শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা  » «   ব্রিটিশ-বাংলাদেশী হুজহু’র ১৫তম প্রকাশনা ও এওয়ার্ড অনুষ্ঠান ১২ নভেম্বর  » «   বিসিএর ১৭তম এওয়ার্ড : উদযাপিত হলো বাংলাদেশী কারি শিল্পের সাফল্য  » «   কবি ফয়জুল ইসলাম ফয়েজনূরের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ভালোবাসার আগ্রাসন’র মোড়ক উন্মোচন  » «   লন্ডনে চট্টগ্রামবাসীর ঐতিহ্যবাহী মেজবানী ও মিলন মেলা  » «   কাউন্সিল অব মস্ক টাওয়ার হ্যামলেটসের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত  » «   লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো ১১তম মুসলিম চ্যারিটি রান, দেড়শত হাজার পাউন্ডের বেশি সংগ্রহ  » «   লন্ডনে পেশাজীবীদের সেমিনারে বক্তারা : দেড় কোটি প্রবাসী বাংলাদেশীরা বাংলাদেশ পূনর্গঠনে ভূমিকা রাখতে চায়  » «   মুসলিম কমিউনিটি এসোসিয়েশন (এম সি এ) এর সদস্য সম্মেলন সম্পন্ন  » «   সাংবাদিক আব্দুল বাছিত রফির পিতা হাজী মো: আব্দুল হান্নান এর মৃত্যুতে লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের শোক  » «   বাংলাদেশে ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সম্পদ সুরক্ষায় অন্তবর্তীকালীন সরকারকে জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে  » «   ইস্টহ্যান্ডস চ্যারিটির উদ্যোগে ক্যাপাসিটি বিল্ডিং কর্মশালায় বিভিন্ন পেশার মানুষের অংশগ্রহণ  » «   হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের  বিরুদ্ধে নীতিহীন কর্মকান্ডের অভিযোগ  » «   সাংবাদিক ক্যারলকে গ্লোবাল জালালাবাদ ফ্রান্সের বিশেষ সম্মাননা প্রদান  » «   গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক জালালাবাদ উৎসব প্যারিস অনুষ্ঠিত  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

টেট সেন্টার নিয়ে সরকারের মুসলিম-বিদ্বেষী সিদ্ধান্ত



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

আগামী ৩১ অক্টোবর, রবিবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে সমগ্র রাজ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট সংক্ষেপে TET. নিম্নপ্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার যোগ্যতা বাছাই পরীক্ষার কেন্দ্র অসমের প্রত্যেকটি জেলায় বরাদ্দ করা হলেও রাজ্যের সাতটি মুসলিম অধ্যুষিত জেলা যথাক্রমে করিমগঞ্জ, হাইলাকান্দি, বরপেটা, ধুবড়ি, গোয়ালপাড়া, দক্ষিণ শালমারা ও মানকাছাড় জেলায় বরাদ্দ করা হয়নি।

সরকারের নিকট অনেক আবেদন-নিবেদন করা হলেও সরকার এ-ক্ষেত্রে কঠোর মুসলিম-বিদ্বেষী অবস্থান নিয়েছে। ফলে উক্ত সাতটি জেলার টেট প্রার্থীগণ ব্যাপক অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছেন। উপরোল্লিখিত সাতটি জেলার প্রার্থীদের ভিন্ন জেলাসমূহে গিয়ে পরীক্ষায় বসতে হবে।

গত দু দিন ধরে পরীক্ষার এডমিট কার্ড হাতে পেয়ে পরীক্ষার্থীদের চক্ষু চড়ক গাছ! কার সেন্টার কোথায় পড়েছে, সে-সব স্কুলের ঠিকানা জোগাড় করতে গিয়ে পরীক্ষার্থীরা হয়রাণ হয়ে যাচ্ছেন। অনেকের সেন্টার বাড়ি থেকে একশ দেড়শ কিলোমিটার দূরে হওয়ার পাশাপাশি প্রান্তিক এলাকায় পড়ার দরুন যাতায়াতের ক্ষেত্রেও প্রচণ্ড প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হবে বলে অনেকে ক্ষোভ ব্যক্ত করেছেন।

প্রার্থীদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকসংখ্যক হচ্ছেন মহিলা। অনেকের বাড়িতে দুধের শিশুকে রেখে গিয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে পরীক্ষায় বসতে হবে! ফলে, অনেকেই অসম সরকারের এমন জনবিরোধী সিদ্ধান্তের প্রতি তীব্র নিন্দা জানিয়ে সরকারের মুসলিম-বিদ্বেষী অবস্থানের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, উক্ত মুসলিম অধ্যুষিত সাতটি জেলার মুসলিম প্রার্থীদের পাশাপাশি হিন্দু তথা অমুসলিম প্রার্থীরাও ভুগান্তির শিকার হচ্ছেন! তাঁদেরকেও অন্য জেলায় গিয়ে পরীক্ষায় বসতে হচ্ছে।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন