ঢাকা ০৬:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

বিদেশ নেওয়ার মত অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৯:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫
  • / 101

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া

অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক পরিস্থিতি এখনই বিদেশ নেওয়ার মতো নয় বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, “শারীরিক অবস্থা আল্লাহর অশেষ রহমতে যদি ‘স্টেবল (স্থিতিশীল) হয়, তখন চিন্তা করে দেখা হবে যে তাকে বিদেশে নেওয়া হবে সম্ভব হবে কিনা।”

শনিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন তিনি।

ফখরুল জানান, “দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ অবস্থায় এভার কেয়ার হাসপাতালে আছেন, তার শারীরিক অবস্থা কিছুটা সংকটাপন্ন। দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকদের পাশাপাশি আমেরিকার জন হপকিন্স ও লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরাও তার চিকিৎসায় যুক্ত আছেন।

“গতকাল (শুক্রবার) রাতে তারা প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা মেডিকেল বোর্ড সভা করেন। সেখানে সব চিকিৎসকের মতামত নিয়ে কীভাবে চিকিৎসা এগিয়ে নেওয়া হবে এবং চিকিৎসার ধরন কী হবে—সেসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়েছে।”

তিনি বলেন, “খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে—চিকিৎসকেরা এমনটা বলছেন; কিন্তু বর্তমান শারীরিক অবস্থা তাকে বিদেশে নেওয়ার মতো নয়।

“তবে বিদেশে নেওয়ার প্রয়োজনে ভিসা, সম্ভাব্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের প্রস্তুতি—এসব নিয়ে আলোচনা চলছে এবং কাজও এগোচ্ছে। অর্থাৎ যদি প্রয়োজন হয় এবং দেখা যায় যে ‘সি ইজ রেডি টু ফ্লাই’, তখন দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।”

এর আগে শনিবার দুপুর ২টা ১৭ মিনিটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিনও খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার প্রস্তুতির কথা জানান।

নিজের ফেসবুক পেইজে তিনি লিখেছেন, “আমরা যতটুকু শুনেছি, দেশবাসীর দোয়া ও ভালোবাসায় সিক্ত আপসহীন নেত্রীর শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে, তাকে লন্ডনে নিয়ে উন্নত চিকিৎসার পরিকল্পনা করছে জিয়া পরিবার। এই বছরেই লন্ডনের যে হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের অধীনে চার মাস থেকে তিনি অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন, তাদের সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগ করেছেন তারেক রহমান ও তার স্ত্রী। সেই লক্ষ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির একটি বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থার উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে।”

হাসপাতালে ভিড় না করার অনুরোধ

শুক্রবার খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটময়’ বলে জানান মির্জা ফখরুল। ঢাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে।

অসুস্থতার খবর পেয়ে বসুন্ধরার এ হাসপাতালের সামনে নেতাকর্মীদের ভিড় বাড়ছে। তবে সেখানে ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমি আপনাদের (সাংবাদিকদের) মাধ্যমে গোটা দেশবাসীর কাছে জানাতে চাই—স্বাভাবিকভাবেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী; তার অসুস্থতায় মানুষ উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত। ফলে অনেকেই হাসপাতালে ভিড় করছেন। এতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকেরা বিব্রত হচ্ছেন। তারা চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনায় বিঘ্নের মুখে পড়ছেন, ম্যাডামের পাশাপাশি অন্যান্য রোগীর ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে।

“সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি—দয়া করে হাসপাতালে ভিড় করবেন না। বিএনপি নেতাকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষী বা দেশের মানুষ—কেউই সেখানে জমায়েত হবেন না। সময়মতো তার হেলথ বুলেটিন জানিয়ে দেয়া হবে।”

বিজয়ের মাস ডিসেম্বর উপলক্ষে ‘মশাল রোড শো’ কর্মসূচি ঘোষণা করতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছিল। সেখানেই দলের মহাসচিব খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মের সাধারণ সম্পাদক একে এম কামরুজ্জামান নান্নু এবং বিজয়ের রোড শো আয়োজন কমিটির সদস্য জুবায়ের বাবু উপস্থিত ছিলেন।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনি, লিভার, ফুসফুস ও চোখের নানা জটিলতায় ভুগছেন।

রোববার ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরীক্ষায় বুকে ‘সংক্রমণ’ ধরা পড়ায় তাকে ভর্তি করা হয়।

তার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, “গত কয়েক মাস ধরেই উনি (খালেদা জিয়া) ঘন ঘন আক্রান্ত হচ্ছিলেন। আমরা যেসব কারণে (এভারকেয়ার হাসপাতালে) ভর্তি করেছি—তার মধ্যে প্রধান হলো, একসঙ্গে কয়েকটি সমস্যা দেখা দেওয়া। তার বুকে সংক্রমণ হয়েছে।

“যেহেতু আগে থেকেই হৃদরোগ ছিল, হার্টে স্থায়ী পেসমেকার আছে এবং স্ট্যান্টিং (রিং পড়ানো) করা হয়েছিল—হার্ট ও ফুসফুস একসঙ্গে আক্রান্ত হওয়ায় তার শ্বাসকষ্টের তীব্রতা বেড়ে যায়। তাই দ্রুত হাসপাতালে এনে চিকিৎসা শুরু করা হয়।”

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।

তার সুস্থতা কামনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করেছে। শনিবার আসরের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়ুন:

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটময়’

নিউজটি শেয়ার করুন

বিদেশ নেওয়ার মত অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

আপডেট সময় : ০৭:৩৯:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫

দেশের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক পরিস্থিতি এখনই বিদেশ নেওয়ার মতো নয় বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, “শারীরিক অবস্থা আল্লাহর অশেষ রহমতে যদি ‘স্টেবল (স্থিতিশীল) হয়, তখন চিন্তা করে দেখা হবে যে তাকে বিদেশে নেওয়া হবে সম্ভব হবে কিনা।”

শনিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন তিনি।

ফখরুল জানান, “দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ অবস্থায় এভার কেয়ার হাসপাতালে আছেন, তার শারীরিক অবস্থা কিছুটা সংকটাপন্ন। দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকদের পাশাপাশি আমেরিকার জন হপকিন্স ও লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরাও তার চিকিৎসায় যুক্ত আছেন।

“গতকাল (শুক্রবার) রাতে তারা প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা মেডিকেল বোর্ড সভা করেন। সেখানে সব চিকিৎসকের মতামত নিয়ে কীভাবে চিকিৎসা এগিয়ে নেওয়া হবে এবং চিকিৎসার ধরন কী হবে—সেসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়েছে।”

তিনি বলেন, “খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে—চিকিৎসকেরা এমনটা বলছেন; কিন্তু বর্তমান শারীরিক অবস্থা তাকে বিদেশে নেওয়ার মতো নয়।

“তবে বিদেশে নেওয়ার প্রয়োজনে ভিসা, সম্ভাব্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের প্রস্তুতি—এসব নিয়ে আলোচনা চলছে এবং কাজও এগোচ্ছে। অর্থাৎ যদি প্রয়োজন হয় এবং দেখা যায় যে ‘সি ইজ রেডি টু ফ্লাই’, তখন দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।”

এর আগে শনিবার দুপুর ২টা ১৭ মিনিটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিনও খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার প্রস্তুতির কথা জানান।

নিজের ফেসবুক পেইজে তিনি লিখেছেন, “আমরা যতটুকু শুনেছি, দেশবাসীর দোয়া ও ভালোবাসায় সিক্ত আপসহীন নেত্রীর শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে, তাকে লন্ডনে নিয়ে উন্নত চিকিৎসার পরিকল্পনা করছে জিয়া পরিবার। এই বছরেই লন্ডনের যে হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের অধীনে চার মাস থেকে তিনি অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন, তাদের সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগ করেছেন তারেক রহমান ও তার স্ত্রী। সেই লক্ষ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির একটি বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থার উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে।”

হাসপাতালে ভিড় না করার অনুরোধ

শুক্রবার খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটময়’ বলে জানান মির্জা ফখরুল। ঢাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে।

অসুস্থতার খবর পেয়ে বসুন্ধরার এ হাসপাতালের সামনে নেতাকর্মীদের ভিড় বাড়ছে। তবে সেখানে ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমি আপনাদের (সাংবাদিকদের) মাধ্যমে গোটা দেশবাসীর কাছে জানাতে চাই—স্বাভাবিকভাবেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী; তার অসুস্থতায় মানুষ উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত। ফলে অনেকেই হাসপাতালে ভিড় করছেন। এতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকেরা বিব্রত হচ্ছেন। তারা চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনায় বিঘ্নের মুখে পড়ছেন, ম্যাডামের পাশাপাশি অন্যান্য রোগীর ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে।

“সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি—দয়া করে হাসপাতালে ভিড় করবেন না। বিএনপি নেতাকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষী বা দেশের মানুষ—কেউই সেখানে জমায়েত হবেন না। সময়মতো তার হেলথ বুলেটিন জানিয়ে দেয়া হবে।”

বিজয়ের মাস ডিসেম্বর উপলক্ষে ‘মশাল রোড শো’ কর্মসূচি ঘোষণা করতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছিল। সেখানেই দলের মহাসচিব খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মের সাধারণ সম্পাদক একে এম কামরুজ্জামান নান্নু এবং বিজয়ের রোড শো আয়োজন কমিটির সদস্য জুবায়ের বাবু উপস্থিত ছিলেন।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনি, লিভার, ফুসফুস ও চোখের নানা জটিলতায় ভুগছেন।

রোববার ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরীক্ষায় বুকে ‘সংক্রমণ’ ধরা পড়ায় তাকে ভর্তি করা হয়।

তার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, “গত কয়েক মাস ধরেই উনি (খালেদা জিয়া) ঘন ঘন আক্রান্ত হচ্ছিলেন। আমরা যেসব কারণে (এভারকেয়ার হাসপাতালে) ভর্তি করেছি—তার মধ্যে প্রধান হলো, একসঙ্গে কয়েকটি সমস্যা দেখা দেওয়া। তার বুকে সংক্রমণ হয়েছে।

“যেহেতু আগে থেকেই হৃদরোগ ছিল, হার্টে স্থায়ী পেসমেকার আছে এবং স্ট্যান্টিং (রিং পড়ানো) করা হয়েছিল—হার্ট ও ফুসফুস একসঙ্গে আক্রান্ত হওয়ায় তার শ্বাসকষ্টের তীব্রতা বেড়ে যায়। তাই দ্রুত হাসপাতালে এনে চিকিৎসা শুরু করা হয়।”

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।

তার সুস্থতা কামনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করেছে। শনিবার আসরের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়ুন:

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটময়’