­
­
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সুইডেনে অতর্কিত বন্দুক হামলায় নিহত ৩  » «   ইতালিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের  » «   ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ  » «   কানাডায় লিবারেলদের জয়, কী কারণ  » «   রাখাইনের জন্য করিডর বাংলাদেশের জন্য কী ঝুঁকি তৈরি করতে পারে?  » «   ইউরোপ ৪ দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন!  » «   ডলারের বিপরীতে টাকার মান বৃদ্ধি  » «   বিশ্বে সামরিক ব্যয় রেকর্ড বেড়ে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার  » «   নতুন এক লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ  » «   ৬০ টন পণ্য নিয়ে সিলেট থেকে উড়ল প্রথম কার্গো ফ্লাইট  » «   রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার  » «   শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না বলে জানান মোদি  » «   ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’ কবিতার কবি দাউদ হায়দার আর নেই  » «   গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি আটক  » «   ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা কোন দিকে মোড় নিতে পারে?  » «  

সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল যুক্তরাজ্য



করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান, কেনিয়া এবং ফিলিপাইনকে লাল তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। এর ফলে এসব দেশের নাগরিকদের যুক্তরাজ্যে প্রবেশ নিষিদ্ধ হয়ে গেল। আগামী ৯ই এপ্রিল থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। খবর বিবিসির।

৯ এপ্রিলের আগের ১০ দিনে যেসব যাত্রী এই দেশগুলো থেকে যাত্রা শুরু করেছে কিংবা ট্রানজিট করেছে তাদেরও যুক্তরাজ্যে ঢুকতে দেয়া হবে না। শুক্রবার ব্রিটিশ সরকারের পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নতুন করে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় এই দেশগুলোকে যুক্ত করার ফলে যুক্তরাজ্যের লাল তালিকাভুক্ত দেশের সংখ্যা এখন ৩৯ এ দাঁড়াল। ভ্যাকসিন-প্রতিরোধী ভাইরাসের কোনো ধরন যেন যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্যই এই পদক্ষেপ নেয়া নিয়েছে দেশটি।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সরকার এটি বারবার পরিষ্কার করে করেছে যে, ভাইরাসের সংক্রামণ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় এই গন্তব্যগুলি লাল তালিকায় যুক্ত করা হলো।’

এসব দেশ থেকে কেউ যুক্তরাজ্যে এলে তাকে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তবে কোনো ব্রিটিশ নাগরিক এই দেশগুলো থেকে যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করলে তাকে অবশ্যই হোটেলে ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

ব্রিটিশ মন্ত্রীরা ফ্রান্স ও জার্মানির মতো ইউরোপীয় দেশগুলোকে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে রাজি হননি। এসব দেশে বর্তমানে করোনার তৃতীয় ঢেউ চলছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন