ঢাকা ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গোলাম আজম ও নিজামীকে দেশপ্রেমিক বলায় পাবনায় প্রতিবাদ মিরপুরের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, ঘাতকদের বিচারের দাবি জগন্নাথ হলের সড়কে ছাত্রদের আঁকা গোলাম আজমদের ছবি মুছে দিল প্রশাসন নির্বাচন বয়কট করছে না আওয়ামী লীগ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ঘাঁটিতে হামলা: নিহত ৬ বাংলাদেশি বিএনপি থেকে তিন দফা বহিষ্কৃত আখতারুজ্জামানকে দলে নিল জামায়াত তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক: ‘ষড়যন্ত্রকারীরা প্রশিক্ষিত শুটার নামিয়েছে মাঠে’ ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চুরির ঘটনা হাদিকে গুলি: প্রধান সন্দেহভাজনের ছবি প্রকাশ, ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার রিকশায় থাকা হাদিকে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে গুলি

ঢাকায় কাব্যকলার আয়োজনে কেন্দ্রীয় পাঠক সমাবেশে কবিতা ও আড্ডা

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৬:১৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০১৯
  • / 2022
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

১০ই অক্টোবর ২০১৯ বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় রাজধানীর শাহবাগ কেন্দ্রীয় পাঠক সমাবেশে  শিশুদের সাংস্কৃতিক সংগঠন “কাব্যকলার” উদ্যোগে কবিতা ও আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়।

কবিতা ও সাহিত্যানুরাগী বিচারপতি এস এস মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরেণ্য নাট্য ব্যক্তিত্ব ড. এনামুল হক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল ও সাবেক সাংসদ কবি কাজী রোজি এমপি।অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন বরেণ্য বাচিক শিল্পী পারভেজ চৌধুরী।

শিফফাত শাহরিয়ারের প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় উপস্থিত দর্শক ও শিশুদের মাঝে কবিতা আবৃত্তি করেন জাদুকরী কণ্ঠের তরুণ আবৃত্তি শিল্পী রশিদ কামাল,ভালোবাসার কবি শওকত আহসান ফারুক,শব্দবিন্যাস ও বাক্যবিন্যাসের অপরূপ কারিগর কবি রহিম শাহ,তেজদ্বীপ্ত কণ্ঠের আবৃত্তিশিল্পী ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু ,কবি মঞ্জু আলম ও কবি মাহবুবা ফারুক।

কবিতা ও আড্ডায় বক্তারা বলেন,শিশুদের নিয়ে কবি মুনা চৌধুরীর কাব্যচর্চার এ মহতী উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।সংস্কৃতির মূলধারায় আমাদের নতুন প্রজন্মকে  নিয়ে আসতে কাব্যকলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

উল্লেখ্য কাব্যকলার যাত্রা শুরু হয় ২০১৬ সাল থেকে, মূলত এই নামে একটি ফেইসবুক পেইজ খোলার মাধ্যমে কবি মুনা চৌধুরী কাব্যকলার পেইজে তাঁর নিজের লেখা কবিতা পোষ্ট করতেন।


মুনা চৌধুরী তাঁর সাহিত্য ও সংস্কৃতির মননশীল চেতনা শিশুমনে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সাল থেকে ছোট্ট সোনামণিদের মাঝে কাব্যমেধা বিকাশের লক্ষ্যে কাব্যকলাকে আবৃতি চর্চার ভিন্ন এক প্রতিষ্ঠানে রূপদান করেন।
মুনা চৌধুরী মূলত একজন লেখক,আবৃত্তি শিল্পী।এছাড়াও তিনি বিভিন্ন টেলিফিল্ম এবং বহু ম্যাগাজিনের কভার পেইজের মডেল হিসেবে কাজ করেও প্রশংসা কুঁড়িয়েছেন। বাংলাদেশ বেতারের একজন সিনিয়র এনলিস্টেড সংবাদ পাঠক,চ্যানেল আইএ প্রোগ্রাম টিম মেম্বার হিসেবেও কাজ করছেন।তিনি বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক ঐক্য জোটের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং উদীয়মান সংগঠনের উপদেষ্টা মন্ডলীর একজন সদস্য।রাজনৈতিক অঙ্গনেও রয়েছে তাঁর সরব বিচরণ।তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটির একজন সদস্য।
কাজ করে যাচ্ছেন প্রাপ্তি নয় বরং সমাজ তথা রাষ্ট্রকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করবার প্রয়াসে।
তাঁর লেখা বহু বই রয়েছে তন্মধ্যে;সবুজ ভালোবাসা,অদৃশ্য জল,অন্য প্রেম ইত্যাদি।
কবি মুনা চৌধুরী ইতোমধ্যে বহু সম্মাননা স্মারক পুরস্কার স্বরূপ পেয়েছেন তাঁর নিরলস কাজের জন্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঢাকায় কাব্যকলার আয়োজনে কেন্দ্রীয় পাঠক সমাবেশে কবিতা ও আড্ডা

আপডেট সময় : ০৬:১৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০১৯

১০ই অক্টোবর ২০১৯ বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় রাজধানীর শাহবাগ কেন্দ্রীয় পাঠক সমাবেশে  শিশুদের সাংস্কৃতিক সংগঠন “কাব্যকলার” উদ্যোগে কবিতা ও আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়।

কবিতা ও সাহিত্যানুরাগী বিচারপতি এস এস মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরেণ্য নাট্য ব্যক্তিত্ব ড. এনামুল হক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল ও সাবেক সাংসদ কবি কাজী রোজি এমপি।অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন বরেণ্য বাচিক শিল্পী পারভেজ চৌধুরী।

শিফফাত শাহরিয়ারের প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় উপস্থিত দর্শক ও শিশুদের মাঝে কবিতা আবৃত্তি করেন জাদুকরী কণ্ঠের তরুণ আবৃত্তি শিল্পী রশিদ কামাল,ভালোবাসার কবি শওকত আহসান ফারুক,শব্দবিন্যাস ও বাক্যবিন্যাসের অপরূপ কারিগর কবি রহিম শাহ,তেজদ্বীপ্ত কণ্ঠের আবৃত্তিশিল্পী ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু ,কবি মঞ্জু আলম ও কবি মাহবুবা ফারুক।

কবিতা ও আড্ডায় বক্তারা বলেন,শিশুদের নিয়ে কবি মুনা চৌধুরীর কাব্যচর্চার এ মহতী উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।সংস্কৃতির মূলধারায় আমাদের নতুন প্রজন্মকে  নিয়ে আসতে কাব্যকলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

উল্লেখ্য কাব্যকলার যাত্রা শুরু হয় ২০১৬ সাল থেকে, মূলত এই নামে একটি ফেইসবুক পেইজ খোলার মাধ্যমে কবি মুনা চৌধুরী কাব্যকলার পেইজে তাঁর নিজের লেখা কবিতা পোষ্ট করতেন।


মুনা চৌধুরী তাঁর সাহিত্য ও সংস্কৃতির মননশীল চেতনা শিশুমনে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সাল থেকে ছোট্ট সোনামণিদের মাঝে কাব্যমেধা বিকাশের লক্ষ্যে কাব্যকলাকে আবৃতি চর্চার ভিন্ন এক প্রতিষ্ঠানে রূপদান করেন।
মুনা চৌধুরী মূলত একজন লেখক,আবৃত্তি শিল্পী।এছাড়াও তিনি বিভিন্ন টেলিফিল্ম এবং বহু ম্যাগাজিনের কভার পেইজের মডেল হিসেবে কাজ করেও প্রশংসা কুঁড়িয়েছেন। বাংলাদেশ বেতারের একজন সিনিয়র এনলিস্টেড সংবাদ পাঠক,চ্যানেল আইএ প্রোগ্রাম টিম মেম্বার হিসেবেও কাজ করছেন।তিনি বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক ঐক্য জোটের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং উদীয়মান সংগঠনের উপদেষ্টা মন্ডলীর একজন সদস্য।রাজনৈতিক অঙ্গনেও রয়েছে তাঁর সরব বিচরণ।তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটির একজন সদস্য।
কাজ করে যাচ্ছেন প্রাপ্তি নয় বরং সমাজ তথা রাষ্ট্রকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করবার প্রয়াসে।
তাঁর লেখা বহু বই রয়েছে তন্মধ্যে;সবুজ ভালোবাসা,অদৃশ্য জল,অন্য প্রেম ইত্যাদি।
কবি মুনা চৌধুরী ইতোমধ্যে বহু সম্মাননা স্মারক পুরস্কার স্বরূপ পেয়েছেন তাঁর নিরলস কাজের জন্য।