­
­
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির উদ্বেগ কেন?  » «   আওয়ামী লীগ নিয়ে খবর প্রকাশ বা সোশাল মিডিয়ায় লেখাও কি নিষেধ?  » «   জুলাইয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর  » «   ভুয়া ‘জুলাই যোদ্ধা’র হাতে সরকারি অনুদানের চেক  » «   কে জিতল—ভারত, না পাকিস্তান?  » «   আওয়ামী লীগের ‘কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা’র মানে কী?  » «   বাংলাদেশে মার্কিন পণ্যের আমদানি বাড়বে, কমবে শুল্ক  » «   আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞার ফল কী? জামায়াতের বিচার নিয়ে প্রশ্ন  » «   পা দিয়ে লিখেই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাতালিকায় মানিক  » «   এখন লড়াই ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে: ফরহাদ মজহার  » «   ইতালিতে ‘জিহাদি উসকানি’র অভিযোগে দুই বাংলাদেশি যুবক আটক  » «   ভারত-পাকিস্তান সংঘাত থামলো কীভাবে, টিকবে কতদিন  » «   আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত, ৭১-এর পর দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ হলো  » «   ট্রাম্পের ঘোষণার পর যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করল ভারত ও পাকিস্তান  » «   সিলেট সীমান্তে ভারতের রাত্রিকালীন কারফিউ  » «  

আগুনে পোড়া লন্ডনের সেই গ্রেনফেল টাওয়ার ভেঙে ফেলা হচ্ছে



পশ্চিম লন্ডনের বহুতল ভবন গ্রেনফেল টাওয়ার ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তাঝুঁকির কারণে এ সিদ্ধান্ত বলে জানা যায়। ভবনটির কাঠামো বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এটি এমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এটি খুব সতর্কতার সঙ্গে সরিয়ে ফেলা উচিত। দ্যা গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

২০১৭ সালের ১৩ জুন বহুতল ভবনটিতে ভয়াবহ আগুন লাগে। ৪৮ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। এ অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু হয় ৭২ জনের। দুর্ঘটনার চার বছর পর চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ভবনটি। সে কারণেই ভেঙে ফেলার এ সিদ্ধান্ত।

ভবনটির সেক্রেটারি রবার্ট জেনরিক বলেন, পশ্চিম লন্ডনের কিংস্টন অলড্রিজ অ্যাকাডেমিসহ স্থানীয় সম্প্রদায়ের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।

হোয়াইট হলের শীর্ষ এক কর্মকর্তা সানডে টাইমসকে বলেন, ভবনটির কাঠামো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য প্রকৌশলীদের নেওয়া হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, ভবনটি নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া দরকার। সরকারি কর্মকর্তারা ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে কথা বলে ভবনটি ব্লক করে দেবেন এ মাসে।

দ্যা মিনিস্ট্রি অব হাউজিং অ্যান্ড লোকাল গভর্নমেন্ট (এমএইচসিএলজি) ২০১৮ সালে ভবনটির মালিকানা নিয়ে নেয়। তারা আশ্বস্ত করে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো ২০২২ সালের জুনে, দুর্ঘটনার পাঁচবছর পূর্তির আগেই ক্ষতিপূরণ পাবে। গ্রেনফেল টাওয়ার মেমোরিয়াল কমিশনের পক্ষ থেকে ভবনটির সাইটে দুর্ঘটনায় নিহত, আহত ও বাসিন্দাদের জন্য একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করার কথা জানা যায়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন