বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, গাজার বাসিন্দাদের মিশর ও জর্ডানে সরিয়ে নেওয়া সাময়িক নাকি স্থায়ী সমাধান, তা ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। জবাবে ট্রাম্প বলেন, দুটোই হতে পারে।’
তবে ট্রাম্পের ভাবনা খারিজ করে দিয়েছে মিশর ও জর্ডান। জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি সাংবাদিকদের বলেন, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের যেকোনো স্থানচ্যুতির বিরুদ্ধে তাঁর দেশের ‘দৃঢ় ও অটল’ অবস্থানে রয়েছে।
অন্যদিকে মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূমি থেকে স্থানচ্যুতিকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে মিসর। সেটা স্বল্পমেয়াদে হোক, কিংবা দীর্ঘমেয়াদে।
ট্রাম্পের প্রস্তাবের সমালোচনা করে হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য বাসেম নাইম রয়টার্সকে বলেন, ফিলিস্তিনিরা এমন কোনো প্রস্তাব কিংবা সমাধান মেনে নেবে না। এমনকি যদি পুনর্গঠনের মতো ভালো উদ্দেশ্যের কথা বলা হয়, যেমনটা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, তবুও গ্রহণযোগ্যতা পাবে না।
ফিলিস্তিনের পশ্চিমা-সমর্থিত প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেন, ‘আমাদের মানুষেরা অবিচল থাকবে এবং মাতৃভূমি ত্যাগ করবে না।’