­
­
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সৌদির সমাজে বড় পরিবর্তন, কীভাবে সম্ভব হলো?  » «   আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়ে এখন আমরা কী নির্মাণ করছি?  » «   ডলার খোলাবাজারে : দাম অস্বাভাবিক বাড়লে কী হবে?  » «   নির্বাচন নিয়ে বিএনপির উদ্বেগ কেন?  » «   আওয়ামী লীগ নিয়ে খবর প্রকাশ বা সোশাল মিডিয়ায় লেখাও কি নিষেধ?  » «   জুলাইয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর  » «   ভুয়া ‘জুলাই যোদ্ধা’র হাতে সরকারি অনুদানের চেক  » «   কে জিতল—ভারত, না পাকিস্তান?  » «   আওয়ামী লীগের ‘কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা’র মানে কী?  » «   বাংলাদেশে মার্কিন পণ্যের আমদানি বাড়বে, কমবে শুল্ক  » «   আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞার ফল কী? জামায়াতের বিচার নিয়ে প্রশ্ন  » «   পা দিয়ে লিখেই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাতালিকায় মানিক  » «   এখন লড়াই ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে: ফরহাদ মজহার  » «   ইতালিতে ‘জিহাদি উসকানি’র অভিযোগে দুই বাংলাদেশি যুবক আটক  » «   ভারত-পাকিস্তান সংঘাত থামলো কীভাবে, টিকবে কতদিন  » «  

মোবাইলে ১০০ টাকার কথা বললে কর দিতে হবে ২৭ টাকা



২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল গ্রাহকের কথা বলার ওপর করহার বাড়ছে। চলমান ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে একজন গ্রাহক ১০০ টাকা রিচার্জ করলে তা থেকে প্রায় ২৭ টাকা কর বাবদ নিয়ে যাবে সরকার, যা এখন ২২ টাকা। ফলে গ্রাহক যত বেশি কথা বলবে, তত বেশি কর পাবে সরকার।

বর্তমানে মোবাইল সেবার ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট), ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং তার সঙ্গে ১ শতাংশ সারচার্জসহ মোট করের পরিমাণ প্রায় ২২ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটে বিদ্যমান করের সঙ্গে ‘বাড়তি’ ৫ শতাংশ যোগ হচ্ছে। বাড়তি করহার পাস হলে মোবাইল সেবায় মোট করহার দাঁড়াবে প্রায় ২৭ শতাংশ। ফলে গ্রাহকের কথা বলার খরচ আরও বেড়ে যাবে।

এনবিআর সূত্র মতে , ২০০৫-০৬ অর্থবছরে সিমকে প্রথমবারের মতো করের আওতায় আনা হয়। মোবাইল সেবার বাইরে এখন প্রতি সিম সংযোজন এবং প্রতিস্থাপনে ১০০ টাকা নির্ধারিত কর দিতে হয়। তবে প্রথমদিকে নির্ধারিত কর ছিল ৩০০ টাকা। ক্রমান্বয়ে তা কমিয়ে আনা হয়। গ্রাহকের সংখ্যা বাড়াতে নিজেরাই এই কর দেয় মোবাইল অপারেটররা। যদিও এই কর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে মোবাইল অপারেটররা।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে চলতি অর্থ বছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। এর আগে বাজেটে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দেয় এবং পরে ওই প্রস্তাবে সই করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

 

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন