ঢাকা ০৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

শরিকদের জন্য বিএনপির ৪০ আসন, ১২ নেতাকে সবুজ সংকেত

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৯:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
  • / 71

শরিক দলের ১২ নেতাকে ছাড় দিচ্ছে বিএনপি

অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রায় দুই দশকের দীর্ঘ সময় শরিক হিসেবে থাকা জামায়াতে ইসলামী সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন তৈরি হলেও বিএনপি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনেও জোটবদ্ধভাবেই অংশ নিতে চায়। আগের তিনটি নির্বাচনের মতো এবারও শরিক দলের জন্য প্রায় ৪০টি আসন ছেড়ে দিতে চায় দলটি, যদিও এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জোট গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কি না—এ নিয়ে সংশয়ের কথা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তুলে ধরার পরদিনই বিএনপি ২৩৭টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে। বাকি ৬৩টি আসন ফাঁকা রাখা হয়েছে, যার সবগুলোই যে শরিকদের জন্য—তা নয়।

২০০১ সাল থেকে হওয়া পাঁচটি জাতীয় নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি তিনটিতে জোটবদ্ধভাবে অংশ নেয়, একটি জোটের সিদ্ধান্তে বর্জন করে, আর ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে জোট ভাঙলেও সাবেক শরিকদের নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেয়।

২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর জামায়াত ছাড়া সাবেক শরিকদের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক আগের মতোই বজায় আছে। তবে ১৯৯৯ সালে জোট গঠনের পর এবারই প্রথম বিএনপি ও জামায়াত প্রকাশ্যে একে অপরকে আক্রমণ করছে।

২০০১, ২০০৮ ও ২০১৮ নির্বাচনে বিএনপি শরিকদের জন্য প্রায় ৩৮টি আসন ছাড়ে। এর বড় অংশই যায় জামায়াতের কাছে। কয়েকটি আসন উন্মুক্তও রাখা হয়।

এবার জামায়াত না থাকলেও শরিকদের জন্য একই সংখ্যক আসন কেন রাখা হচ্ছে—এ প্রশ্নে দলীয় নেতাদের ব্যাখ্যা, গত এক দশকের আন্দোলনে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রস্তাবকে উপেক্ষা করে যারা বিএনপির পাশে ছিল, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও সবাইকে নিয়ে দেশ পরিচালনার অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত। পাশাপাশি গণঅভ্যুত্থানের পর উদীয়মান শক্তি জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপিকে জোটে নিতে আগ্রহও প্রকাশ করছেন তারা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সম্প্রতি শীর্ষ নেতাদের আলোচনায় ২৬০টি আসনের তালিকা তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে ২৩৭টি আসনে প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত হয়েছে। বাকি ২৩টি আসনে কাকে প্রতীক দেওয়া হবে, সে বিষয়ে ঐকমত্য না হওয়ায় নাম ঘোষণা করা হয়নি।

তিনি বলেন, “সেগুলোতেও শীঘ্রই ঘোষণা আসবে। আর শরিকদের জন্য প্রাথমিকভাবে ৪০টি আসন ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে জোট–সমঝোতার আলোচনা চলছে, তাই পরিবর্তন আসতে পারে।”

স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, “জোট–সমঝোতা এসব নিয়ে আলোচনা চলছে। দলীয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। যুগপৎ আন্দোলনে যারা পাশে ছিল তাদের বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। অন্য ক্ষেত্রে আরও হিসাব আছে। এখনও প্রক্রিয়াধীন।”

যুগপৎ আন্দোলনের ১২ নেতাকে ছাড়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বিএনপির সঙ্গে রাজপথে থাকা দলগুলোর ১২ নেতাকে ছাড় দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

২০১৮ সালে বগুড়া–২ থেকে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাকে এবারও ওই আসনে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বগুড়া–২ আসন বিএনপির তালিকায় ফাঁকা রাখা হয়েছে।
আপনাকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে কি না—প্রশ্নে মান্না বলেন, “আমিও শুনেছি।”

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের পটুয়াখালী–৩ আসনেও প্রার্থী দেয়নি বিএনপি।
নুর বলেন, “আলোচনার সিদ্ধান্ত শিগগিরই জানতে পারবেন।”

নুরের দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান যে ঝিনাইদহ–২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, সেটিও ফাঁকা রাখা হয়েছে।

ঢাকা–১৭ আসনটি ২০১৮ সালের মতো আবারও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি–বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থকে দেওয়া হতে পারে।

আগে ভোলা–১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করে জিতেছিলেন পার্থ। সম্প্রতি তার এলাকায় বিএনপির কর্মীদের সঙ্গে বিজেপির সংঘর্ষে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

এলডিপির চেয়ারম্যান অলি আহমেদের চট্টগ্রাম–১৪ আসনে এবার তার ছেলে ওমর ফারুককে ছাড় দেওয়া হবে।
২০০১ সালে এলডিপি চেয়ারম্যান অলি আহমেদ কুমিল্লা–৭ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। এবার সেই আসনও তাকে দেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিমের লক্ষ্মীপুর–১ আসনেও প্রার্থী ঘোষণা হয়নি। সেলিম দাবি করেছেন, তাকে আসন ছাড়ার বিষয়ে জানানো হয়েছে।

এ ছাড়া—
• পিরোজপুর–১: জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার
• নড়াইল–২: এনপিপি চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ
• কিশোরগঞ্জ–৫: বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা

এদেরও আসন দেওয়া হতে পারে।

আরও যেসব আসন ফাঁকা

রংপুর বিভাগ: ঠাকুরগাঁও–২, দিনাজপুর–৫, নীলফামারী–১ ও ৩, লালমনিরহাট–২
রাজশাহী বিভাগ: নওগাঁ–৫, নাটোর–৩, সিরাজগঞ্জ–১, পাবনা–১ (বগুড়া–২ ছাড়া আরও চারটি)
খুলনা বিভাগ: ঝিনাইদহ–১, ২, ৪; যশোর–৫; নড়াইল–২; বাগেরহাট–১, ২, ৩; খুলনা–১
বরিশাল বিভাগ: পটুয়াখালী–২ ও ৩; বরিশাল–৩; ঝালকাঠি–১; পিরোজপুর–১
ঢাকা বিভাগ: টাঙ্গাইল–৫; কিশোরগঞ্জ–১ ও ৫; মানিকগঞ্জ–১; মুন্সিগঞ্জ–৩; ঢাকা–৭, ৯, ১০, ১৩, ১৭, ১৮ ও ২০; গাজীপুর–১ ও ৬; নরসিংদী–৩; নারায়ণগঞ্জ–৪; রাজবাড়ী–২; ফরিদপুর–১; মাদারীপুর–২
সিলেট বিভাগ: সুনামগঞ্জ–২ ও ৪; সিলেট–৪ ও ৫; হবিগঞ্জ–১
চট্টগ্রাম বিভাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২ ও ৬; কুমিল্লা–২ ও ৭; লক্ষ্মীপুর–১ ও ৪; চট্টগ্রাম–৩, ৬, ৯, ১১, ১৪, ১৫; কক্সবাজার–২
ময়মনসিংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ–৪ ও ১০

দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “এটা প্রাথমিক তালিকা। স্থায়ী কমিটি চাইলে সংশোধনী আনা হতে পারে।”

নিউজটি শেয়ার করুন

শরিকদের জন্য বিএনপির ৪০ আসন, ১২ নেতাকে সবুজ সংকেত

আপডেট সময় : ০৬:৫৯:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

প্রায় দুই দশকের দীর্ঘ সময় শরিক হিসেবে থাকা জামায়াতে ইসলামী সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন তৈরি হলেও বিএনপি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনেও জোটবদ্ধভাবেই অংশ নিতে চায়। আগের তিনটি নির্বাচনের মতো এবারও শরিক দলের জন্য প্রায় ৪০টি আসন ছেড়ে দিতে চায় দলটি, যদিও এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জোট গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কি না—এ নিয়ে সংশয়ের কথা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তুলে ধরার পরদিনই বিএনপি ২৩৭টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে। বাকি ৬৩টি আসন ফাঁকা রাখা হয়েছে, যার সবগুলোই যে শরিকদের জন্য—তা নয়।

২০০১ সাল থেকে হওয়া পাঁচটি জাতীয় নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি তিনটিতে জোটবদ্ধভাবে অংশ নেয়, একটি জোটের সিদ্ধান্তে বর্জন করে, আর ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে জোট ভাঙলেও সাবেক শরিকদের নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেয়।

২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর জামায়াত ছাড়া সাবেক শরিকদের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক আগের মতোই বজায় আছে। তবে ১৯৯৯ সালে জোট গঠনের পর এবারই প্রথম বিএনপি ও জামায়াত প্রকাশ্যে একে অপরকে আক্রমণ করছে।

২০০১, ২০০৮ ও ২০১৮ নির্বাচনে বিএনপি শরিকদের জন্য প্রায় ৩৮টি আসন ছাড়ে। এর বড় অংশই যায় জামায়াতের কাছে। কয়েকটি আসন উন্মুক্তও রাখা হয়।

এবার জামায়াত না থাকলেও শরিকদের জন্য একই সংখ্যক আসন কেন রাখা হচ্ছে—এ প্রশ্নে দলীয় নেতাদের ব্যাখ্যা, গত এক দশকের আন্দোলনে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রস্তাবকে উপেক্ষা করে যারা বিএনপির পাশে ছিল, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও সবাইকে নিয়ে দেশ পরিচালনার অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত। পাশাপাশি গণঅভ্যুত্থানের পর উদীয়মান শক্তি জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপিকে জোটে নিতে আগ্রহও প্রকাশ করছেন তারা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সম্প্রতি শীর্ষ নেতাদের আলোচনায় ২৬০টি আসনের তালিকা তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে ২৩৭টি আসনে প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত হয়েছে। বাকি ২৩টি আসনে কাকে প্রতীক দেওয়া হবে, সে বিষয়ে ঐকমত্য না হওয়ায় নাম ঘোষণা করা হয়নি।

তিনি বলেন, “সেগুলোতেও শীঘ্রই ঘোষণা আসবে। আর শরিকদের জন্য প্রাথমিকভাবে ৪০টি আসন ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে জোট–সমঝোতার আলোচনা চলছে, তাই পরিবর্তন আসতে পারে।”

স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, “জোট–সমঝোতা এসব নিয়ে আলোচনা চলছে। দলীয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। যুগপৎ আন্দোলনে যারা পাশে ছিল তাদের বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। অন্য ক্ষেত্রে আরও হিসাব আছে। এখনও প্রক্রিয়াধীন।”

যুগপৎ আন্দোলনের ১২ নেতাকে ছাড়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বিএনপির সঙ্গে রাজপথে থাকা দলগুলোর ১২ নেতাকে ছাড় দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

২০১৮ সালে বগুড়া–২ থেকে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাকে এবারও ওই আসনে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বগুড়া–২ আসন বিএনপির তালিকায় ফাঁকা রাখা হয়েছে।
আপনাকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে কি না—প্রশ্নে মান্না বলেন, “আমিও শুনেছি।”

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের পটুয়াখালী–৩ আসনেও প্রার্থী দেয়নি বিএনপি।
নুর বলেন, “আলোচনার সিদ্ধান্ত শিগগিরই জানতে পারবেন।”

নুরের দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান যে ঝিনাইদহ–২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, সেটিও ফাঁকা রাখা হয়েছে।

ঢাকা–১৭ আসনটি ২০১৮ সালের মতো আবারও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি–বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থকে দেওয়া হতে পারে।

আগে ভোলা–১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করে জিতেছিলেন পার্থ। সম্প্রতি তার এলাকায় বিএনপির কর্মীদের সঙ্গে বিজেপির সংঘর্ষে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

এলডিপির চেয়ারম্যান অলি আহমেদের চট্টগ্রাম–১৪ আসনে এবার তার ছেলে ওমর ফারুককে ছাড় দেওয়া হবে।
২০০১ সালে এলডিপি চেয়ারম্যান অলি আহমেদ কুমিল্লা–৭ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। এবার সেই আসনও তাকে দেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিমের লক্ষ্মীপুর–১ আসনেও প্রার্থী ঘোষণা হয়নি। সেলিম দাবি করেছেন, তাকে আসন ছাড়ার বিষয়ে জানানো হয়েছে।

এ ছাড়া—
• পিরোজপুর–১: জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার
• নড়াইল–২: এনপিপি চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ
• কিশোরগঞ্জ–৫: বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা

এদেরও আসন দেওয়া হতে পারে।

আরও যেসব আসন ফাঁকা

রংপুর বিভাগ: ঠাকুরগাঁও–২, দিনাজপুর–৫, নীলফামারী–১ ও ৩, লালমনিরহাট–২
রাজশাহী বিভাগ: নওগাঁ–৫, নাটোর–৩, সিরাজগঞ্জ–১, পাবনা–১ (বগুড়া–২ ছাড়া আরও চারটি)
খুলনা বিভাগ: ঝিনাইদহ–১, ২, ৪; যশোর–৫; নড়াইল–২; বাগেরহাট–১, ২, ৩; খুলনা–১
বরিশাল বিভাগ: পটুয়াখালী–২ ও ৩; বরিশাল–৩; ঝালকাঠি–১; পিরোজপুর–১
ঢাকা বিভাগ: টাঙ্গাইল–৫; কিশোরগঞ্জ–১ ও ৫; মানিকগঞ্জ–১; মুন্সিগঞ্জ–৩; ঢাকা–৭, ৯, ১০, ১৩, ১৭, ১৮ ও ২০; গাজীপুর–১ ও ৬; নরসিংদী–৩; নারায়ণগঞ্জ–৪; রাজবাড়ী–২; ফরিদপুর–১; মাদারীপুর–২
সিলেট বিভাগ: সুনামগঞ্জ–২ ও ৪; সিলেট–৪ ও ৫; হবিগঞ্জ–১
চট্টগ্রাম বিভাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২ ও ৬; কুমিল্লা–২ ও ৭; লক্ষ্মীপুর–১ ও ৪; চট্টগ্রাম–৩, ৬, ৯, ১১, ১৪, ১৫; কক্সবাজার–২
ময়মনসিংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ–৪ ও ১০

দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “এটা প্রাথমিক তালিকা। স্থায়ী কমিটি চাইলে সংশোধনী আনা হতে পারে।”