রিল, শুক্রবার সকালে উইন্ডসর রাজপ্রাসাদে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মৃত্যু সংবাদ আনুষ্ঠানিকভাবে গণমাধ্যমে প্রচার করা হয় দুপুর বারোটা বাজার পর পরই। ব্রিটিশ রাজ পরিবারের ইতিহাসে তিনি কোনো “মোনার্ক” অর্থাৎ রাজা বা রানীর দীর্ঘতম সঙ্গী বা “কনসর্ট” হবার রেকর্ড গড়েছিলেন। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সাথে স্বামী হিসেবে কাটিয়েছেন ৭৩ বছর আর “কোনসর্ট” বা সঙ্গী হিসেবে ৭০ বছর। এ এক অনন্য রেকর্ড! প্রিন্স ফিলিপ ছিলেন একাধারে রানীর জীবনের একমাত্র স্বপ্ন পুরুষ, সুখ – দুঃখের সাথী, পরম বন্ধু, পরামর্শ দাতা, পথ নির্দেশক, বাতিঘর এবং সর্বোপরি বিশ্বস্ত স্বামী। যার উপর রানী অন্ধ বিশ্বাসে নির্ভর করতে পারতেন। তাঁদের দুজনের মেজাজ ভিন্ন হলেও কর্মক্ষেত্রে তাঁরা সর্বদা একত্রিত থেকেছেন। তাঁরই ছায়ায় থেকে আজ পর্যন্ত রানী তাঁর রাজকার্য চালিয়ে গেছেন অত্যন্ত নিষ্ঠা আর একাগ্রতার সাথে। বলা হয় তাঁর অবিরাম সমর্থন ব্যতীত রানী আজ অবধি যা যা অর্জন করেছেন তা লাভ করা সম্ভব হতো না। রানীর জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন তিনি। এক কথায় রানীর জীবনকে আলোতে ভরিয়ে রেখেছিলেন তাঁর প্রিয়তম জীবন সাথী প্রিন্স ফিলিপ। চলুন ফিরে তাকানো যাক প্রিন্স ফিলিপের শৈশবে। জন্ম ১৯২১ সালের ১০ জুন। স্থান “কর্ফু”, গ্রিসের একটি
















